এক্সপ্লোর

Independence Day Exclusive: বোমা দিল্লিতে যাবে, আওয়াজে যেন গোটা চন্দননগর কাঁপে, বিপ্লবীদের বলেন রাসবিহারী

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে রাসবিহারী বসুর নাম এক বর্ণময় এবং ব্যতিক্রমী চরিত্র হিসাবে অক্ষয় হয়ে রয়েছে। কারণ, তিনি ছক ভেঙে ভেবেছিলেন।

চন্দননগর: ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে রাসবিহারী বসুর নাম এক বর্ণময় এবং ব্যতিক্রমী চরিত্র হিসাবে অক্ষয় হয়ে রয়েছে।

কারণ, রাসবিহারী ছক ভেঙে ভেবেছিলেন। তিনি চাইতেন বিদেশি শক্তির প্রভাবে সেনাবাহিনীকে জাগিয়ে তুলে এমন একটা বিপ্লবের ঢেউ তৈরি করতে যেখানে সেনাও যোগ দেবে এবং সশস্ত্র বিপ্লবের কাহিনি দীর্ঘ ও প্রলম্বিত হবে।

১৮৮৬ সালের ২৫ মে বর্ধমান জেলার সুবলদহ গ্রামে জন্ম হয় রাসবিহারি বসুর। তবে জন্মের স্থান নিয়ে মতানৈক্য আছে। “কেউ কেউ বলেন, বিঘাটি গ্রামে জন্ম হয়েছিল তাঁর। যেটা বর্তমানে ভদ্রেশ্বরের অন্তর্গত। কারণ বিঘাটি গ্রামে রাসবিহারির মামারবাড়ি এবং সেই সময় সন্তান জন্মের আগে মহিলারা বাপের বাড়িতেই চলে যেতেন”,বলছিলেন চন্দননগরের বাসিন্দা, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক বিশ্বনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাসবিহারীর বাবা বিনোদবিহারী বসু। মা ভুবনেশ্বরী দেবী। মাত্র ৬ বছর বয়সে মাতৃহারা হন রাসবিহারী। তাঁর বাবা পুনরায় বিয়ে করেন। ছোট থেকেই দস্যি রাসবিহারী। চন্দননগরে ডুপ্লে স্কুলে পড়াকালীন কামালউদ্দিন নামের এক শিক্ষক ক্লাসে বাঙালিদের নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করায় ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন রাসবিহারী। প্রতিবাদে তিনি ওই শিক্ষকের গায়ের জামায় কালি ছিটিয়ে স্কুল থেকে বহিষ্কৃত হন। পড়াশোনায় মন ছিল না। দস্যিপনার জন্যই বাবা বিনোদবিহারী তাঁকে কলকাতায় নর্টন স্কুলে পড়াশোনা করার জন্য পাঠিয়ে দেন। কিন্তু সেখানেও পড়াশোনায় মন বসল না রাসবিহারীর। বরং বন্দুক চালাতে শেখা, সাহেবদের প্যারেড দেখতে যাওয়া, বিস্ফোরক নিয়ে বই পড়া, ইংল্যান্ড থেকে বই আনানোয় বেশি আগ্রহ ছিল তাঁর। বিনোদবিহারী টের পেলেন, এই ছেলের পড়াশোনায় মন বসবে না। ততদিনে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েছেন রাসবিহারী। তাঁকে দেহরাদূনে বন বিভাগে চাকরিতে লাগিয়ে দেন বিনোদবিহারী। পরে সেনাবাহিনীর অফিসে চাকরি নেন রাসবিহারী।

সেখানে থাকতে থাকতেই তিনি চন্দননগরে যাতায়াত করতেন। তাঁর বিমাতা ও সুশীলা নামের এক বোন চন্দননগরেই থাকতেন। চন্দননগরেই মতিলাল রায়, কানাইলাল দত্ত, শ্রীশচন্দ্র ঘোষের সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর।

হুগলির চন্দননগরকে ইতিহাসবিদরা “বিপ্লবতীর্থ” বলে থাকেন। ভারতে তখন ব্রিটিশ শাসন। অধুনা হুগলির চন্দননগরের ছবিটা কিন্তু বেশ আলাদা। সেখানে তখন ফরাসি উপনিবেশ। যে কারণে গঙ্গার তীরের এই শহরের নাম ছিল “ফরাসডাঙ্গা”।

পলাশীর যুদ্ধের পর থেকে মোট চারবার চন্দননগর দখল করেছিল ব্রিটিশ সেনা। ইউরোপে যখনই ইংরেজদের সঙ্গে ফরাসিদের যুদ্ধ বাধত, চন্দননগরে আক্রমণ করত ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। চন্দননগরে ফরাসি আইনব্যবস্থা অনেক বেশি উদার ছিল। অনেক জনহিতকর কার্যকলাপ চালু হয়। ফরাসি ও সাধারণ ভারতীয়দের বন্দি করে অত্যাচার চালাত ব্রিটিশরা। তাই ব্রিটিশদের প্রতি চন্দননগরের মানুষের তীব্র ঘৃণা জন্মেছিল। সেই সূত্র ধরেই চন্দননগরে ব্রিটিশ বিরোধী কার্যকলাপ শুরু।

মতিলাল, শ্রীশচন্দ্র ঘোষ, রাসবিহারী বসু, সাগরকালী ঘোষের মতো কয়েকজন অভিন্নহৃদয় বন্ধু মিলে সৎপথালম্বী সম্প্রদায় বলে একটি দল গড়ে তুলেছিলেন চন্দননগরে। যাঁদের কাজ ছিল দেশপ্রেমের প্রচার, পুণ্যার্থীদের সাহায্য, শরীরচর্চা, দুঃস্থদের সাহায্য করা। পাশাপাশি তাঁরা জাতীয়তাবাদী কথাবার্তাও বলতেন।

১৯০৫ সাল থেকে গোটা চন্দননগর জুড়ে সশস্ত্র বিপ্লবী কার্যকলাপ শুরু হয়ে যায়। গোপনে তরুণ বিপ্লবীদের অনুপ্রাণিত করছিলেন চারুচন্দ্র।

কানাইলাল ও সত্যেন্দ্রনাথ বসুর ফাঁসির পর ১৯০৯ সালের বর্ষাকাল। চন্দননগরের এক প্রান্তে মতিলাল রায় একটি বৈঠক করেন বাবুরাম, রাসবিহারী ও শ্রীশচন্দ্র ঘোষের সঙ্গে। তাতে নতুন করে বিপ্লব জাগিয়ে তোলার শপথ নেওয়া হয়।

দেহরাদূনে সরকারি চাকরি করতে করতেই হিন্দুস্তান সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে রাসবিহারীর যোগ তৈরি হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যোগদান করবেন বলে সেই সময় চন্দননগর থেকে এক ঝাঁক বাঙালি গিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যেই ছিলেন জ্যোতিষচন্দ্র সিংহ। বড়লাট হার্ডিঞ্জকে মারার বোমা যিনি চন্দননগর থেকে স্যুটকেসে ভরে দিল্লি নিয়ে গিয়েছিলেন।

চন্দননগরের বোড়াইচণ্ডীতলায় মতিলাল রায়ের বাড়ি থেকেই তখন একটার পর একটা বোমা তৈরি করে চলেছেন মণীন্দ্রনাথ নায়েক। দিল্লিতে বড়লাট হার্ডিঞ্জের ওপর বোমা হামলার ছক কষছেন রাসবিহারী। কালীপুজোর রাতে বোড়াইচণ্ডীতলায় মতিলালের বাড়িতেই বোমা ফাটিয়ে পরীক্ষা করা হবে। রাসবিহারী ছিলেন ফটকগোড়ায় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে। তিনি সতীর্থ বিপ্লবীদের বলেছিলেন, “বোমা দিল্লি যাবে। মহড়ার সময় আওয়াজে যেন গোটা শহর কেঁপে ওঠে। আমি যেন বাড়িতে বসে শুনতে পাই।“ হয়েওছিল তাই। বিকট আওয়াজে কেঁপে উঠেছিল চন্দননগর।

পরে সেই বোমাই মৌলবী বাজারে গর্ডন হত্যার সময় ও ১৯১২ সালের ২৫ ডিসেম্বর দিল্লিতে রাসবিহারীর বসুর নেতৃত্বে বড়লাট হার্ডিঞ্জের ওপর হামলার সময় ব্যবহার করা হয়।

রাসবিহারী ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে বিদেশি সাহায্য পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। বাঘা যতীনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। জার্মানি তখন ঠিক করেছিল ভারতের বিপ্লবীদের সাহায্য করবে। সেই সুযোগটা কাজে লাগাতে চেয়েছিলেন রাসবিহারী। ম্যাভেরিক জাহাজে করে রায়মঙ্গল হয়ে অস্ত্র আসার কথা ছিল। বুড়িবালামের কাছে যা সংগ্রহ করতে গিয়ে বাঘা যতীনরা ব্রিটিশ পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে মারা যান। রাসবিহারী দমেননি। তিনি উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ থেকে শুরু করে ভারতের বিভিন্ন ক্যান্টনমেন্টগুলিতে প্রচার করতে শুরু করেন। ১৯১৮ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সারা ভারতে সেনা অভ্যুত্থানের দিন ঠিক হয়। কিন্তু সকলে ধরা পড়ে যান। অওয়ধবিহারী, আমিরচাঁদ, পিংলের ফাঁসি হয়ে যায়। রাসবিহারী বুঝলেন, দেশে বসে কিছু হবে না। বিদেশে যেতে হবে।

ইতিহাসবিদ বিশ্বনাথ বলছেন, “রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সচিবের ছদ্মবেশে রাসবিহারী জাপানে চলে যান। জাপানের একটি বিপ্লবী দলের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়েছিল। পরে সেই বিপ্লবী দলের সঙ্গে জাপান সরকারের সমঝোতা হয়ে যায় এবং ১৯২৩ সালে রাসবিহারী জাপানের নাগরিকত্ব পান। রাজনৈতিক সুরক্ষাও পান। এশিয়াতে একটা ঐক্যের আবহ তৈরি করার চেষ্টা করেন। জাপান থেকে গোপনে ভারতের বিপ্লবীদের টাকা পাঠাতেন রাসবিহারী বসু। পরে সেখানকার এক মহিলাকে বিয়ে করেন।“

জাপানি ভাষায় পাঁচটি বই লিখেছিলেন রাসবিহারী। ব্রিটিশরা তাঁকে চেষ্টা করেও আর ধরতে পারেনি। জাপানি নাগরিককে ধরা কঠিনও ছিল। এরপর তিনি জাপানে ভারতীয় সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। ভারতীয় কারি, ভারতীয় পোশাক জাপানে জনপ্রিয় হয়। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম নিয়ে জাপানি ভাষায় বই লেখেন।

এরপর তিরিশের দশক। গোটা বিশ্বে মন্দা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ তার করাল ছায়া রেখে গিয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হচ্ছে। আবার সক্রিয় হয়ে ওঠেন রাসবিহারী। জীবনের শুরুর দিকে লর্ড হার্ডিঞ্জের ওপর বোমা হামলার মতো কিছু সক্রিয় বিপ্লবী কাজকর্ম করেছিলেন রাসবিহারী। ১৯৩৯ সাল থেকে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি আরও পাল্টাতে শুরু করে। ১৯৪২ সালের ১৫ জানুয়ারি জাপানে একটি সম্মেলন করেন তিনি। এশিয়ান ইন্টারন্যাশনাল সেই সম্মেলনে তিনি ভারতীয় বাহিনী গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছিলেন।

তার ঠিক পরেই ১৪ ফেব্রুয়ারি সিঙ্গাপুরের পতন হয়। সেখানে প্রচুর জাপানি সৈন্য ঢুকে পড়ে। সিঙ্গাপুরের ৭৩ হাজার ব্রিটিশ ফৌজ গ্রেফতার হয়। যার মধ্যে ৪৫ হাজার ছিল ভারতীয় সৈন্য। রাসবিহারী বসুর জাপান সরকারের মধ্যে বেশ প্রভাব ছিল। তিনি আবেদন করেন, তাঁর হাতে ওই ৪৫ হাজার ভারতীয় সেনাকে তুলে দেওয়া হোক। তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনী তৈরি করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন। ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি তৈরি করার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার সুযোগ এসে যায় তাঁর সামনে। এই বাহিনীরই নাম হয় আজাদ হিন্দ ফৌজ। ফেব্রুয়ারির পর থেকে সেই বাহিনীর সভাপতি করলেন মোহন সিংহকে। যদিও পরবর্তীকালে মোহন সিংহের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। স্বৈরাচারী কার্যকলাপের জন্য মোহন সিংহকে গ্রেফতার করেন আজাদ হিন্দ বাহিনীর সর্বেসর্বা রাসবিহারী বসু। মোহন সিংহের কার্যকলাপ জনমানসে এমনই বিরূপ প্রভাব ফেলেছিল যে, বাহিনীর প্রচুর শিবির ভেঙে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

১৯৪২ সালের ১৫ জুন রাত নটায় ব্যাঙ্ককে ফৌজের প্রথম অধিবেশন হয়। ১৯৪৩ সালের ২১ অক্টোবর আজাদ হিন্দ সরকার তৈরি হয়। সেই বছরেরই ২ জুলাই জার্মানি থেকে সাবমেরিনে জাপানে চলে আসেন সুভাষচন্দ্র বসু। রাসবিহারীর সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। সুভাষচন্দ্রের হাতে আজাদ হিন্দ ফৌজের কার্যভার তুলে দেন রাসবিহারী। সুভাষচন্দ্র বাহিনীর পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন।

এরপর থেকে রাসবিহারীর ভূমিকা বদলে যায়। তিনি বেতারে বক্তৃতা দিতেন। অরবিন্দ ঘোষের উদ্দেশে তিনি বলেন যে, আপনার মতো বিপ্লবী নেতার উচিত পুঁদুচেরি থেকে বেরিয়ে এসে স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া। জওহরলাল নেহরু ও মহাত্মা গাঁধীকেও বাহিনী নিয়ে ভারতে ঢোকার সময় সাহায্যের আবেদন করেন। পরে তিনি সেই বেতারের দায়িত্বও সুভাষচন্দ্রের হাতে তুলে দেন। তারপর সেই বিখ্যাত কণ্ঠস্বরে সুভাষ গর্জে উঠলেন, “আমি সুভাষ বলছি।”

সুভাষচন্দ্র বসু সাবমেরিনে করে তাঁর সেনাদের পাঠাতে শুরু করলেন ভারতে। অনেকে ধরা পড়লেন, ফাঁসি হল। ব্যারাকপুরের নীলগঞ্জে এক রাতে আজাদ হিন্দ ফৌজের দুশো জওয়ানকে গুলি করে হত্যা করে ব্রিটিশ বাহিনী। আজাদ হিন্দ বাহিনীকে পরামর্শ দেওয়ার দায়িত্ব পালন করতেন রাসবিহারী। পাশাপাশি জাপান সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজার রাখা, এশীয় ঐক্য তৈরি করা, ভারতে বিপ্লবীদের সাহায্য করা, দুর্ভিক্ষের সময় দেশে চাল পাঠানোর মতো ভূমিকা নেন তিনি।

তবে দেশের স্বাধীনতা দেখে যেতে পারেননি রাসবিহারী। ১৯৪৫ সালের ২১ জানুয়ারি জাপানে তাঁর মৃত্যু হয়।

আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

Kolkata Accident News: মহালয়ার সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, স্কুল ছাত্রকে পিষে দিল জেসিবি, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু
মহালয়ার সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, স্কুল ছাত্রকে পিষে দিল জেসিবি, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু
RG Kar News: 'তিলোত্তমা যেদিন বিচার পাবে, সেদিন উৎসব হবে', মাঝরাতে রাস্তায় নেমে বলছেন আন্দোলনকারীরা
'তিলোত্তমা যেদিন বিচার পাবে, সেদিন উৎসব হবে', মাঝরাতে রাস্তায় নেমে বলছেন আন্দোলনকারীরা
RG Kar News: শহর থেকে শহরতলি, মহালয়ার ভোরে ঢাকের বোলে, শঙ্খে-স্লোগানে বিচার চেয়ে প্রতিবাদ সারা বাংলায়
শহর থেকে শহরতলি, মহালয়ার ভোরে ঢাকের বোলে, শঙ্খে-স্লোগানে বিচার চেয়ে প্রতিবাদ সারা বাংলায়
RG Kar News: 'বুঝতেই পারিনি RG কর হাসপাতাল রাক্ষসের একটা জায়গা', ফের ডুকরে উঠলেন নির্যাতিতার বাবা
'বুঝতেই পারিনি RG কর হাসপাতাল রাক্ষসের একটা জায়গা', ফের ডুকরে উঠলেন নির্যাতিতার বাবা
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

Student Death: স্কুলছাত্রকে মারল পে লোডার, পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ। ABP Ananda LiveRG Kar Doctors Protest: বিচারের দাবিতে রাত দখল, ভোর দখলের পর মহালয়ায় মহামিছিল | ABP AnandaMahalaya 2024: আজ মহালয়া, আর জি কর-কাণ্ডের আবহে তর্পণেও মিশে গেল প্রতিবাদ। ABP Ananda LivePune Helicopter Crash:মহারাষ্ট্রের পুণেতে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা, ৩ জনের মৃত্যু। ABP Ananda Live

ফটো গ্যালারি

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Kolkata Accident News: মহালয়ার সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, স্কুল ছাত্রকে পিষে দিল জেসিবি, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু
মহালয়ার সকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, স্কুল ছাত্রকে পিষে দিল জেসিবি, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু
RG Kar News: 'তিলোত্তমা যেদিন বিচার পাবে, সেদিন উৎসব হবে', মাঝরাতে রাস্তায় নেমে বলছেন আন্দোলনকারীরা
'তিলোত্তমা যেদিন বিচার পাবে, সেদিন উৎসব হবে', মাঝরাতে রাস্তায় নেমে বলছেন আন্দোলনকারীরা
RG Kar News: শহর থেকে শহরতলি, মহালয়ার ভোরে ঢাকের বোলে, শঙ্খে-স্লোগানে বিচার চেয়ে প্রতিবাদ সারা বাংলায়
শহর থেকে শহরতলি, মহালয়ার ভোরে ঢাকের বোলে, শঙ্খে-স্লোগানে বিচার চেয়ে প্রতিবাদ সারা বাংলায়
RG Kar News: 'বুঝতেই পারিনি RG কর হাসপাতাল রাক্ষসের একটা জায়গা', ফের ডুকরে উঠলেন নির্যাতিতার বাবা
'বুঝতেই পারিনি RG কর হাসপাতাল রাক্ষসের একটা জায়গা', ফের ডুকরে উঠলেন নির্যাতিতার বাবা
India vs Bangladesh Live: বাংলাদেশকে হেলায় হারিয়ে সিরিজ জয় ভারতের, ব্যাটিং-বোলিংয়ে ঝোড়ো পারফরম্যান্স রোহিত ব্রিগেডের
বাংলাদেশকে হেলায় হারিয়ে সিরিজ জয় ভারতের, ব্যাটিং-বোলিংয়ে ঝোড়ো পারফরম্যান্স রোহিত ব্রিগেডের
Kakdwip Accident: গঙ্গাসাগরে তর্পণ করতে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনা, জখম কমপক্ষে ১০
গঙ্গাসাগরে তর্পণ করতে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনা, জখম কমপক্ষে ১০
Pune Helicopter Crash: পুনের কাছে ভেঙে পড়ল হেলিকপ্টার, মৃত ৩
পুনের কাছে ভেঙে পড়ল হেলিকপ্টার, মৃত ৩
গান্ধী জয়ন্তীতে পেট্রোল ডিজেলের দামে বড় বদল, আজ সকালে তেল ভরালে কী দামে পাবেন ?
গান্ধী জয়ন্তীতে পেট্রোল ডিজেলের দামে বড় বদল, আজ সকালে তেল ভরালে কী দামে পাবেন ?
Embed widget