এক্সপ্লোর
Advertisement
COVID-19: করোনায় একদিনে রাজ্যে ৩ চিকিৎসকের মৃত্যু
করোনায় একদিনে রাজ্যে ৩ চিকিৎসকের মৃত্যু। করোনায় সাগর দত্ত মেডিক্যালের অধ্যক্ষার মৃত্যু। সাগর দত্ত মেডিক্যালের অধ্যক্ষা হাসি দাশগুপ্ত। করোনায় বালিগঞ্জের চিকিৎসক রমেন হাজরার মৃত্যু। জলপাইগুড়ির চিকিৎসক মৃণালকান্তি আচার্যের মৃত্যু। মঙ্গলবার মেডিক্যালে ভর্তি হন হাসি দাশগুপ্ত, আজ মৃত্যু। করোনা মুক্ত হয়ে বাড়িও ফিরেছিলেন চিকিৎসক রমেন হাজরা। পরে ফের অসুস্থ হওয়ায় ঢাকুরিয়া আমরি হাসপাতালে ভর্তি হন। ঢাকুরিয়া আমরিতে মৃত্যু চিকিৎসক রমেন হাজরার। শিলিগুড়ির হাসপাতালে মৃত্যু চিকিৎসক মৃণালকান্তি আচার্যের।
এদিকে, আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন, ‘জানুয়ারিতে ৩ শতাংশ ডিএ দেবে রাজ্য সরকার। রাজ্যে আরটিপিসিআর টেস্টের খরচ কমে ৯৫০ টাকা। আরটিপিসিআর ৯৫০ টাকার বেশি বেশি নেওয়া যাবে না। অনলাইন ক্লাসের জন্য সাড়ে ৯ লক্ষ পড়ুয়াকে ট্যাব। রাজ্যের সাড়ে ৯ লক্ষ ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব দেবে সরকার।’
‘রাজ্যে আরটিপিসিআর টেস্টের খরচ কমে ৯৫০ টাকা। আরটিপিসিআর ৯৫০ টাকার বেশি বেশি নেওয়া যাবে না।’ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আড়াই বছরের প্রতীক্ষার অবসান। চালু হল মাঝেরহাট ব্রিজ। মাঝেরহাট ব্রিজের উদ্বোধন করে কেন্দ্রকে তীব্র আক্রমণে মুখ্যমন্ত্রী। ব্রিজের জন্য রেল, পোর্ট ট্রাস্ট কেন টাকা নিয়েছে? ফেরত দেওয়ার দাবিতে সরব।
মাঝেরহাট ব্রিজ উদ্বোধনের পর বেশ কয়েকটি রাস্তায় রুট পরিবর্তন। অ্যাডভাইসরিতে ট্রাফিক পুলিশ জানিয়েছে,
ডায়মন্ড হারবার রোড ধরে উত্তরমুখী গাড়ি মাঝেরহাট ব্রিজ ধরবে। আপাতত মাঝেরহাট ব্রিজে পণ্যবাহী যান চলাচল করবে না।
উত্তরমুখী পণ্যবাহী গাড়িগুলিকে তারাতলা মোড় থেকে তারাতলা রোডের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে। হাইড রোড-সিজিআর রোড-সেন্ট জর্জেস গেট রোড-হেস্টিংস হয়ে সেগুলি দ্বিতীয় হুগলি সেতুর দিকে যাবে। ডায়মন্ড হারবার রোড-আলিপুর রোড-বর্ধমান রোড ধরে আসা দক্ষিণমুখী গাড়িগুলি মাঝেরহাট ব্রিজ দিয়ে ধরবে। জাজেস কোর্ট রোড ও বর্ধমান রোডের সংযোগস্থলে আলিপুর রোডে একমুখী যান চলাচল করবে। আলিপুর রোড, বর্ধমান রোড ধরে নিউ আলিপুর আইল্যান্ড পর্যন্ত দ্বিমুখী যান চলাচল। বেইলি ব্রিজ-আলিপুর পার্ক রোডে একমুখী যান চলাচল করবে। সাহাপুর রোড ও নলিনীরঞ্জন অ্যাভিনিউতে দ্বিমুখী যান চলাচল। প্রয়োজন অনুসারে রুট পরিবর্তন হতে পারে বলে অ্যাডভাইসরিতে জানিয়েছে ট্রাফিক পুলিশ।
দক্ষিণ কলকাতা ও দক্ষিণ শহরতলির যোগসূত্র মাঝেরহাট ব্রিজের আজ উদ্বোধন। অন্যদিকে, উত্তর কলকাতা ও উত্তর শহরতলির যোগসূত্র টালা ব্রিজ ভাঙার কাজ প্রায় সম্পূর্ণ। এরপর চূড়ান্ত নকশা তৈরি করে পাঠানো হবে রেলের কাছে। কাজে সমন্বয় রাখতে রেল ও রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিদের নিয়ে তৈরি হয়েছে কমিটি। মাঝেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়ার পরেই টালা ব্রিজ পরীক্ষা করা হয়। ফাটল ধরা পড়ায় ব্রিজ ভেঙে ফেলে নতুন সেতু তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। এ বছরের জানুয়ারিতে টালা ব্রিজ বন্ধ করে ভাঙার কাজ শুরু হয়। প্রস্তাবিত নকশায় চার লেনের কেবল স্টেড রেলওভার ব্রিজ তৈরি হবে। খরচ ধার্য করা হয়েছে ২৬৮ কোটি টাকা। সবকিছু ঠিকঠাক হলে, ২০২২-এর মাঝামাঝি টালা ব্রিজ তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
মাঝেরহাটের আগে আরেক ভয়ঙ্কর ব্রিজ বিপর্যয় ঘটেছিল পোস্তায়। ২০০৮ সালে বিবেকানন্দ উড়ালপুল তৈরিতে অনুমোদন দেওয়া হয়। ১৫০ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে রাইটসের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হয়। এরপর মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে, তৈরি হয় high-powered বিশেষজ্ঞ কমিটি। ঠিক হয়, এই বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ মেনে বিবেকানন্দ উড়ালপুলের ভবিষ্যৎ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্য সরকার। এর ভবিষ্যৎ কী? প্রশ্ন স্থানীয়দের।
দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য জানুয়ারির ৪ তারিখ থেকে স্কুল খুলতে চায় আইসিএসই কাউন্সিল। এই মর্মে অন্যান্য রাজ্যের মত এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও দেওয়া হল চিঠি। স্কুল খোলার ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী।
শুরু হল ইনফোকম ২০-২০। এ বছরের থিম, নেক্সট নর্মাল। ভার্চুয়াল মাধ্যমে উদ্বোধন করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে আরও ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে উইপ্রো, তৈরি হবে সিলিকম ভ্যালি ফেজ-২। ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর।
এদিকে, আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন, ‘জানুয়ারিতে ৩ শতাংশ ডিএ দেবে রাজ্য সরকার। রাজ্যে আরটিপিসিআর টেস্টের খরচ কমে ৯৫০ টাকা। আরটিপিসিআর ৯৫০ টাকার বেশি বেশি নেওয়া যাবে না। অনলাইন ক্লাসের জন্য সাড়ে ৯ লক্ষ পড়ুয়াকে ট্যাব। রাজ্যের সাড়ে ৯ লক্ষ ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব দেবে সরকার।’
‘রাজ্যে আরটিপিসিআর টেস্টের খরচ কমে ৯৫০ টাকা। আরটিপিসিআর ৯৫০ টাকার বেশি বেশি নেওয়া যাবে না।’ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আড়াই বছরের প্রতীক্ষার অবসান। চালু হল মাঝেরহাট ব্রিজ। মাঝেরহাট ব্রিজের উদ্বোধন করে কেন্দ্রকে তীব্র আক্রমণে মুখ্যমন্ত্রী। ব্রিজের জন্য রেল, পোর্ট ট্রাস্ট কেন টাকা নিয়েছে? ফেরত দেওয়ার দাবিতে সরব।
মাঝেরহাট ব্রিজ উদ্বোধনের পর বেশ কয়েকটি রাস্তায় রুট পরিবর্তন। অ্যাডভাইসরিতে ট্রাফিক পুলিশ জানিয়েছে,
ডায়মন্ড হারবার রোড ধরে উত্তরমুখী গাড়ি মাঝেরহাট ব্রিজ ধরবে। আপাতত মাঝেরহাট ব্রিজে পণ্যবাহী যান চলাচল করবে না।
উত্তরমুখী পণ্যবাহী গাড়িগুলিকে তারাতলা মোড় থেকে তারাতলা রোডের দিকে ঘুরিয়ে দেওয়া হবে। হাইড রোড-সিজিআর রোড-সেন্ট জর্জেস গেট রোড-হেস্টিংস হয়ে সেগুলি দ্বিতীয় হুগলি সেতুর দিকে যাবে। ডায়মন্ড হারবার রোড-আলিপুর রোড-বর্ধমান রোড ধরে আসা দক্ষিণমুখী গাড়িগুলি মাঝেরহাট ব্রিজ দিয়ে ধরবে। জাজেস কোর্ট রোড ও বর্ধমান রোডের সংযোগস্থলে আলিপুর রোডে একমুখী যান চলাচল করবে। আলিপুর রোড, বর্ধমান রোড ধরে নিউ আলিপুর আইল্যান্ড পর্যন্ত দ্বিমুখী যান চলাচল। বেইলি ব্রিজ-আলিপুর পার্ক রোডে একমুখী যান চলাচল করবে। সাহাপুর রোড ও নলিনীরঞ্জন অ্যাভিনিউতে দ্বিমুখী যান চলাচল। প্রয়োজন অনুসারে রুট পরিবর্তন হতে পারে বলে অ্যাডভাইসরিতে জানিয়েছে ট্রাফিক পুলিশ।
দক্ষিণ কলকাতা ও দক্ষিণ শহরতলির যোগসূত্র মাঝেরহাট ব্রিজের আজ উদ্বোধন। অন্যদিকে, উত্তর কলকাতা ও উত্তর শহরতলির যোগসূত্র টালা ব্রিজ ভাঙার কাজ প্রায় সম্পূর্ণ। এরপর চূড়ান্ত নকশা তৈরি করে পাঠানো হবে রেলের কাছে। কাজে সমন্বয় রাখতে রেল ও রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিদের নিয়ে তৈরি হয়েছে কমিটি। মাঝেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়ার পরেই টালা ব্রিজ পরীক্ষা করা হয়। ফাটল ধরা পড়ায় ব্রিজ ভেঙে ফেলে নতুন সেতু তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন। এ বছরের জানুয়ারিতে টালা ব্রিজ বন্ধ করে ভাঙার কাজ শুরু হয়। প্রস্তাবিত নকশায় চার লেনের কেবল স্টেড রেলওভার ব্রিজ তৈরি হবে। খরচ ধার্য করা হয়েছে ২৬৮ কোটি টাকা। সবকিছু ঠিকঠাক হলে, ২০২২-এর মাঝামাঝি টালা ব্রিজ তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
মাঝেরহাটের আগে আরেক ভয়ঙ্কর ব্রিজ বিপর্যয় ঘটেছিল পোস্তায়। ২০০৮ সালে বিবেকানন্দ উড়ালপুল তৈরিতে অনুমোদন দেওয়া হয়। ১৫০ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে রাইটসের বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হয়। এরপর মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে, তৈরি হয় high-powered বিশেষজ্ঞ কমিটি। ঠিক হয়, এই বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ মেনে বিবেকানন্দ উড়ালপুলের ভবিষ্যৎ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে রাজ্য সরকার। এর ভবিষ্যৎ কী? প্রশ্ন স্থানীয়দের।
দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য জানুয়ারির ৪ তারিখ থেকে স্কুল খুলতে চায় আইসিএসই কাউন্সিল। এই মর্মে অন্যান্য রাজ্যের মত এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও দেওয়া হল চিঠি। স্কুল খোলার ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী।
শুরু হল ইনফোকম ২০-২০। এ বছরের থিম, নেক্সট নর্মাল। ভার্চুয়াল মাধ্যমে উদ্বোধন করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যে আরও ৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে উইপ্রো, তৈরি হবে সিলিকম ভ্যালি ফেজ-২। ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর।
সমস্ত শো
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
খবর
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement