![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
WB Corona Crisis: করোনা চিকিৎসায় বেসরকারি হাসপাতালের ৬০ শতাংশ রাখার নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের
করোনার সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ায় নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের
![WB Corona Crisis: করোনা চিকিৎসায় বেসরকারি হাসপাতালের ৬০ শতাংশ রাখার নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের West Bengal Corona patient 60 percent private hospitals reservation compulsory WB Department of Health instructed WB Corona Crisis: করোনা চিকিৎসায় বেসরকারি হাসপাতালের ৬০ শতাংশ রাখার নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/24/d665465c372645a4f65303315c5a2cd1_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: বেসরকারি হাসপাতালের ৬০ শতাংশ রাখতেই হবে করোনার জন্য। করোনার সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ায় নির্দেশ স্বাস্থ্য দফতরের। রাজ্য জুড়ে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনার গ্রাফ। এই আবহে নয়া পদক্ষেপ নিল স্বাস্থ্য দফতর। বেসরকরি হাসপাতালগুলিকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে মোট পরিকাঠামোর ৬০ শতাংশ করোনা চিকিৎসার জন্যই রাখতে হবে। বাকি ৪০ শতাংশে হবে অন্যান্য চিকিৎসা।
রাজ্যে বেলাগাম করোনা সংক্রমণ। এই পরিস্থিতিতে কোভিড বেড বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য সরকার। আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজের নতুন ভবনে চালু হতে চলেছে ১১২ বেডের কোভিড চিকিত্সা কেন্দ্র। এর মধ্যে ৮০টি জেনারেল বেড ও ৩২টি এইচডিইউ। আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে নতুন কোভিড চিকিত্সা কেন্দ্রের দায়িত্বে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিত্সকরা। গত বছর কোভিড পরিস্থিতিতে এই করোনা চিকিত্সা কেন্দ্র চালু করার পরিকল্পনা করা হয়। এবার লাগামছাড়া সংক্রমণে তা বাস্তবায়িত হতে চলেছে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি, মুকুন্দপুর আমরিতেও বাড়ানো হল কোভিড বেড। মোট ১১০টি কোভিড বেড তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। আজ প্রথম ধাপে চালু হল ৩০টি কোভিড বেড।
এদিকে করোনা আবহে রাজ্যে বেড-সঙ্কটের মাঝেই সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে কড়া বার্তা রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা অজয় চক্রবর্তীর। স্বাস্থ্য দফতরের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে দুটি ছবি পোস্ট করে তিনি জানিয়েছেন, ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে মোবাইলে কথা বলছেন করোনা রোগী। এই ছবি একাধিক হাসপাতালে দেখা গিয়েছে। প্রয়োজন ছাড়াই অনেক রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অথচ অনেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালের সাধারণ ওয়ার্ডে এবং বাড়িতে রয়েছেন, যাঁদের অবিলম্বে সিসিইউ অথবা এইচডিইউ-তে স্থানান্তরিত করা প্রয়োজন। এই পরিস্থিতিতে যাঁদের অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই তাঁদের জেনারেল ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা এবং যাঁদের জেনারেল ওয়ার্ডেও ভর্তি থাকার প্রয়োজন নেই তাঁদের হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা।
হাসপাতালে যাঁরা নজরদারির দায়িত্বে রয়েছেন তাঁদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন বলে হাসপাতালের সুপার ও জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কড়া বার্তা দিয়েছেন তিনি। হাসপাতালের সুপার ও স্বাস্থ্য আধিকারিকদের সিসিইউ ও ওয়ার্ডে গিয়ে সরেজমিনে নজরদারি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)