Lata Mangeshkar: অসুস্থতার মধ্য়েই অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্য়ে বিশেষ রাম ভজন রেকর্ড করেন লতা মঙ্গেশকর
Ayodhya Ram Mandir inauguration: তিনি চেয়েছিলেন তাঁর কণ্ঠ রাম মন্দিরের অংশ হোক।
![Lata Mangeshkar: অসুস্থতার মধ্য়েই অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্য়ে বিশেষ রাম ভজন রেকর্ড করেন লতা মঙ্গেশকর Lata Mangeshkar recorded Ram bhajans during her final days for Ayodhya Ram Mandir inauguration Lata Mangeshkar: অসুস্থতার মধ্য়েই অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্য়ে বিশেষ রাম ভজন রেকর্ড করেন লতা মঙ্গেশকর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/10/07/824de43981d51a7999cc9134c211720f169661764691647_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: অসুস্থতার মধ্য়েই অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষ্য়ে বিশেষ রাম ভজন রেকর্ড করেছিলেন লতা মঙ্গে ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২২। থেমে যায় সুরঝঙ্কার। ৯২ বছর বয়সে ইহলোক থেকে চিরতরে বিদায় নেন সুরসম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar)। তবুও পৃথিবীতে যতদিন সভ্য়তা বেঁচে থাকবে,ততদিন তাঁর কণ্ঠের জাদু মুগ্ধ করবে মানুষকে।
এবার লতা মঙ্গেশকর সম্পর্কে প্রকাশ্য়ে এল নতুন তথ্য়। জানাযাচ্ছে, জীবনের শেষ সময় তীব্র অসুস্থতার মধ্য়েও সুরকার ময়ূরেশ পাইকে ডেকে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের জন্য কিছু হ্যান্ডপিকড রাম ভজন, শ্লোক এবং গান গাওয়ার কথা বলেন। মঙ্গেশকর পরিবারের খুব ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র এই তথ্য় প্রকাশ্য়ে এনেছেন।
এই প্রসঙ্গে সুরকার ময়ূরেশ পাই বলেন,'লতা মঙ্গেশকর জীবনের শেষ অবধি গান গেয়েছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন তাঁর কণ্ঠ রাম মন্দিরের অংশ হোক। তিনি আমার পরিচিত সবচেয়ে সাহসী নারী।'
আরও পড়ুন...
কবে মুক্তি পাচ্ছে 'আরিয়া ৩'? ভিডিও প্রকাশ করে জানালেন সুস্মিতা সেন
উল্লেখ্য়, ১৯৮৯ সালে 'দাদাসাহেব ফালকে' পুরস্কারে সম্মানিত হন লতা মঙ্গেশকর। সঙ্গীতের দুনিয়ায় তাঁর অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ২০০১ সালে ভারত সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান 'ভারতরত্ন'-এ ভূষিত করে। শুধু দেশেই নয়, ২০০৭ সালে ফ্রান্সও তাঁদের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান 'অফিসার অফ দ্য লিজিয়ন অফ অনার' দিয়ে সম্মানিত করেন।
১৯২৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর, ইনদওরে থিয়েটার শিল্পী ও সঙ্গীতশিল্পী পণ্ডিত দীনানাথ মঙ্গেশকর ও সেবন্তীর কোল আলো করে জন্ম নেন লতা। তাঁর বাকি ভাইবোন মীনা, আশা, ঊষা ও হৃদয়নাথও সঙ্গীতশিল্পী।
১৯৪২ সালে বাবার মৃত্যুর পর ১৯৪৯ সালে মুম্বই চলে আসেন লতা। এখানে উস্তাদ অমন আলি খানের কাছে 'হিন্দুস্তানি সঙ্গীত'-এর তালিম নেন তিনি। মদন মোহন, রাহুল দেব বর্মন, লক্ষ্মীকান্ত-পেয়ারেলালের মতো তাবড় সঙ্গীতশিল্পীদের সঙ্গে কাজ করেছেন লতা মঙ্গেশকর। লক্ষ্মীকান্ত-পেয়ারেলাল জুটির সঙ্গে ৭০০টিরও বেশি গান গেয়েছেন তিনি কিন্তু রাহুল দেব বর্মনের হয়ে ১৯৬০ সালে গাওয়া গানগুলি অত্যন্ত জনপ্রিয়তা পায়। ২০০৬ সালে 'রং দে বসন্তী' ছবির 'লুকা ছুপি' গানটি যেমন সঙ্গে সঙ্গে হিট করে যায়। ২০১২ সালে লতা মঙ্গেশকর নিজের মিউজিক লেবেল প্রকাশ করেন, 'এল এম মিউজিক'। তাঁর গাওয়া শেষ গান, ২০১৯ সালের একটি মরাঠি গান।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)