গরমে অতিরিক্ত ঘাম হচ্ছে ? ঘামের জেরে বাইরে বেরিয়ে নাজেহাল হচ্ছেন ? কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন ? এমন বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন যাতে অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
2/11
হাইড্রেশন শরীরের তাপমাত্রা কম রাখে এবং এইভাবে, কম ঘাম উৎপাদিত হয়। জল কার্যকরভাবে অতিরিক্ত খনিজগুলিকে ফ্লাশ করে এবং সমস্ত টক্সিন ও বর্জ্য পদার্থ বাইরে বের করে দেয়। তাই, বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন ছয় থেকে আট গ্লাস জল পান করার পরামর্শ দেন।
3/11
চিন্তা ও উদ্বেগ ঘামের গ্রন্থিগুলিকে উদ্দীপিত করে। তাই যারা অত্যধিক ঘামে ভুগছেন তাঁদের চাপ কমানো উচিত।
4/11
ক্যাফিন উদ্বেগ সৃষ্টি করে। যা শরীরকে অত্যধিক ঘামের কারণ হয়ে ওঠে।
5/11
অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে প্রাকৃতিক উপায় হল যোগব্যায়াম। যোগব্যায়াম স্নায়ুকে শান্ত করে এবং পরবর্তীকালে ঘামের উৎপাদন কমায়।
6/11
এটি অধিকাংশের কাছেই আশ্চর্য ঠেকতে পারে, কিন্তু কিছু ডিওডোরেন্ট ত্বকে অনেক ব্যাক্টেরিয়া তৈরি করে, যা শেষ পর্যন্ত দুর্গন্ধের কারণ হয়ে ওঠে । এই কারণেই আপনার শরীরের জন্য উপযুক্ত ডিওডোরেন্ট বা সাবান বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
7/11
যখন শাওয়ারের নীচে ঠান্ডা জলে স্নান করছেন, সেই সময় অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন। যাতে শরীর পরিষ্কার ও দুর্গন্ধমুক্ত থাকে।
8/11
গরম জলে স্নান করলে শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় এবং তা টক্সিন বের করতে সাহায্য করতে পারে।
9/11
গরম চা এবং কফি খাওয়ার পরিবর্তে, আপনার শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে তাজা জুস, লেবুজল বা বরফযুক্ত পানীয় পান করুন, যা অতিরিক্ত ঘাম প্রতিরোধ করবে।
10/11
মদ, সিগারেট এবং ওষুধ শরীরের ঘাম নিয়ন্ত্রণ কঠিন করে তোলে।
11/11
মশলাদার খাবার আনন্দদায়ক এবং সুস্বাদু হতে পারে। কিন্তু, এগুলি অল্প সময়ের মধ্যে ঘন ঘন ঘাম দেয়।