বণিকমহল সিআইআই-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজক ছিল কেন্দ্রীয় খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ মন্ত্রক। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরসিমরত কৌর।
2/6
এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য হল খিচুড়িকে ‘ব্র্যান্ড ইন্ডিয়ার খাবার’ হিসেবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা এবং বিশ্ববাসীর কাছে এই পদের প্রসার ঘটানো।
3/6
খিচুড়ি তৈরি করার জন্য বিশালকায় কড়া (যার ব্যাস প্রায় ৭ ফুট) আনা হয়েছিল। রন্ধনের জন্য জ্বালানি হিসেবে বাষ্পচালিত উনুনের ব্যবহার করা হয়। ওই উনুনের ওজনই ৩৪৩ কেজি। কারণ, ইন্ডিয়া গেটের কাছে যেখানে এই কর্মকাণ্ডের আয়োজন করা হয়েছিল, সেখানে আগুন জ্বালানোর কোনও অনুমতি নেই। খিচুড়িতে চাল ও ডালের পাশাপাশি, দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মশালা ব্যবহার করা হয়। ছিলেন ৫০ পাচক।
4/6
এত বিপুল পরিমাণ খিচুড়ি তৈরি করার প্রস্তুতি আগের রাত থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল। শনিবার দুপুরে তা প্রকাশ করা হয়। খিচুড়ি তৈরির গোটা সময় উপস্থিত ছিলেন গিনেস বুকের প্রতিনিধিরা।
5/6
এবিপি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাতকারে সঞ্জীব কপূর এটা খোলসা করতে চাননি ঠিক কত পরিমাণ খিচুড়ি তৈরি হয়েছে। পরে জানা যায় এদিন ৮১৯ কেজির খিচুড়ি এদিন তৈরি হয়েছে।
6/6
শনিবার গিনেস রেকর্ড তৈরি হল ওয়ার্ল্ড ফুড ইন্ডিয়া অনুষ্ঠানে। জনপ্রিয় শ্যেফ সঞ্জীব কপূর ৮-১০ হাজার লোকের জন্য একসঙ্গে প্রায় ১০০০ কিলোগ্রাম আনাজের খিচুড়ি তৈরি করলেন। এই খিচুড়িতে বিশেষ মশালা দিলেন যোগগুরু রামদেব।