রোজ খাওয়ার পাতে দই রাখার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। টাক দই-এর বহু পুষ্টিগুণ রয়েছেয শরীরে শক্তি বাড়াতে যেমন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট দরকার, তেমনই খেয়াল রাখতে হবে যেন খাবারের মধ্যে ভিটামিন ও মিনারেল সম পরিমাণে থাকে।
2/10
বহু রোগে পথ্য হিসেবে দই খেতে বলা হয়। দই-এ রয়েছে প্রো-বায়োটিক উপাদান। যা শরীরের মধ্যে ক্ষতিকারক ব্যাকটিরিয়াকে ধ্বংস করে পরিপাকে সাহায্য করে।
3/10
এ ছাড়াও দই-এ রয়েছে প্রোটিন, ফ্যাট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন এ, বি ৬, বি ১২-সহ নানা পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর টক দই।
4/10
টক দই শরীরে টক্সিন জমতে দেয় না। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় না। হার্টের অসুখ ও ডায়াবেটিসের রোগীরা টক দই খেতে পান।
5/10
টক দই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া ঠান্ডা, সর্দি, জ্বরকে দুরে রাখে। টক দই শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএলের মাত্রাও কমায়।
6/10
টক দই খেলে হজম শক্তি ভাল থাকে। কারণ এটি ভাল ব্যাকটিরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। আলসারের আশঙ্কাও কমে দই খেলে।
7/10
শরীরের মেদ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে দই। টক দই খেলে বাড়তি ওজন কমার সম্ভাবনাও রয়েছে।
8/10
রোজ টক দই খেলে দাঁতের গঠনও মজবুত হয়। দই পাতার পরে ২৪ ঘণ্টার বেশি রাখা থাকলে দইয়ের পুষ্টিগুণ ক্রমশ কমতে থাকে।
9/10
কৃত্রিম স্বাদ-গন্ধযুক্ত দই খেলে কোনও উপকার হয় না। টক দইয়ের সঙ্গে ফল মিশিয়ে স্যালাড হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।