![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
WB Corona Cases: রাজ্যে আরও কমল করোনায় দৈনিক সংক্রমণ, তবে বাড়ল মৃতের সংখ্যা
জেলাগুলির মধ্যে দৈনিক সংক্রমণের শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় করোনা আক্রান্তর সংখ্যা ৯৭।
![WB Corona Cases: রাজ্যে আরও কমল করোনায় দৈনিক সংক্রমণ, তবে বাড়ল মৃতের সংখ্যা West Bengal corona updates 13 july, 863 new cases, 17 deaths in last 24 hours WB Corona Cases: রাজ্যে আরও কমল করোনায় দৈনিক সংক্রমণ, তবে বাড়ল মৃতের সংখ্যা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/13/e3fde4f4b86b837cdeda743ae51839d0_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: রাজ্যে সামান্য কমল করোনায় দৈনিক আক্রান্তর সংখ্যা। তবে গতদিনের তুলনায় বাড়ল মৃতের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্তর সংখ্যা ৮৬৩। একদিনে মৃতের সংখ্যা ১৭। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, এই তথ্য জানা গিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সারিয়ে সুস্থের সংখ্যা ১,১৮৬।
সবমিলিয়ে রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তর সংখ্যা ১৫,১৩,৮৭৭। মোট সুস্থের সংখ্যা ১৪,৮১,৭৪২। মোট মৃতের সংখ্যা ১৭,৯৪৪। এই মুহূর্তে অ্যাক্টিভ আক্রান্তের সংখ্যা ১৪,১৯১। সুস্থতার হার ৯৭.৮৮ শতাংশ। মৃত্যু হার ১.১৯ শতাংশ।
জেলাগুলির মধ্যে দৈনিক সংক্রমণের শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় করোনা আক্রান্তর সংখ্যা ৯৭। দার্জিলিংয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তর সংখ্যা ৮৯। কলকাতায় গত একদিনে আক্রান্তর সংখ্যা ৭৭। মৃত্যু হয়েছে একজনের।
স্বাস্থ্য দফতরের গতকালের বুলেটিন অনুযায়ী একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৮৮৫ জন। ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছিল ১১ জনের। রাজ্যে একদিনে সুস্থ হয়েছিলেন ১,২৪৪ জন। দৈনিক সংক্রমণে শীর্ষে গতকালও ছিল উত্তর ২৪ পরগনা, এই জেলায় একদিনে আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ৯০। গতকালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কলকাতায় একদিনে করোনা আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ৬৫ জন, মৃত্যু হয়েছিল ১ জনের।
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় দৈনিক আক্রান্তর সংখ্যা ৪৭। এছাড়াও কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামে দৈনিক আক্রান্তর সংখ্যা যথাক্রমে ৪৯, ৫৫, ৭০,৫০, ৪৭। পূর্ব বর্ধমানেও দৈনিক আক্রান্তর সংখ্যা ৪৭।
কিছুদিন আগে জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত রাজ্যে বিধি নিষেধের কড়াকাড়ি বাড়ানোর সময় নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, রাজ্যে করোনার পজিটিভিটি রেট ১ শতাংশে নামিয়ে আনাই লক্ষ্য। তেমনটা হয়ে গেলেও আরো বেশ কিছু ছাড় রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হবে, তেমনটাও ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছিলেন তিনি। প্রত্যেকেই আপাতত সেই দিকেই তাকিয়ে।
উল্লেখ্য, করোনার তৃতীয় ঢেউ অবশ্যম্ভাবী এবং আসন্ন। প্রেস বিবৃতি দিয়ে এমনই জানিয়েছে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন।আইআইটি কানপুরের গবেষণাপত্রেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে, অক্টোবর ও নভেম্বরের মধ্যে ভারতে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছবে করোনার তৃতীয় ঢেউ।
এই পরিস্থিতিতে টিকাকরণের পাশাপাশি করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য বিধি কঠোরভাবে পালন করার ওপরই গুরুত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এই বিধি পালনে কোনওভাবেই গাফিলতি করা যাবে না বলেই তাঁরা সতর্ক করে দিয়েছেন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)