একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, ব্যাঙ্কের কাছে নিজস্ব স্ক্যানার থাকে। সেখানে যদি দেখা যায়, নোটটি নকল, তাহলে ব্যাঙ্ক তা আপনার সামনেই নষ্ট করে দেবে। বদলে আপনাকে আসল নোট দেবে। অবশ্যই, জাল নোট যদি সেই ব্যাঙ্কের কোনও এটিএম থেকে বের হয় তাহলে।
2/6
যদি ব্যাঙ্ক অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে, তাহলে আপনি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দ্বারস্থ হতে পারেন। এর জন্য আরবিআই নিযুক্ত লোকপালের ই-মেল আইডি তে অভিযোগ পাঠাতে পারেন। এই আইডি আপনি ব্যাঙ্কের থেকে পেয়ে যাবেন। মনে রাখবেন, ব্যাঙ্ক এই আইডি আপনাকে দিতে বাধ্য।
3/6
এছাড়া, আপনি স্থানীয় থানায় গিয়েও অভিযোগ দায়ের করতে পারেন।
4/6
যে ব্যাঙ্কের এটিএম থেকে টাকা তুলেছেন, সেই ব্যাঙ্কের য়ে কোনও ব্রাঞ্চে গিয়ে সেখানকার ম্যানেজারের কাছে অভিযোগ জানান। খেয়াল করবেন, যাতে আপনার অভিযোগ লিখিত আকারে জমা পড়ে। সেইসঙ্গে আপনি নিজে সেই অভিযোগের একটি রিসিপ্ট কপি রেখে দেবেন।
5/6
এটিএম থেকে বের হওয়া নোট যদি আপনার দেখে মনে হয় নকল, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে, বাইরে উপস্থিত নিরাপত্তারক্ষীকে জানান। প্রত্যেক নিরাপত্তারক্ষীর কাছে এটিএম অফিসিয়াল রেজিস্টার থাকে। সেখানে অভিযোগ নথিভুক্ত করুন। একইসঙ্গে, নথিভুক্ত করুন জাল নোটের নম্বর, ট্রানজক্সন আইডি এবং তার সময় ও তারিখ। নথিভুক্ত করে নিজেও স্বাক্ষর করুন এবং নিরাপত্তারক্ষীকে দিয়ে স্বাক্ষর করান। এরপর অবশ্যই ওই অভিযোগের ফটো তুলে রাখুন।
6/6
এখন ব্যস্ত জীবনে টাকা তোলার জন্য ব্যাঙ্কে যাওয়ার অনেকেরই সময় নেই। তাই ভরসা এটিএম। কিন্তু বহুক্ষেত্রে এটিএম থেকে জাল নোট বের হওয়ার অভিযোগ সামনে আসে। ফলে, ভোগান্তি হয় সাধারণ মানুষের। তবে, এখন চিন্তার কোনও কারণ নেই। মেনে চলুন এই কিছু পদক্ষেপ..