ত্রুটিপূর্ণ চিনা র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্টিং কিট, ক্ষুব্ধ ভারত, সবরকম সাহায্যের আশ্বাস বেজিংয়ের
মঙ্গলবারই, আইসিএমআর-এর তরফে জানানো হয়, ত্রুটিপূর্ণ কিটের বিষয়টি তারা তদন্ত করে দেখবে।
নয়াদিল্লি: ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার কারণে সব রাজ্যকে চিন থেকে আসা র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্টিং কিট ব্যবহার বন্ধের জন্য ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ নির্দেশ দেওয়ার পরদিনই নড়েচড়ে বসল বেজিং। ভারতে চিনা দূতাবাসের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল, এই বিতর্কে ভারতকে তারা সবরকম সাহায্য করতে প্রস্তুত।
বুধবার, চিনা দূতাবাসের মুখপাত্র জি রং বলেন, রফতানি হওয়া মেডিক্যাল সামগ্রীর গুণমানের ওপর যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় চিন। (ভারতে অভিযোগ ওঠায় ) চিনা আধিকারিকরা আইসিএমআর-এর সঙ্গে যোগাযোগ করবে এবং এই মর্মে সবরকম সহায়তা করবে। ট্যুইটারে রং লেখেন, র্যাপিড টেস্টিং কিট সংক্রান্ত কিছু অভিযোগপূর্ণ রিপোর্ট নজরে এসেছে। আমরা ভারতীয় সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রেখেছি। আমরা সব ধরনের সহায়তায় প্রস্তুত।
Noticed reports concerning rapid testing kits. #China attaches great importance to the quality of exported medical products. Will keep close communication with #Indian concerned agency and provide necessary assistance.
— Ji Rong (@ChinaSpox_India) April 21, 2020
মঙ্গলবারই, আইসিএমআর-এর তরফে জানানো হয়, ত্রুটিপূর্ণ কিটের বিষয়টি তারা তদন্ত করে দেখবে।
অভিযোগ, র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্টিং কিটের ফল আর রিভার্স ট্রানস্ক্রিপশন-পলিমারেজ চেন রিয়্যাকশন (আরটি-পিসিআর) পরীক্ষার ফলের মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাত।
মঙ্গলবারই রাজস্থানের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, তারা কোভিড-১৯ সংক্রমণ পরীক্ষায় ওই চিনা র্যাপিড অ্যান্টিবডি টেস্টিং কিট ব্যবহার করবে না। কারণ, একটি পরীক্ষাতেও সেগুলি সঠিক ফল দেখাতে পারেনি। পরিসংখ্যান প্রকাশ করে রাজস্থানের স্বাস্থ্য মন্ত্রী রঘু শর্মা বলেন, খাতায় কলমে এই কিটগুলি ৯০ শতাংশ সঠিক মূল্যায়ন করতে সক্ষম। কিন্তু, বাস্তবে সেই হার মাত্র ৫.৪ শতাংশ। ফলে, এই কিট অব্যবহারযোগ্য।
সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী জানান,