![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
WB Advocate General: আবারও ফিরলেন দায়িত্বে, রাজ্যের নতুন অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত
CV Ananda Bose: রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস তাঁকে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারল নিযুক্ত করলেন।
![WB Advocate General: আবারও ফিরলেন দায়িত্বে, রাজ্যের নতুন অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত WB governor CV Ananda Bose appoints Kishor Datta as new advocate general of state WB Advocate General: আবারও ফিরলেন দায়িত্বে, রাজ্যের নতুন অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/12/16/e9c0e094437ad03aaa6132b030fbe71c1702736800088338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল হলেন কিশোর দত্ত (Kishor Datta)। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose) তাঁকে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারল নিযুক্ত করলেন। এর আগেও রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল ছিলেন কিশোর। বছর দুয়েক আগে পদ থেকে সরে যান তিনি। তার পর দায়িত্ব পান সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়। সম্প্রতি দায়িত্ব ছাড়েন সৌমেন্দ্রনাথ। তার পর আবারও দায়িত্বে ফিরলেন কিশোর। (WB Advocate General)
নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল পদ ছাড়েন সৌমেন্দ্রনাথ। তার পর থেকে ওই পদ খালি পড়ে ছিল। এর পর নয়া অ্যাডভোকেট জেনারেল কাকে করা যাতে পারে, তার একটি নামের তালিকা রাজ্যের তরফে রাজভবনে পাঠানো হয়। রাজ্যের তরফে কিশোরের নাম প্রস্তাব করা হয় বলে শোনা গিয়েছিল তখনই। সেই কিশোরের নামেই সিলমোহর দিলেন রাজ্যপাল। এর আগে, রাজ্যের হয়ে ভোট পরবর্তী হিংসা- থেকে গোড়ার দিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলাতেও রাজ্যের হয়ে সওয়াল করেছিলেন কিশোর।
২০২১ সালে কিশোর যখন পদত্যাগ করেছিলেন, ব্যক্তিগত কারণের কথা উল্লেখ করেছিলেন তিনি। সৌমেন্দ্রনাথ গোড়ার দিকে তেমন কিছু জানাননি। বিদেশে থাকাকালীন সরাসরি রাজ্যপালকে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু পরে এবিপি আনন্দে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। সৌমেন্দ্রনাথ সেই সময় বলেন, "হয়ত আমাকে আর অ্যাডভোকেট জেনারেলের পদে দরকার নেই রাজ্যের। তাই দ্রুত ইস্তফা দিলাম।" শুধুমাত্র রাজ্যপালকেই কেন ইস্তফা দিলেন জানতে চাইলে বলেন, "রাজ্যপালই অ্যাডভোকেট জেনারেল নিয়োগ করেন। তাই রাজ্যপালকেই পাঠালাম।"
আরও পড়ুন: KMC Chaos: অধিবেশন চলাকালীন চেয়ার নিয়ে তুলকালাম, কলকাতা পুরসভায় কার্যত সম্মুখসমরে তৃণমূল-বিজেপি
নিয়োগ দুর্নীতি থেকে নিয়োগ দুর্নীতি, গত কয়েক বছরে একের পর এক মামলায় নাম উঠে এসেছে শাসকল তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের, তার জেরে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারকে। সিবিআই, ইডি-র হাতে একের পর এক মামলা উঠেছে। আদালতে একের পর এক মামলায়, বার বার ধাক্কা খেতে হয়েছে রাজ্যকে। সেই আবহে সরকারি আইনজীবীদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তাঁদের ব্যর্থতাতেই বার বার আদালতে রাজ্যকে অপদস্থ হতে হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে।
সৌমেন্দ্রনাথের বক্তব্যেও তার ইঙ্গিত মেলে। এবিপি আনন্দে তিনি বলেন, "রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল হিসেবে আমি যা কাজ করেছি, তা নিজের সবটুকু দিয়ে, সরকারের ভালর জন্য। কিন্তু দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে, তার তদন্ত হওয়া দরকার। রাজ্য সরকার কোনও সময়, কোনও ভাবেই তা আটকাতে পারবে না।" ইস্তফা দেওয়ার পর তৃণমূলের তরফে তাঁর সঙ্গে কেউ যোগাযোগও করেননি বলে জানান সৌমেন্দ্রনাথ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)