![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Suvendu Adhikari: নেতাই, কাঁথিতে শুভেন্দুর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার অভিযোগ, রাজ্যের রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের
তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে বিশদ রিপোর্ট তলব করলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ১৮ জানুয়ারির মধ্যে রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। ১৯ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।
![Suvendu Adhikari: নেতাই, কাঁথিতে শুভেন্দুর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার অভিযোগ, রাজ্যের রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের Calcutta High Court seek report from state Govt on alleged breach of security of Suvendu Adhikari Suvendu Adhikari: নেতাই, কাঁথিতে শুভেন্দুর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার অভিযোগ, রাজ্যের রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/10/3276c6419c05828a59c17f1c971e9030_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: রাজ্যের বিরোধী নেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার অভিযোগ। এ ব্যাপারে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করল হাইকোর্ট (High Court)। হাইকোর্টে অভিযোগ করা হয় যে, নেতাই, বাঁকুড়া, কাঁথিতে শুভেন্দুর নিরাপত্তা ‘বিঘ্নিত’ হয়েছে। ‘জেড ক্যাটিগরির নিরাপত্তা সত্ত্বেও কেন সফরসূচি বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে?’ প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে বিশদ রিপোর্ট তলব করলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ১৮ জানুয়ারির মধ্যে রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। ১৯ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।
শুক্রবার শহিদ দিবস উপলক্ষ্যে নেতাইয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েও সেখানে পৌঁছতে পারেননি শুভেন্দু অধিকারী। পুলিশের ব্যারিকেডের মুখে থমকাতে হয় বিরোধী দলনেতাকে। লালগড়ের ঝিটকার জঙ্গলের কাছ থেকে তাঁকে ফিরে আসতে হয়।
উল্লেখ্য, শুভেন্দু অধিকারীকে কেন নেতাই (Netai) যেতে দেওয়া হল না ? কারণ জানতে চেয়ে এর আগেই লিখিত রিপোর্ট সহ মুখ্যসচিব ও ডিজিকে ডেকে পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল (Governor)। ১০ জানুয়ারি সকাল ১১টার মধ্যে রাজ্য পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ দুই আধিকারিককে হাজির হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক কাজিয়া।
ঘটনার উল্লেখ করে শুক্রবারই রাজ্যপালকে চিঠি দেন শুভেন্দু অধিকারী। বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, রাজ্যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে গিয়েছে, যে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের চোখে বিচার বিভাগেরও কোনও গুরুত্ব নেই।
এর আগে গত ২০ ডিসেম্বর বাঁকুড়ার কোতুলপুরে আত্মঘাতী কৃষকের বাড়ি যাওয়ার পথে পুলিশের বাধার মুখে পড়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যপালকে দেওয়া চিঠিতে লিখেছেন, নেতাইয়ে আমাকে আটকানো হতে পারে। এটা অনুমান করে ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপারের কাছে ৭ জানুয়ারি বার্ষিক সফরের জন্য আগাম অনুমতি চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি (পুলিশ সুপার) আমার মেলের জবাব দেননি। বাধ্য হয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হই। মামলার শুনানিতে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল আদালতকে আশ্বাস দিয়েছিলেন, আমার গতিবিধিতে কোনও নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। রাজ্যের যে কোনও প্রান্তে আমাকে সেফ প্যাসেজ দেওয়ার জন্য রাজ্য সরকারই নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করবে। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি আলাদা। রাস্তায় ব্যারিকেড করে রাজ্য পুলিশই আমার পথ আটকেছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)