এক্সপ্লোর
Advertisement
জানেন কি, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন আসলে কী!
সম্প্রতি করোনার চিকিৎসায় হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের ব্যবহারে সিলমোহর দিয়েছে আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাসোসিয়েশন। এই ওষুধটি সাধারণত ব্যবহার হয়ে থাকে ম্যালেরিয়া সারাতে।
নয়াদিল্লি: এই মাসের শুরুতেই বিশ্বব্যাপী কোভিড ১৯ আক্রান্তের সংখ্যাটা ১০ লাখ ছাড়িয়েছে। প্রতিষেধক হাতে পেতে এখনও বাকি বছর দেড়েক, তেমনটাই আন্দাজ বিশেষজ্ঞদের। তাই এই মুহূর্তে করোনার চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত ওষুধ হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছেন চিকিৎসকরা। সম্প্রতি করোনার চিকিৎসায় হাইড্রক্সিক্লোরোকুইনের ব্যবহারে সিলমোহর দিয়েছে আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাসোসিয়েশন। এই ওষুধটি সাধারণত ব্যবহার হয়ে থাকে ম্যালেরিয়া সারাতে।
• হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ক্লোরোকুইনেরই কম টক্সিক ভার্সন। এই ওষুধ লুপাস ও আর্থারাইটিস রোগীদের উপরও ব্যবহার হয়। ইদানিং করোনা চিকিৎসায় এর প্রয়োগে ইতিবাচক ফল মিলেছে বলে দাবি চিকিৎসকদের।
• হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ও ক্লোরোকুইন- দুটিই কুইনিন থেকে তৈরি।
• এটি প্রথম পেরু থেকে আমদানি করা হয়। পেশির আরামের জন্য ব্যবহার হত। এর সঙ্গেই সিঙ্কোনা গাছের ছালের গুঁড়ো মিশিয়ে, তার সঙ্গে মিষ্টি জল দিয়ে তৈরি হত এক জাতীয় টনিক। তাতে তিতকুটে স্বাদ কিছুটা কমত।
• ১৯৩৪ এ জার্মান গবেষকরা সিন্থেটিক ক্লোরোকুইন তৈরি করেন। ম্যালেরিয়ার ওষুধ হিসেবেই এর ব্যবহার হত। এরই কম টক্সিক ভার্সন হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন।
করোনা রোগীদের উপর হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ব্যবহার করে উপকার মিলেছে বলে এদেশ থেকে এখন এই ওষুধ আমদানি করার কথা ভাবছে আমেরিকা। আগেই বাজারে ঘাটতি আটকাতে এই ধরনের ওষুধ বিদেশে রফতানির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভারত সরকার। কিন্তু হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন না পেলে আমেরিকা পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে বলেও ইঙ্গিত দেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর পরই বিধি শিথিল করে ভারত জানায়, করোনা আক্রান্ত দেশগুলোতে নির্দিষ্ট পরিমাণ হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন রফতানি করা হবে।
.
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )
লাইফস্টাইল-এর (Lifestyle) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
খবর
জেলার
ক্রিকেট
জেলার
Advertisement