Health Tips: সুস্থ রাখতে ভরসা থাকুক বিটে, সঙ্গী ডালিম বা তরমুজ
By : abp ananda | Updated at : 09 Apr 2022 08:25 AM (IST)
প্রতীকি চিত্র
1/10
স্ট্রেস ও অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া। নানা কারণে শরীরে থাবা বসাচ্ছে একাধিক রোগ। বাড়ছে উচ্চ-রক্তচাপ, বাড়ছে ঝুঁকিও।
2/10
ধমনীর দেওয়ালে রক্তের ধাক্কা বা যে পরিমাণ চাপ দেয়, সেটিকেই রক্তচাপ বলা হয়। হৃদযন্ত্রের গতি, ধমনীর দেওয়ালের ভিতরের অবস্থা এবং আরও নানা কারণের উপর রক্তচাপ নির্ভর করে। স্বাভাবিকের থেকে বেশি হলে তাকে হাইপারটেনশনও বলা হয়।
3/10
উচ্চ রক্তচাপের কারণে নানা সমস্যা হয়। মূলত হৃদযন্ত্রের রোগ, ধমনীর সমস্য়া থেকে হার্ট অ্যাটাক বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। প্রতিদিন বেশ কিছু খাবার খেলে তা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে।
4/10
আমাদের দেশে মূলত শীতকালের পাওয়া যায় বিট। বিভিন্ন তরকারিতে ব্যবহার হয়। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, উচ্চ রক্তচাপ লাগামে রাখতে বিটের রস খুব উপকারী। রস খাওয়ার ক্ষেত্রে কাঁচা বিটের রস সবচেয়ে বেশি কার্যকর।
5/10
রক্তচাপ কমাতে কাজে লাগে বেদানা বা ডালিমের রস। সিস্টোলিক ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে ডালিম। হৃদপিন্ডের জন্যও উপকারী এই ফল।
6/10
বিভিন্ন খনিজ পদার্থে সমৃদ্ধ। তরমুজে এমন একাধিক যৌগ থাকে যা শরীরের রক্তবাহী নালিকার স্বাস্থ্য ভাল রাখে। তার ফলেই উপকার হয় রক্তচাপ সংক্রান্ত সমস্যাতেও
7/10
কলা উচ্চ রক্তচাপ সামলাতে কার্যকরী। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়শনের গবেষকরা জানাচ্ছেন, কলায় পটাশিয়াম থাকায় তা সোডিয়ামের প্রভাব লাগামে রেখে রক্তবাহী নালিকার অভ্যন্তরীণ চাপ কমায়।
8/10
ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাকনাশের ক্ষমতা রয়েছে রসুনের। পাশাপাশি রসুন শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড (Nitric Oxide)-এর উৎপাদন বৃদ্ধি করে। যা রক্তবাহী নালিকার উপর চাপ কমিয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে সাহায্য করে।
9/10
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য প্রতিদিনের খাবারে ওটস রাখা উপকারী। ওটসে বেটা গ্লুকন (Beta Glucon) থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ওটসে ফাইবারও থাকে, যা পাচনতন্ত্রকে ঠিক রেখে কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
10/10
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।