ওটসে রয়েছে পুষ্টি উপাদান। ফাইবার বিটা গ্লুকান সহ ফাইবার অন্যতম উৎস ওটস। অন্যান্য শস্যের থেকে বেশি পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে।
2/9
এর পাশাপাশি ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে ওটসে।
3/9
ওটস একটি সহজ, সুষম ব্রেকফাস্ট। এক কাপ রান্না করা ওটমিলে প্রায় ১৫০ ক্যালোরি, চার গ্রাম ফাইবার এবং ছয় গ্রাম প্রোটিন থাকে।
4/9
হৃদরোগের জেরে অনেকেরই মৃত্যু হয়। যার প্রধান কারণ হল কোলেস্টেরল। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে ওটসের বিটা-গ্লুকান এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কার্যকর।
5/9
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে। ওটস রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
6/9
ওজন বদ হজমের সমস্যা দূর করে। ওটসের সিরিয়াল ফাইবার, ফল এবং সবজিতে পাওয়া ফাইবারের চেয়ে বেশি কার্যকর বলে মনে করা হয়।
7/9
ওটস খেলে কমতে পারে ওজন। এই খাবার অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেটে থাকে। ফলে বারবার খিদে পায় না।
8/9
একাধিক স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টে ওটস থাকে উপাদান হিসেবে। অর্থাৎ ত্বকের যত্নও করা যায় ওটসের মাধ্যমে।
9/9
ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়।