(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Omicron Patient Recovered: "অক্সিজেন সাপোর্ট, স্টেরয়েড, রেমডিসিভির বা ভেন্টিলেটর ছাড়াই সেরে উঠছেন ওমিক্রন আক্রান্তরা"
Omicron patient : "আমাদের কাছে যে সব রোগী আসছেন, তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই উপসর্গহীন বা অল্প উপসর্গ রয়েছে। সব রোগীই সেরে উঠছেন।" মন্তব্য দিল্লির এলএনজিপি হাসপাতালের চিকিৎসকের...
নয়া দিল্লি : ওমিক্রন নিয়ে আশার কথা শোনালেন দিল্লির লোক নায়ক জয়প্রকাশ নারায়ণ হাসপাতালের এমডি তথা চিকিৎসক সুরেশ কুমার(Suresh Kumar)। তাঁর মতে, নতুন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তদের অক্সিজেন সাপোর্ট, স্টেরয়েড, রেমডিসিভির বা ভেন্টিলেটরের প্রয়োজন পড়ছে না।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে তিনি বলেন, "আমাদের কাছে যে সব রোগী আসছেন, তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই উপসর্গহীন বা অল্প উপসর্গ রয়েছে। সব রোগীই সেরে উঠছেন। একজন রোগীরও অক্সিজেন সাপোর্ট, স্টেরয়েড, রেমডিসিভির বা ভেন্টিলেটরের প্রয়োজন পড়েনি। "
আরও পড়ুন ; করোনায় আক্রান্ত ব্রিটেন ফেরত আরও ৪, নমুনা গেল জিনোমিক সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য
তিনি জানান, এখন পর্যন্ত এলএনজিপি হাসপাতালে এসেছেন ৫১ জন ওমিক্রন আক্রান্ত। যার মধ্যে ৪০ জনই সুস্থ হয়ে গেছেন। তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এখন ১১ জনের চিকিৎসা চলছে। আজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হয়ে ওমিক্রনে আক্রান্ত সন্দেহে আরও ১০ জন এসেছেন। আমরা তাঁদের নমুনা জিনোমিক সিক্যুয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠিয়েছি। এদিকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত ৪২২ জন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত দেশে।
এদিকে আজ দেশে করোনায় (Corona) দৈনিক মৃত্যু (Daily Death Toll) ও আক্রান্তের (Daily Case)সংখ্যা কমেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের (Ministry Of Health & Family Welfare) রবিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৯৮৭ জন। গতকাল দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭ হাজার ১৮৯। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৬২ জনের। গতকাল দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৩৮৭।
দেশে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪ লক্ষ ৭৯ হাজার ৬৮২ জনের। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪৭ লক্ষ ৮৬ হাজার ৮০২। অন্যদিকে, দেশে ক্রমেই বাড়ছে ওমিক্রন-উদ্বেগ (Omicron)। ১৭টি রাজ্যে ছড়িয়েছে করোনার বিপজ্জনক ভ্যারিয়েন্ট (Variant)। এদিকে ৩ জানুয়ারি থেকে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সিদের টিকাকরণ শুরু হবে। গতকাল, জাতির উদ্দেশে ভাষণে এই ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি আরও বলেন, সতর্কতামূলক ডোজ পাবেন ষাটোর্ধ্ব স্বাস্থ্যকর্মী ও করোনাযোদ্ধারা। ১০ জানুয়ারি থেকে চিকিৎসকদের পরামর্শের ভিত্তিতে ষাটোর্ধ্বদের জন্য করোনার প্রিকশন ডোজ চালু হবে।