Remedisiver vaccine : রেমডিসিভির কোন ম্যাজিক বুলেট নয়, ব্যবহারের ব্যাপারে সাবধান ! বললেন এইমস-এর কর্ণধার
রেমডিসিভির কোন ম্যাজিক বুলেট নয়, ব্যবহারের ব্যাপারে সাবধান ! বললেন এইমস-এর কর্ণধার
নয়াদিল্লি : রেমডিসিভির কোন ম্যাজিক বুলেট নয় এই ওষুধের মাধ্যমে করোনায় মৃত্যুর হার কমে যাবে না আমরা এটি ব্যবহার করতেই পারি কারণ আমাদের হাতে কোন ভালো এন্টিভাইরাস ড্রাগ নেই ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা আছে আমাদের এই ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্ক থাকতে হবে জানালেন এইমস এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়া।
দেশে করোনাভাইরাসের অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ রেমডিসিভিরের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। কিন্তু এর যোগান চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। এই পরিস্থিতিতে রেমডিসিভিরের আমদানির জন্য ঝাড়খণ্ড সরকার বাংলাদেশের কিছু ওষুধ কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন বলেছেন, এই ওষুধ বিদেশ থেকে কিনতে রাজ্য সরকার কেন্দ্রের অনুমতি চেয়েছে।
হেমন্ত সোরেন তাঁর ট্যুইটে লিখেছেন, ঝাড়খণ্ডে করোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের পরিপ্রেভিতে রেমডিসিভর ওষুধের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভূত হচ্ছে। জরুরিকালীন ভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য ৫০ হাজার ভয়াল কেনার জন্য বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানিগুলির সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করেছি। আমি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সদানন্দ গৌড়কে চিঠি লিখে এই ওষুধগুলির দ্রুত আমদানির অনুমতি চেয়েছি।
দেশে দৈনিক সংক্রমণ রোজই ভাঙছে নিজের রেকর্ড। এই পরিস্থিতিতে রেমডিসিভির-এর রফতানি দিন দশেক আগেই বন্ধ করেছে কেন্দ্র। রেমডিসিভির (Remdesivir) তৈরির উপাদানেরও রফতানি বন্ধ করা হয়েছে।অনেকেই মনে করছেন রেমডিসিভির খেলেই করোনা মুক্তি। তাই রেমডিসিভির একপ্রকার টানাটানিই শুরু হয়ে গিয়েছে।
রেমডিসিভির নিয়ে হুজুগ এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যাতে হাসপাতাল থেকে ইঞ্জেকশন চুরির অভিযোগও পাওয়া যায় কিছুদিন আগে। মধ্যপ্রদেশে পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছায়, যেখানে সরকারি হাসপাতাল থেকেই করোনার মহামূল্যবান ইনজেকশন চুরির অভিযোগ ওঠে। ভোপালের হামিদিয়া সরকার পরিচালিত হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। ইনজেকশন চুরির ঘটনায় অন্তর্ঘাতের তত্ত্বও উড়িয়ে দেয়নি হাসপাতালের আধিকারিকরা।
এ প্রসঙ্গে ভোপালের ডেপুটি ইনস্পেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ ইরশাদ ওয়ালি বলেছেন, ''হাসপাতাল থেকে ৮৬০টি ইনজেকশন চুরি গিয়েছে। আমরা ইতিমধ্যেই বিষয়টির তদন্ত করছি।''
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )