![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Ayan Sil:পুরসভায় চাকরি দেওয়ার নামে ১২ কোটি? অয়ন শীলের অফিস থেকে উদ্ধার হার্ড ডিস্কে বিপুল অঙ্কের খোঁজ ইডির
ED Finds 12 Crore Rupees: পুরসভায় চাকরি দেওয়ার নামে এবার হার্ডডিস্কে ১২ কোটির হিসেব। অয়ন শীলের সল্টলেকের অফিসে তল্লাশি চালিয়ে হার্ড ডিস্ক বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি।
![Ayan Sil:পুরসভায় চাকরি দেওয়ার নামে ১২ কোটি? অয়ন শীলের অফিস থেকে উদ্ধার হার্ড ডিস্কে বিপুল অঙ্কের খোঁজ ইডির ED Finds 12 Crore Rupees In Hard Disc Recovered From Salt Lake Office From Ayan Sil Ayan Sil:পুরসভায় চাকরি দেওয়ার নামে ১২ কোটি? অয়ন শীলের অফিস থেকে উদ্ধার হার্ড ডিস্কে বিপুল অঙ্কের খোঁজ ইডির](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/04/07/f4f967db03197775d58aa05acee10ee31680843234674482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
প্রকাশ সিনহা, কলকাতা: পুরসভায় চাকরি দেওয়ার নামে এবার হার্ডডিস্কে (Hard Disc) ১২ কোটির হিসেব। অয়ন শীলের (Ayan Sil) সল্টলেকের (Salt Lake) অফিসে তল্লাশি চালিয়ে হার্ড ডিস্ক বাজেয়াপ্ত করেছিল ইডি (ED)। সেই হার্ড ডিস্কেই একটি ফোল্ডারে ১২ কোটির হিসেব মিলেছে বলে দাবি ইডি-র। সেখানে নাম এবং টাকার অঙ্ক লেখা আছে বলে দাবি ইডি-র। কোন পুরসভায়, কত টাকা নিয়ে কীভাবে চাকরি হয়েছে তাও লেখা আছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় এজেন্সির। এখনও পর্যন্ত যা তথ্য মিলেছে তাতে ১২ কোটি টাকার হিসেব রয়েছে বলে সূত্রের খবর।
আর কী জানা গেল?
একদিকে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গুগলকে চিঠি পাঠিয়েছে সিবিআই। দাবি, পর্ষদের নকল ওয়েবসাইট ব্যবহার করে টাকা তোলা হয়েছিল। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, যাঁদের থেকে টানা নেওয়া হয়েছিল তাঁদের নাম সেই নকল ওয়েবসাইটে তুলে দেওয়ার পর সাইটটি ডিলিট করে দেওয়া হয়। কোন আইপি অ্যাড্রেস থেকে সাইটটি তৈরি করা হয়েছিল, জানতে চেয়ে গুগলকে চিঠি লিখেছে সিবিআই। অন্য দিকে, ইডির আধিকারিকরা আগেই অয়ন শীলের অফিসে "ডেটা মাইন"-র কথা বলেছিলেন যার মধ্যে একটি হার্ড ডিস্কের কথা বলা হয়েছিল। সেই হার্ড ডিস্কেই প্রায় ১২ কোটি টাকার হিসেব পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। তাও হার্ড ডিস্কের মাত্র একটি ফোল্ডার দেখেই ওই হিসেব পাওয়া গিয়েছে বলে কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর। জানা যাচ্ছে, রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন পুরসভায় যে ভাবে চাকরি পাইয়ে দেওয়া হয়েছিল তার বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে ওই ফোল্ডারে। প্রার্থীর নাম-পরিচয় থেকে কাকে কোন পদে চাকরি পাইয়ে দেওয়া হয়েছে, সব লেখা রয়েছে ওই ফোল্ডারে। জেরায় টাকা তোলা হয়েছিল বলে অয়ন শীল স্বীকার করেছেন বলেও দাবি ইডি-র। কিন্তু কোথায় গিয়েছিল এই টাকা? তদন্ত শুরু করেছে ইডি। তদন্তকারীদের ধারণা, টাকার অঙ্ক ১০০ কোটিও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
অয়নের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ...
কেবল অযোগ্য প্রার্থীদের চাকরি নয়, টাকা দিতে না পারায় যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি চুরি করেন, নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অয়ন শীলের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ সামনে এসেছিল গত মাসে। টাকা না দেওয়ায় প্যানেল থেকে নাম বাদ দেওয়া হয় বলেও অভিযোগ ওঠে। অভিযোগকারিণী চয়নিকা আঢ্য চুঁচুড়ার বাসিন্দা। তাঁর দাবি, ২০১৯-এ পরীক্ষা দিয়ে প্লেয়ার্স কোটায় চাকরি পান টিটাগড় পুরসভায়। গ্রুপ ডি কর্মী হিসেবে ৬ দিন কাজ করানোর পর, গোটা প্যানেলটাই বদলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন:বিমানের সিটের নিচে কোবরা ! বাধ্য হয়ে জরুরি অবতরণ পাইলটের
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)