ব্ল্যাক কফি ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে থাকা ক্যাফেইন নামক উপাদান পরিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে।
2/10
ব্ল্যাক কফির উপকারিতার মধ্যে এটি অন্যতম। ব্ল্যাক কফিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন পাওয়া যায়, যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপিত করতে পারে। কফিতে থাকা ক্যাফেইন কর্টিসল হরমোন (যাকে স্ট্রেস হরমোনও বলে) বাড়াতে পারে।
3/10
কফি খাওয়ার ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কম করা যেতে পারে। এতে মধুমেয় অর্থাৎ ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
4/10
ব্ল্যাক কফি খাওয়া মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। এটি ক্লান্তি ও মাতাব্যথা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে।
5/10
কফি হার্টের জন্যও উপকারী। কফিতে ফাইটোকেমিক্যাল পাওয়া যায়। যা গ্লুকোজ মেটাবলিজমকে উন্নত করে। কফি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস দূর করে।
6/10
অন্য গবেষণায় দেখা গেছে, কফি খেলে হার্ট ফেইলিওর অর্থাৎ এর সীমিত ব্যবহারের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কিছুটা হ্রাস পেতে পারে।
7/10
কফি খাওয়া লিভারের জন্য ভাল। কফিতে পলিফেনলস, ক্যাফেইন এবং ডিটারপিনয়েডস রয়েছে, যা লিভারকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।
8/10
ক্যান্সার প্রতিরোধে উপকারী কফি। একটি পরীক্ষা অনুযায়ী, কফিতে উপস্থিত ক্যাফেইন গ্যাস্ট্রিক ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।
9/10
কফি হতাশা দূর করতে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে কফি খাওয়ার ফলে মানসিক অবসাদ কমতে পারে। অনেকেই শরীরের শক্তি বাড়াতে ক্যাফেইন খান।
10/10
পার্কিনসন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে কফি। গবেষণায় দেখা গেছে, কফিতে উপস্থিত ক্যাফেইন পার্কিনসনের ঝুঁকি কমাতে পারে। (ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।))