![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
ফেরিঘাটেও এবার স্মার্টকার্ড-টোকেনের ব্যবস্থা, চলতি মাসেই চালু হচ্ছে নতুন পদ্ধতি
আড়িয়াদহ-উত্তরপাড়া ফেরিঘাটে চলতি মাসেই চালু হচ্ছে নতুন পদ্ধতি। বসানো হয়েছে যন্ত্র।
![ফেরিঘাটেও এবার স্মার্টকার্ড-টোকেনের ব্যবস্থা, চলতি মাসেই চালু হচ্ছে নতুন পদ্ধতি The smart card-token system is also being introduced at ariadaha-uttarpara the ferry terminal this time ফেরিঘাটেও এবার স্মার্টকার্ড-টোকেনের ব্যবস্থা, চলতি মাসেই চালু হচ্ছে নতুন পদ্ধতি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/09/05/4f355302b46d12d25b5be4639d373a5c_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সুদীপ্ত আচার্য, কলকাতা: মেট্রো রেলের ধাঁচে এবার ফেরিঘাটেও স্মার্টকার্ড ও টোকেনের ব্যবস্থা। আড়িয়াদহ-উত্তরপাড়া ফেরিঘাটে চলতি মাসেই চালু হচ্ছে নতুন পদ্ধতি। বসানো হয়েছে যন্ত্র।
শহরের পাতালপথের মতো এবার জেলার জলপথও স্মার্ট। কাগজের টিকিট নয়, এবার স্মার্ট কার্ড অথবা টোকেন। উত্তর ২৪ পরগনার আড়িয়াদহ-উত্তরপাড়া ফেরিঘাটে চালু হতে চলেছে ‘স্মার্ট’ পদ্ধতি। এতদিন ব্যস্ত সময়ে টিকিট কাটার জন্য লম্বা লাইন পড়ার পাশাপাশি, টিকিট পরীক্ষার জন্যও ভিড় হয়ে যেত এই ফেরিঘাটে।
স্মার্ট কার্ড থাকলে টিকিট কাটার লাইন দেওয়ার ঝক্কি যেমন থাকবে না, তেমনি কোভিড পরিস্থিতিতে, এড়ানো যাবে বহু হাতের স্পর্শ। এড়ানো যাবে ভিড়ও। ফেরিঘাটে টিকিট কাটার পুরো পদ্ধতি হবে মেট্রো রেলের আদলে।
আড়িয়াদহ-উত্তরপাড়া ফেরিঘাট দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করেন অসংখ্য যাত্রী। নতুন ব্যবস্থার খবরে খুশি তাঁরা। আড়িয়াদহের এক যাত্রী জানিয়েছেন, ভালে ব্যবস্থা। সময় বাঁচবে অনেকটা।
পরিবহণ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি মাসেই নয়া ব্যবস্থা চালু হতে চলেছে। পাইলট প্রজেক্ট সফল হলে, আগামীতে তা অন্যান্য ফেরিঘাটে চালু করার ভাবনা রয়েছে। অভিনব এই ব্যবস্থায় খুশি যাত্রীরা। পরিবহণ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে কলকাতা ও শহরতলিতেও আগামীতে চালু করা হবে এই প্রজেক্ট সফল হলে।
উল্লেখ্য করোনা আবহেই দেশজুড়ে চালু হতে চলেছে মেট্রো রেল পরিষেবা। তবে এ ক্ষেত্রে টোকেন নয়, আপাতত শুধু স্মার্ট কার্ডে যাতায়াতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবেই এই সিদ্ধান্ত কলকাতা মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের। প্রত্যেক স্টেশনে বসানো হয়েছে স্যানিটাইজেশন যন্ত্র। নির্দিষ্ট সময় অন্তর স্টেশন জীবাণু মুক্ত করা হচ্ছে। জীবাণু মুক্ত করার জন্য আনা হয়েছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম। প্রথম ধাপে টোকেন না বিক্রি করার ভাবনাচিন্তা চালানো হচ্ছে অর্থাৎ এখন কেবলমাত্র স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমেই যাতায়াত করা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: East Midnapur: ১৩ বছর পর নন্দীগ্রামে ডিওয়াইএফআইয়ের কর্মসূচী, চাপানউতোর তৃণমূল-বিজেপির
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)