![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Panchayet Electric Bill: বকেয়া বিলের অঙ্ক প্রায় ৬০০ কোটি, উন্নয়নের টাকা থেকে পঞ্চায়েতের বিদ্যুত বিল মেটানোর নির্দেশিকা
উন্নয়নের টাকা থেকে বকেয়া বিদ্যুতের বিল মেটানোর নির্দেশিকা পঞ্চায়েত দফতরের। পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের বরাদ্দ থেকে বিদ্যুতের বিল মেটানোর নির্দেশিকা পঞ্চায়েত দফতরের।
![Panchayet Electric Bill: বকেয়া বিলের অঙ্ক প্রায় ৬০০ কোটি, উন্নয়নের টাকা থেকে পঞ্চায়েতের বিদ্যুত বিল মেটানোর নির্দেশিকা The amount of panchayet electric bills is around 600 crores, guidelines for paying electricity bills of panchayats from development money Panchayet Electric Bill: বকেয়া বিলের অঙ্ক প্রায় ৬০০ কোটি, উন্নয়নের টাকা থেকে পঞ্চায়েতের বিদ্যুত বিল মেটানোর নির্দেশিকা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/03/23/c5d6161428a4198951b3a0604c18d75e1679538770627176_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: উন্নয়নের টাকা থেকে পঞ্চায়েতের বিদ্যুতের বিল মেটানোর নির্দেশিকা! সূত্রের খবর, রাজ্যে পঞ্চায়েতগুলির বিদ্যুতের বকেয়া বিলের অঙ্ক প্রায় ৬০০ কোটি টাকা। উন্নয়নের টাকা থেকে বকেয়া বিদ্যুতের বিল মেটানোর নির্দেশিকা পঞ্চায়েত দফতরের। পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের বরাদ্দ থেকে বিদ্যুতের বিল মেটানোর নির্দেশিকা পঞ্চায়েত দফতরের।
স্কলে ২০ হাজার টাকা বিল বাকি! কিছুদিন আগে জানা গিয়েছিল ২০ হাজার টাকা বিল বাকি পূর্ব মেদিনীপুরের এক স্কুলে। বিদ্যুৎ দফতর লাইন কেটে দেওয়ায় ২ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অন্ধকার ছিল হয় পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদল পশ্চিম চক্রের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের অফিস। বিদ্যুৎ দফতরের দাবি, ৬ মাস ধরে বিল বাকি থাকায় লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে। এসআই অফিসের কর্মীদের দাবি, আসছে না সরকারি বরাদ্দ, তাই বিল বাকি। এ নিয়ে শুরু হয় রাজনৈতিক চাপানউতোর।
বন্ধ পড়ে রয়েছে কম্পিউটার, কারণ বিদ্যুৎহীন হয়ে রয়েছে মহিষাদলের স্কুল পরিদর্শকের অফিস। গুরুত্বপূর্ণ কাজ সারতে হচ্ছে, মোবাইল ফোনের আলো জ্বেলে। বিল বাকি থাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে বিদ্যুৎ দফতর। ২ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বিদ্যুৎহীন অবস্থায় কাজ চলছে পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদল ওয়েস্ট সার্কলের সাব ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস বা অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের অফিস। স্কুল ইন্সপেক্টরের অফিস সূত্রে খবর, ৬ মাস ধরে বকেয়া বিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০ হাজার টাকা। সরকারি বরাদ্দ না আসায় বিল মেটানো যায়নি বলে জানিয়েছেন, অফিসের কর্মীরা।
কী অভিযোগ:
মহিষাদল পশ্চিম চক্র, অবর বিদ্যালয় পরিদর্শকের অফিসের করণিক দিলীপ আদক বলেন, 'বিদ্যুৎ না থাকায় অফিসের কর্মী-আধিকারিকদের পানীয় জল ও শৌচাগারের জল সরবরাহের জন্য সাব-মার্সিবল পাম্পও চালাতে পারছি না। কম্পিউটার চালানো যাচ্ছে না, সরকারি টাকা আসছে না।'
কেন এমন ঘটনা?
নন্দকুমারের বিদ্যুৎ দফতরের স্টেশন ম্যানেজার কোহিনুর আলি বলেন, 'দীর্ঘদিন বিদ্যুতের বিল বকেয়া রাখাতেই এই সিদ্ধান্ত। ২৮ নভেম্বর থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছে।' প্রশাসন সূত্রে খবর, এই অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক অফিসে ৮০ থেকে ১০০টি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক- শিক্ষিকাদের বিভিন্ন প্রশাসনিক কাজকর্ম চলে। এছাড়াও নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়। বিদ্যুৎ না থাকায় বিপাকে পড়েছেন অফিসের কর্মীরা। এই পরিস্থিতিতে, দ্রুত সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও। এই সমস্যার দ্রুত সমাধান করার আশ্বাস দিয়েছেন নন্দকুমারের বিডিও সানু বক্সী।
দুই বিপ্লবীর নামে বকেয় বিদ্যুৎ বিল: কিছুদিন আগে বিদ্যুতের বিল সংক্রান্ত এক অদ্ভুত খবর প্রকাশ্যে আসে। স্বাধীনতার ইতিহাসে যারা বরণীয়, স্মরণীয়, সেই দুই বিপ্লবীর নামে এবার লক্ষাধিক টাকা জমা দেওয়ার নোটিস দিল বিহারের বিদ্যুৎ দফতর। যা নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। মহান দুই স্বাধীনতা সংগ্রামীর নামে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া সংক্রান্ত নোটিস পাঠিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। সেই নোটিসে বলা হয়েছে ১ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা না দিলে কেটে দেওয়া হবে বিদ্যুতের লাইনও। টিসে দেওয়া হয়েছে ডেডলাইনও। সাত দিনের মধ্যে যদি এই দুই বিপ্লবী বকেয়া টাকা না দেন তাহলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান হয়। এই নোটিস নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এ বিষয়ে সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট (পূর্ব) জ্ঞান প্রকাশ জানান, কীভাবে শহীদদের নামে বিদ্যুতের বিল দাবি করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রযুক্তিগত ত্রুটি থাকতে পারে। তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে তথ্য নেওয়া হবে বলে জানান হয়েছে। তবে যেখানে দুই বিপ্লবীর স্মৃতিসৌধ রয়েছে, সেখানে তা রক্ষণাবেক্ষণকারী সংস্থাটি গত কয়েক মাস ধরে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করছে না। হতে পারে সেটির জন্য। এদিকে, এখনও পর্যন্ত অনেক চেষ্টা করেও NBPDCL আধিকারিকদের মন্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা যায়নি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)