PM Modi At Visva-Bharati: "ভোকাল ফর লোকাল স্লোগানের আক্ষরিক রূপ পৌষমেলা, পণ্যের অনলাইন বিক্রিতে উদ্যোগ নিন...", বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষেকে মোদি
‘কাউকে সঙ্গে না পেলেও ‘একলা চলো রে...’ এই মন্ত্রে বিশ্বাস করতে হবে, বিশ্বাস মোদির...
![PM Modi At Visva-Bharati: PM Narendra Modi At Visva-Bharati University Centenary Celebrations Inauguration Virtual Address Poush Mela Vocal For Local Slogan PM Modi At Visva-Bharati:](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/12/24173702/3.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজ ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধানমন্ত্রী তথা বিশ্বভারতীর আচার্য নরেন্দ্র মোদি।
ভার্চুয়াল বার্তায় তিনি পৌষমেলা ও তাতে অংশ নেওয়া শিল্পীদের সহায়তা নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি বললেন, ‘পৌষ মেলা এবার বিশ্বভারতীতে হয়নি। পৌষমেলা সরকারের ভোকাল ফর লোকাল স্লোগানের আক্ষরিক রূপ।’
তিনি যোগ করেন, ‘পৌষমেলায় যাঁরা আসতে পারেননি, সেই শিল্পীদের নিয়ে উদ্যোগ নিন। এঁদের তৈরি পণ্য যাতে অনলাইনে বিক্রি করা যায়, তা দেখুন।’
মোদির মতে, ‘কাউকে সঙ্গে না পেলেও ‘একলা চলো রে...’ এই মন্ত্রে বিশ্বাস করতে হবে।
মোদি বলেন, ‘বিশ্বভারতী ভারতের শিক্ষাব্যবস্থাকে নতুন চেহারা দিয়েছে। জ্ঞানের এই আন্দোলনে উৎসাহ দিয়েছে বিশ্বভারতী।’
আচার্য আরও বলেন, ‘ভারতের পরম্পরা, রাষ্ট্রবাদ প্রচার করেছে গুরুদেবের বিশ্বভারতী। ভারতমাতা ও বিশ্বের মেলবন্ধন এই বিশ্বভারতী। আত্মনির্ভর ভারতের সূচনা কবিগুরুর কাছ থেকে।’
মোদিকে আরও বলেন, ‘গুরুদেব আমাদের স্বদেশ সমাজের সঙ্কল্প দিয়েছিলেন। উনি আমাদের গ্রাম-কৃষি-বাণিজ্যকে আত্মনির্ভর দেখতে চেয়েছিলেন। ভারতকে মজবুত-আত্মনির্ভর তৈরি করতে গেলে সবাইকে প্রয়োজন।’
বিশ্বভারতীর আচার্য বলেন, ‘গৌরব দাও, বিশ্বভারতীর শতবর্ষে এটাই দেশের প্রার্থনা। দেশের পক্ষে বিশ্বভারতীর শতবর্ষ গৌরবের বিষয়।’
মোদি বলেন, ‘বিশ্বভারতী মানেই গুরুদেবের চিন্তন, দর্শনের স্বার্থক রূপ। কবিগুরুর এই প্রতিষ্ঠান দেশকে শক্তি জুগিয়েছে। স্বাধীনতা আন্দোলনেও বিশ্বভারতীর অবদান রয়েছে। নব ভারতের নির্মাণে বিশ্বভারতী কাজ করে গিয়েছে।’
তিনি যোগ করেন, ‘প্রকৃতির সঙ্গে মিলে অধ্যয়ন ও জীবনচর্যার উদাহরণ বিশ্বভারতী। মোদি মনে করিয়ে দেন, ‘ভারতই একমাত্র বড় দেশ, যে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুসরণ করছে।’
মোদি মনে করিয়ে দেন, ‘সংস্কৃতি-সাহিত্যে ভরপুর এই বাংলা। পড়াশোনার পাশাপাশি প্রশিক্ষণ, দুই ভাবধারার জন্ম বিশ্বভারতীতে।’
তাঁর আশা, ‘দেশে যেন ভয়ের পরিবেশ না থাকে, জ্ঞান যেন মুক্ত হয়। নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতে মুক্ত জ্ঞানের কথা।’
গুজরাতের সঙ্গে গুরুদেবের গভীর যোগের কথাও এদিন মনে করিয়ে দেন মোদি। বলেন, ক্ষুধিত পাষাণের একটা অংশ গুজরাতে থাকাকালীন লেখা
এই উপলক্ষে শান্তিনিকেতনে আসবেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ও।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)