এক্সপ্লোর
করোনা অতিমারীর সঙ্গে ২৬ ডিসেম্বরের সূর্যগ্রহণের সম্পর্ক রয়েছে, দাবি চেন্নাইয়ের বিজ্ঞানীর
তাঁর মতে, আগামী সূর্যগ্রহণ হতে পারে এই করোনা সংকটের টার্নিং পয়েন্ট। সূর্যের বিভাজন রশ্মির তীব্রতা অকেজো করে দিতে পারে জীবাণুকে।

চেন্নাই: চেন্নাইয়ের জনৈক বৈজ্ঞানিক দাবি করেছেন, করোনা সংক্রমণের সঙ্গে ২৬ ডিসেম্বরের সূর্যগ্রহণের সম্পর্ক রয়েছে। তাঁর মতে, সূর্যগ্রহণের পর নির্গত বিভাজন শক্তির কারণে নিউট্রনের মিউটেটেড কণার মিথস্ক্রিয়ার জেরে করোনা অতিমারী শুরু হয়।
ওই পরমাণ ও ভূ-বৈজ্ঞানিকের নাম কেএল সুন্দর কৃষ্ণ। তিনি বলেছেন, ২০১৯-এর ডিসেম্বর থেকে করোনাভাইরাস মানব জীবনে দেখা দিয়েছে। তাঁর ধারণা অনুযায়ী, ২৬ ডিসেম্বর শেষ সূর্যগ্রহণের পর সৌরজগতে গ্রহের অবস্থানগত নতুন শ্রেণিবিন্যাস ঘটেছে। তাঁর কথায়, নানা গ্রহের মধ্যে বল পরিবর্তনের কারণে জীবাণুটি উপরের বায়ুমণ্ডলে তৈরি হয়েছে, একটি নতুন শ্রেণিবিন্যাস হয়েছে যার ফলে পৃথিবীতে ওই জীবাণুর জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছে। সূর্যের বিভাজন শক্তি থেকে বেরিয়ে আসছে নিউট্রন। সম্ভবত তারা অপরিচিত উপাদান থেকে নিউক্লিয়াস তৈরি শুরু করেছে, তা বায়োমলিকিউলের নিউক্লিয়াস হতে পারে। উপরের বায়ুমণ্ডলে বায়োনিউক্লিয়ার ইন্টারাকশন হচ্ছে। বায়োমলিকিউলার প্রোটিন কাঠামোর এই রূপান্তরই সম্ভবত করোনাভাইরাসের উত্স।
কৃষ্ণ বলেছেন, সম্ভবত চিন প্রথম এই মিউটেশন প্রক্রিয়া লক্ষ্য করে কিন্তু এর কোনও প্রমাণ নেই। এটা নানা পরীক্ষার ফলে ঘটতে পারে, বা ইচ্ছে করেও ঘটানো হয়ে থাকতে পারে। তাঁর মতে, আগামী সূর্যগ্রহণ হতে পারে এই করোনা সংকটের টার্নিং পয়েন্ট। সূর্যের বিভাজন রশ্মির তীব্রতা অকেজো করে দিতে পারে জীবাণুকে।
তাঁর কথায়, এ নিয়ে আমাদের আতঙ্কের কারণ নেই কারণ এটি ঘটছে গ্রহের শ্রেণিবিন্যাসের ফলে। সূর্য রশ্মি ও সূর্যগ্রহণই এর স্বাভাবিক সমাধান হতে পারে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
POWERED BY
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
ব্যবসা-বাণিজ্যের
ব্যবসা-বাণিজ্যের
ব্যবসা-বাণিজ্যের
আইপিএল
Advertisement
