![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
HS Result 2020 Merit-List: ৪৯৯ পেয়ে শীর্ষে কলকাতার স্রোতশ্রী, বাঁকুড়ার গৌরব ও অর্পণ, হুগলির ঐক্য
WB HS Results 2020 Toppers List: জেলাকে টপকে কলকাতার স্কুলে উচ্চমাধ্যমিকে ভাল রেজাল্ট করেছে। wb12.abplive.com -এ জানা যাচ্ছে রেজাল্ট।
![HS Result 2020 Merit-List: ৪৯৯ পেয়ে শীর্ষে কলকাতার স্রোতশ্রী, বাঁকুড়ার গৌরব ও অর্পণ, হুগলির ঐক্য WB HS Results 2020 Merit-List: Kolkata's Srotosree, Bankura's Gourav gets 499 in 500, tops list HS Result 2020 Merit-List: ৪৯৯ পেয়ে শীর্ষে কলকাতার স্রোতশ্রী, বাঁকুড়ার গৌরব ও অর্পণ, হুগলির ঐক্য](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/07/17173309/web-srotosri-n-gourav-still-170720.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: এবারের উচ্চমাধ্যমিকে সরকারিভাবে কোনও মেধাতালিকা প্রকাশ করেনি উচ্চমাধ্যমিক সংসদ। সংসদের তরফে জানানো হয়েছে, সর্বোচ্চ নম্বর উঠেছে ৪৯৯।
শাখাওয়াত মেমোরিয়ালের ছাত্রী স্রোতশ্রী রায় পেয়েছেন ৪৯৯ নম্বর। তবে, স্রোতশ্রী একা নন। জানা গিয়েছে, বাঁকুড়া বড়জোড়া হাইস্কুলের গৌরব মণ্ডল। বাঁকুড়া কেন্দুয়াডিহি হাইস্কুলের অর্পণ মণ্ডলের প্রাপ্ত নম্বরও ৪৯৯।
জানা গিয়েছে, এবারের উচ্চমাধ্য়মিকে একাধিক ছাত্র-ছাত্রীর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৯। যেমন হুগলি কলিজিয়েট স্কুলের ঐক্য বন্দ্যোপাধ্যায়। তার প্রাপ্ত নম্বরও ৪৯৯।
এরপরই রয়েছে, রায়গঞ্জ করোনেশন হাইস্কুলের জয় মণ্ডল। তার প্রাপ্ত নম্বর (৪৯৮)। একই স্থানে রয়েছে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন নরেন্দ্রপুরের ছাত্র নীলাব্জ দাস। তারও প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৮। নব নালন্দা শান্তিনিকেতন শাখার রৌনক সাহার প্রাপ্ত নম্বরও ৪৯৮।
তৃতীয় স্থানে কোচবিহার জেনকিনস হাইস্কুলের কৃষ্টিধর পণ্ডিত। তার প্রাপ্ত নম্বর (৪৯৬)। একই নম্বর পেয়েছেন টাকি বয়েজ হাইস্কুলের শঙ্খদীপ দাস (৪৯৬)।
জেলাকে টপকে কলকাতার স্কুলে উচ্চমাধ্যমিকে ভাল রেজাল্ট করেছে। ভাল ফল নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন, রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের। ভাল ফল নব নালন্দা, যোধপুর পার্ক বয়েজ স্কুলের। শুক্রবার প্রকাশিত হল উচ্চমাধ্যমিকের ফল। এদিন বিকেল সাড়ে তিনটের সময় প্রকাশিত হয় ফলাফল।
সংসদ সভাপতি মহুয়া দাস বলেন, উচ্চমাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থী ৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৫৮৩। পাস করেছেন ৬ লক্ষ ৮০ হাজার ৫৭ পরীক্ষার্থী। ৯০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছেন ৩০ হাজারের বেশি। ৮০ থেকে ৮৯ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৭৪৬। উচ্চমাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর ৫০০-র মধ্যে ৪৯৯।
সংসদের তরফে জানানো হয়, গতবারের তুলনায় উচ্চমাধ্যমিকে পাসের হার বাড়ল ৩.৮৪%। উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৮.৮৩% । উচ্চমাধ্যমিকে বাণিজ্য বিভাগে পাসের হার ৯২.২২%। উচ্চমাধ্যমিকে কলা বিভাগে পাসের হার ৮৮.৭৪% ।
লকডাউনের আগে মাধ্যমিক শেষ হলেও, করোনা আবহে বাতিল হয়েছে উচ্চমাধ্যমিকের শেষ তিন দিনের পরীক্ষা। শুক্রবার দুপুর সাড়ে তিনটেয় আনুষ্ঠানিকভাবে সেই উচ্চমাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ করা হল।
মাধ্যমিকের মতো wb12.abplive.com-এ ক্লিক করলেই জানা যাচ্ছে ফল। বিকেল চারটে থেকে wb12.abplive.com ওয়েবসাইটে রোল নম্বর এবং রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিলে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর মার্কশিটের প্রতিলিপি মিলছে। সংসদ আগেই জানিয়েছে, প্রয়োজনে মার্কশিটের রেপ্লিকা ডাউনলোড করা যাবে। ফলাফল জানা যাবে wbresults.nic.in ওয়েবসাইটেও।
করোনা আবহে যেহেতু সব পরীক্ষা হয়নি, তাই সিবিএসই, আইএসসি-র মতো প্রকাশিত হয়নি মেধাতালিকা। দু’সপ্তাহ পর ৩১ জুলাই মার্কশিট দেওয়া হবে। ওই দিন দুপুর দুটোয় বিভিন্ন বিতরণ কেন্দ্র থেকে স্কুলগুলিকে মার্কশিট এবং সার্টিফিকেট দেওয়া শুরু হবে। সামাজিক দূরত্ব মেনে স্কুল থেকে মার্কশিট সংগ্রহ করতে পারবেন অভিভাবক কিংবা পরীক্ষার্থীরা।
সংসদের ওয়েবসাইটেই মিলছে মার্কশিটের প্রতিলিপি। যেখানে থাকছে বিষয় ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষার নম্বর। প্র্যাক্টিকাল বা প্রোজেক্টের নম্বর। মোট প্রাপ্ত নম্বর। মার্কশিটে রয়েছে পার্সেন্টাইলও।
সংসদের ওয়েবসাইটেই https://wbchse.nic.in/ মিলছে মার্কশিটের প্রতিলিপি। যেখানে থাকছে বিষয় ভিত্তিক লিখিত পরীক্ষার নম্বর। প্র্যাক্টিকাল বা প্রোজেক্টের নম্বর। মোট প্রাপ্ত নম্বর। মার্কশিটে রয়েছে পার্সেন্টাইলও।
গত ১২ মার্চ শুরু হয়েছিল উচ্চমাধ্যমিক। করোনা আবহে ২১ মার্চ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়ে থমকে যায়। বাতিল হয় ১৪টি বিষয়ের পরীক্ষা। যে পরীক্ষাগুলি হয়েছে, তার লিখিত পরীক্ষার সর্বোচ্চ নম্বর, বাতিল লিখিত পরীক্ষার নম্বর হিসেবে নেওয়া হচ্ছ। প্রয়োজনে শতকরা হারে নম্বর নির্ণয় করা হবে।
এই নম্বর ব্যবস্থায় কোনও পরীক্ষার্থী অসন্তুষ্ট থাকলে, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে মিলবে পরীক্ষায় বসার সুযোগ। সেক্ষেত্রে, পরীক্ষায় পড়ুয়ার প্রাপ্ত নম্বরই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে। এরই মধ্যে উচ্চ শিক্ষা দফতর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, স্নাতক স্তরে অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে ১০ অগাস্ট।
এক্ষেত্রে কোনও আবেদনারীকে ক্যাম্পাসে আসতে বলা যাবে না। কাউন্সেলিং এবং ভেরিফিকেশনের জন্যও ডাকা যাবে না। মেধা অনুযায়ী যাঁরা ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন, তাঁদের ইমেল অথবা ফোন করে জানাবে কর্তৃপক্ষ। ব্যাঙ্কে সেই তালিকা পাঠিয়ে দেবে, তারা অনলাইনে ফি নেবে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেককে কোভিড প্রোটোকল মানতে হবে। তবে এই অ্যাডভাইসরি বি.এড বা স্নাতকোত্তরের ক্ষেত্রে গ্রাহ্য হবে না।
Education Loan Information:
Calculate Education Loan EMI
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)