Success Story: প্রথমবারেই UPSC জয় ! সাংবাদিকতা ছেড়ে সফল আইপিএস- কীভাবে 'লেডি সিংঘম' হয়ে উঠলেন প্রীতি ?
IPS Preeti Chandra: জয়পুরের মহারানি কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ হন প্রীতি চন্দ্র। তাঁর সেভাবে কোনও কোচিং নেওয়ার সামর্থ্য ছিল না। বাড়িতে থেকেই শুরু হয়েছিল ইউপিএসসির প্রস্তুতি।
IPS Preeti Chandra: দেশের সবথেকে কঠিনতম পরীক্ষাগুলির একটি ইউপিএসসি। আইএএস কিংবা আইপিএস হওয়ার জন্য এই পরীক্ষায় বসেন প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থী (UPSC Exam)। কিন্তু তাঁর মধ্যে খুব কম পরীক্ষার্থীই সফল হন। সাফল্যের আড়ালে থাকে প্রবল পরিশ্রম আর নিষ্ঠা-অধ্যবসায়। তেমনই এক সফল পরীক্ষার্থীর নাম প্রীতি চন্দ্র (IPS Preeti Chandra)। রাজস্থানের প্রীতি প্রথমবারেই ইউপিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে আইপিএস হন। রাজস্থানের অন্যতম দাপুটে আইপিএস অফিসার এখন প্রীতি, তাঁর ভয়েই কাঁপে অপরাধীরা। কীভাবে এল সাফল্য ? কেমন ছিল তাঁর প্রস্তুতির দিনগুলি ?
রাজস্থানের শিকর জেলায় বেড়ে উঠেছেন আইপিএস প্রীতি চন্দ্র। এখন তিনি বিকানীরের সুপারিনটেন্ডেন্ট অফ পুলিশ পদে আছেন। আর তিনিই এই পদাধিকারী প্রথম মহিলা পুরো জেলায়। তাঁর দাপুটে ব্যবহার এবং কাজের জন্য তাঁকে এলাকাবাসী ডাকেন 'লেডি সিংঘম' (IPS Preeti Chandra) নামে। কুন্দন গ্রামে ১৯৭৯ সালে তাঁর জন্ম হয়। স্থানীয় সরকারি স্কুলেরি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পড়াশোনা করেন প্রীতি।
জয়পুরের মহারানি কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ হন প্রীতি চন্দ্র। তাঁর সেভাবে কোনও কোচিং নেওয়ার সামর্থ্য ছিল না। বাড়িতে থেকেই শুরু হয়েছিল ইউপিএসসির প্রস্তুতি। আর ছিল কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যবসায়। ২০০৮ সালে প্রথমবার তিনি (IPS Preeti Chandra) ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসেন এবং এই প্রথম চেষ্টাতেই ইউপিএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন প্রীতি। সারা দেশের মধ্যে তাঁর ২৫৫ র্যাঙ্ক হয়।
স্নাতকোত্তরের পর থেকেই প্রবলভাবে তাঁর মধ্যে আইপিএস হওয়ার ইচ্ছে জেগে ওঠে। আর সেই মতই পরিশ্রমে প্রস্তুতি নিতে থাকেন প্রীতি। ২০০৮ সালের পরীক্ষায় পরিশ্রমের দাম পান প্রীতি। প্রথমে আইপিএস অফিসার পদে আসীন হন প্রীতি, তারপর রাজস্থানের আলোয়ারে সিনিয়র সুপারিনটেন্ডেন্ট অফ পুলিশ পদে কাজ শুরু করেন প্রীতি চন্দ্র। প্রথমে আইপিএস অফিসার পদে আসীন হন প্রীতি, তারপর রাজস্থানের আলোয়ারে সিনিয়র সুপারিনটেন্ডেন্ট অফ পুলিশ পদে কাজ শুরু করেন প্রীতি চন্দ্র। এরপরে বুন্দিতে এসপি অর্থাৎ সুপারিনটেন্ডেন্ট অফ পুলিশ পদে কাজ করেছেন প্রীতি চন্দ্র। কোটাতে অ্যান্টি করাপশন ব্যুরোতেও কাজ করেছেন। এরপরে তাঁকে কারাউলিতে এসপি পদে স্থানান্তরিত করা হয় এবং এখন তিনি বিকানীরে এসপি পদে কর্মরত।
আরও পড়ুন: Success Story: ১৬ বছরেই পড়াশোনা শেষ, আজ ৪১ কোটির মালিক- কীভাবে এত খ্যাতি 'ক্যারি মিনাটি'র ?
Education Loan Information:
Calculate Education Loan EMI