![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Sukanta Majumdar: 'বিপদে পড়লেই তৃণমূলের বড় নেতারা বিদেশে যান', মানিক ইস্যুতে বিস্ফোরক সুকান্ত
Sukanta on Manik: ইডি-র আইনজীবী আদালতে দাবি করেছে, মানিক ভট্টাচার্য পরিবারকে নিয়ে একাধিকবার বিদেশ ভ্রমণ করেছেন।আর এই ইস্যুতেই শাসকদলকে আক্রমণ করলেন সুকান্ত মজুমদার, কী বলেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি ?
![Sukanta Majumdar: 'বিপদে পড়লেই তৃণমূলের বড় নেতারা বিদেশে যান', মানিক ইস্যুতে বিস্ফোরক সুকান্ত Sukanta Majumdar attacks TMC leader on Manik Bhattacharya ED issue Sukanta Majumdar: 'বিপদে পড়লেই তৃণমূলের বড় নেতারা বিদেশে যান', মানিক ইস্যুতে বিস্ফোরক সুকান্ত](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/03/22/2f23d9e50952daf5ab19762d7464f9ff1679425210969484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: ইডি-র (ED) আইনজীবী আদালতে (Court) দাবি করেছে, মানিক ভট্টাচার্য গোটা পরিবারকে নিয়ে একাধিকবার বিদেশ ভ্রমণ করেছেন। কার্যত বিশ্বভ্রমণ করেছেন।কিন্তু ব্যাঙ্ক থেকে এক টাকাও খরচ হয়নি। মনে করা হচ্ছে, নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) টাকা দিয়েই এই বিদেশ ভ্রমণ করেছেন মানিক ভট্টাচার্য। আর এই ইস্যুতেই শাসকদলকে (TMC) তীব্র আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেছেন, 'বিপদে পড়লেই তৃণমূল নেতারা বিদেশে যান।'
এদিন সুকান্ত বলেন,'এই যে দুর্নীতির টাকা, এই টাকাতে কত জন, কতজনের স্বপ্ন পূরণ করেছে, কেউ বিশ্বভ্রমণ করেছেন, কেউ হয়তো চোখের ট্রিটমেন্ট করাতে বিদেশে গিয়েছেন। বিপদে পড়লেই তৃণমূল কংগ্রেসের বড় নেতারা বিদেশে চলে যান। চাপ যত বাড়ছে, এই চাপ রিলিজ করতে একটু বিদেশ ভ্রমণে যেতেই হবে মনে হচ্ছে কিছু নেতাদেরকে।'
প্রসঙ্গত, মানিক ভট্টাচার্যকে কোর্টে বিচারকের ধমক। 'আইন কলেজের একজন অধ্যক্ষ ছিলেন, আইন জানেন না?' বলেই মন্তব্য করেন বিচারক।এদিন আদালতে মানিক ভট্টাচার্যের (Manik Bhattacharya) আইনজীবী বলেন, আমার মক্কেল কিছু বলতে চান। তখন বিচারক বলেন, আমরা সবাই আইনের ছাত্র। শুনেছি উনি আইন কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন। ওনারা নিশ্চয়ই জানেন, একবার আইনজীবী নিয়োগ করলে আর আদালতে নিজে বলা যায় না। কোর্টের ডেকোরাম তো জানা উচিত।
এরপর, মানিক ভট্টাচার্য বলেন, আমি আর্টিকল ২১ ব্যবহার করতে চাই। তখন বিচারক বলেন, আর্টিকল ২১-এর জন্য হাইকোর্টে যেতে হয়। তখন মানিক ভট্টাচার্য বলেন, একটি কথা বলতে চাই। এর বিরোধিতা করে ED-র আইনজীবী বলেন, ওনার ভাই হীরালাল ভট্টাচার্য। অনেকগুলি অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। তাঁর নামেও অ্যাকাউন্ট আছে। উনি (হীরালাল ভট্টাচার্য) জানিয়েছেন যে, আমার দুর্ভাগ্য আমি মানিক ভট্টাচার্যর দাদা। জোর করে অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হয়েছিল। একজন বাবার কর্তব্য তাঁর স্ত্রী ও ছেলেকে রক্ষা করা। মানিক ভট্টাচার্যর জন্য তাঁর স্ত্রী ও ছেলে জেলে রয়েছেন। জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করছি।
আরও পড়ুন, 'রেশনের আটায় বালি' ! দলীয় কর্মসূচীতে গিয়ে অভিযোগের মুখে মন্ত্রী
শুনানি শেষে বিচারক মানিক ভট্টাচার্যের আইনজীবীর উদ্দেশ্যে বলেন, আইন কলেজের প্রিন্সিপালকে বলে দেবেন আর্টিকল ২১-এর জন্য হাইকোর্ট যেতে। শেষ অবধি মানিক ভট্টাচার্যকে ১৮ মে পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। অর্থাৎ আগামী প্রায় ২ মাস প্রেসিডেন্সি জেলেই কাটাতে হবে তৃণমূল বিধায়ককে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)