জালনোটচক্র ফাঁস: হাওড়ার বাউড়িয়ার কারখানায় আসল নোটের স্ক্যান করে চলত অফসেট প্রিন্টিং
![জালনোটচক্র ফাঁস: হাওড়ার বাউড়িয়ার কারখানায় আসল নোটের স্ক্যান করে চলত অফসেট প্রিন্টিং Fake Note Racket Busted Notes Were Printed From Original Scans Using Offset জালনোটচক্র ফাঁস: হাওড়ার বাউড়িয়ার কারখানায় আসল নোটের স্ক্যান করে চলত অফসেট প্রিন্টিং](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2017/03/03203230/fake-note-arrest.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: খিদিরপুরের ফ্যান্সি মার্কেট থেকে নতুন ২ হাজারের নোটে, ৫৬ লক্ষ ৭৪ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে ৫ জনকে। ধৃতদের জেরায় চাঞ্চল্যকর পেলেন তদন্তকারীরা। ধৃতদের মধ্যে ৪ জনের বাড়ি হাওড়ায় এবং এক জনের বাড়ি বাঁকুড়ায়। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতদের জেরা করে জানা গিয়েছে, হাওড়ার বাউড়িয়ায় এক অভিযুক্তের বাড়িতেই চলছিল জাল নোটের রমরমা কারবার! কিন্তু, নতুন ২ হাজারের নোট কীভাবে জাল হত? পুলিশ সূত্রে খবর, প্রথমে আসল ২ হাজার টাকার নোট স্ক্যান করা হত। তারপর অফসেট প্রিন্টিংয়ের মাধ্যমে ছাপা হত জাল নোট। সব শেষে কাগজ কেটে, হুবহু নতুন নোটের আকারে তৈরি হত জাল ২ হাজারের নোট। তদন্তকারীদের মতে, খালি চোখে দেখলে নতুন ২ হাজারের নোটের সঙ্গে জাল নোটের তফাত খুঁজে বের করা বেশ কঠিন। তবে কলকাতা পুলিশের গুণ্ডাদমন শাখার দুঁদে অফিসারদের চোখে ফাঁকি দিতে পারেনি জাল নোটের কারবারিরা। পুলিশ সূত্রে খবর, জাল নোটের কাগজ ও ছাপার গুণমান খুব একটা ভাল নয়। এই জোড়া গলদেই জাল নোট চক্রের ফর্দাফাঁস। তদন্তকারীদের অনুমান, গোটা চক্রের নেপথ্যে একাধিক বড় মাথা রয়েছে। এখন সেই সব রাঘববোয়ালদেরই ধরতে চাইছে পুলিশ। গতকাল, খিদিরপুরের ফ্যান্সি মার্কেট থেকে উদ্ধার হয় ৫৬ লক্ষ ৭৪ হাজার টাকা মূল্যের নতুন ২ হাজারের জাল নোট! এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় ৫ জনকে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)