এক্সপ্লোর

Terence MacSwiney:টেরেন্স ম্যাকসুইনে, অনশন-হরতাল আর ভারত-আয়ারল্যান্ডের যোগসূত্র

Terence MacSwiney: বিপ্লবী যতীন দাস যখন ১৯২৯-এর সেপ্টেম্বরে দীর্ঘ অনশনের পর প্রাণত্যাগ করেছিলেন, তখন তাঁকে ‘ভারতের নিজস্ব ম্যাকসুইনে’ বলে অভিহিত করা হয়েছিল

ভারতে এখন আর কেউ টেরেন্স ম্যাকসুইনের নাম মনে রাখেন না। কিন্তু তাঁর সময়ে  সারা দেশজুড়ে তাঁর নাম অনুরণিত হত। তিনি এমনই একজন কিংবদন্তী যে যখন হিন্দুস্তান সোশালিস্ট  রিপাবলিকান আর্মির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য তথা ভগৎ সিংহর সহযোদ্ধা বাঙালি বিপ্লবী যতীন দাস যখন ১৯২৯-এর সেপ্টেম্বরে দীর্ঘ অনশনের পর প্রাণত্যাগ করেছিলেন, তখন তাঁকে ‘ভারতের নিজস্ব ম্যাকসুইনে’ বলে অভিহিত করা হয়েছিল।

১৯২০-র ২৫ অক্টোবর  মৃত্যু হয়েছিল টেরেন্স ম্যারসুইনে। আয়ারল্যান্ডের কথা উঠলেই সাধারণ ভাবে যা মনে হয়, কবিতা, রাজনৈতিক বিদ্রোহীদের ভূমি আর চির সবুজ অরণ্যানী। এগুলি হয়ত সবই সত্যি। ম্যাকসুইনে অবশ্যই ছিলেন একজন কবি, নাট্যকার, পুস্তিকা রচয়িতা, রাজনৈতিক বিপ্লবী, যিনি আইরিশ স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় দক্ষিণ-পশ্চিম আয়ারল্যান্ডের কোর্কের লর্ড মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। 

ভারতের জাতীয়তাবাদীরা আয়ারল্যান্ডের ঘটনাবলী গভীর মনোযোগ সহকারে পর্যবেক্ষণ করতেন। ভারতে ব্রিটিশ রাজের নৃশংসতার ক্ষেত্রে আইরিশ নিষ্ক্রমণের একটা বড় ভূমিকা ছিল। আইরিশরা ইংরেজদের অমানবিক আচরণের শিকার হয়েছিল এবং উপনিবেশবাদ-বিরোধী নায়কোচিত প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল আইরিশ জনগন। 
ভারতে এ ধরনের প্রতিরোধ দমনের জন্য আইরিশদের ডাকা হয়েছিল। এক্ষেত্রে মনে করা যয়া রেজিনাল্ড ডায়ারের কথা, যিনি জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের মূল চক্রী, যদিও তাঁর জন্ম মুরি-তে (অধুনা পাকিস্তান), শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন কাউন্টি কর্কের মিডলটন কলেজে এবং এরপর আয়ারল্যান্ডের রয়্যাল কলেজ অফ সার্জেনস থেকে। এবং মাইকেল ও ডায়ার, লিমিরেকে জন্ম এই আইরিশ ম্যান ছিলেন পঞ্জাবের লেফটেন্যান্ট জেনারেল এবং ডায়ারকে তিনি খোলা ছাড়পত্র দিয়েছিলেন, এমনকি ভারতীয়দের এই গণহত্যাকে ‘সামরিক প্রয়োজন’ বলে গৌরবাণ্বিত করেছিলেন। 

ইংল্যান্ড ভারতে এমন কিছু করেনি, যা এর আগে তারা আয়ারল্যান্ডে করেনি। সেই দেশকে দারিদ্রের মুখে ঠেলে দিয়ে আইরিশদের মনুষ্যেতর প্রজাতি হিসেবে গন্য করত তারা। কুসংস্কারাচ্ছন্ন ক্যাথলিক হিসেবে আইরিশদের উপহার করা হত, যারা আনুগত্য রেখেছিল পোপের প্রতি। ১৮৭৯-তে জন্ম ম্যাকসুইনে। বয়স যখন ২০-র কোটায়, তখন থেকেই তিনি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যোগ দেন। ১৯১৩-১৪ এর মধ্যেই তিনি আইরিশ ভলান্টিয়ার ও সিনফিন পার্টিতে গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছিল। আইরিশ ভলান্টিয়ার গঠিত হয়েছিল আয়ারল্যান্ডেক সমস্ত মানুষের অধিকার ও স্বাধীনতা বজায় ও সুরক্ষিত রাখার উদ্দেশ্যে। আর ফিনমিন রাজনৈতিক দল,যারা আইরিশ স্বাধীনতার পক্ষে জোরাল সওয়াল করেছিল।  ১৯১৬-র  ব্যর্থ ইস্টার বিদ্রোহের সময় সক্রিয় ছিলেন তিনি। ওই বিদ্রোহ ছিল সশস্ত্র এবং ছয় দিন স্থায়ী হয়েছিল। ব্রিটিশ বাহিনী কামানোর গোলা ও ব্যাপক সামরিক বাহিনীর মাধ্যমে তা দমন করেছিল। ডাবলিনের অধিকাংশই ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছিল।  ইতিহাসের কুঞ্ঝটিকায় এই বিদ্রোহ হয়ত ঢাকা পড়ত না কিন্তু বাটলার ইয়েটস তা অমর করে রাখেন ‘ইস্টার ১৯১৬’-তে: ‘ অল চেঞ্চড, চেঞ্জড আটারলি: / আ টেরিবল বিউটি ইজ বর্ন’।  পরবর্তী চার বছর ম্যাকসুইনে কখনও ব্রিটিশ জেলে,কখনও বাইরে থেকেছেন, অন্তরীন রাজনৈতিক বন্দি হিসেবে।

তবে যাইকোহ, ১৯২০-র আগস্টে ম্যাকসুইনে যে অনশন বিক্ষোভ শুরু করেন, তাতেই তিনি ভারত ও বিশ্বের অন্যান্য অংশের নজর কাড়েন। রাজদ্রোহমূলক নিবন্ধ ও নথি রাখা অভিযোগে ১২ অগাস্ট তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বর্তমান ভারতে এ ধরনের ঘটনা খুবই পরিচিত হয়ে উঠেছে। আর গ্রেফতারের পরেই একটি আদালত ম্যাকসুইনেকে দোষী সাব্যস্ত করে ইংল্যান্ডের ব্রিক্সটন জেলে দুই বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছিল। 

ট্রাইব্যুনালের সামনে ম্যাকসুইনে ঘোষণা করেন যে, আমি আমার বন্দিত্বের মেয়ার স্থির করেছি। আপনাদের সরকার যা করতে পারে, তা করে নিক, আমি মুক্ত হব একমাসের মধ্যে , জীবিত বা মৃত। তৎক্ষণাৎই অনশন শুরু করে দেন তিনি। যে সামরিক আদালত তাঁর বিচার করেছিলেন, সেই আদালতের তাঁর বিচার করার কোনও এক্তিয়ার নেই, এ কথা জানিয়ে প্রতিবাদ হিসেবে এই আন্দোলন শুরু করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে যোগ দেন ১২ জন রিপাবলিকান বন্দি। আইরিশ প্রজাতন্ত্রবাদের প্রতি আগে থেকেই অনুকূল মনোভাব ছিল আমেরিকায় বসবাসকারী বড় অংশের প্রবাসী আইরিশ জনগোষ্ঠী। ওই জনগোষ্ঠী ম্যাকসুইনের সমর্থনে পাশে দাঁড়ায়। বিভিন্ন অংশেই তাঁর প্রতি সমর্থন ধ্বনিত হয়। শুধুমাত্র শ্রমিক শ্রেণীই নয় মুসোলিনী ও ব্ল্যাক ন্যাশনালিস্ট মার্কাস গার্ভের মতো বিপরীত মেরুর রাজনৈতিক নেতৃত্বও তাঁর মুক্তির দাবি জানায়। 
দিন এগোতে থাকে এবং তাঁর সমর্থকরা অনশন ভঙ্গের আর্জি জানাতে থাকেন। এরইমধ্যে কারাগারে ব্রিটিশ তাঁকে জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা করে। ২০ অক্টোবর কোমায় চলে যান ম্যাকসুইনে। অনশন আন্দোলনের ৭৪ তম দিনে ২৫ অক্টোবর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। 


Terence MacSwiney:টেরেন্স ম্যাকসুইনে, অনশন-হরতাল আর ভারত-আয়ারল্যান্ডের যোগসূত্র

(১৯৩০ নাগাদ ভারতের এক জাতীয়তাবাদী চিত্রে উল্লেখ করা হয়েছিল ‘ভারত কে ম্যাকসুইনে’ (ভারতের ম্যাকসুইনে)। এতে তুলে ধরা হয়েছিল যতীন্দ্রনাথ দাসের কথা, যিনি ৬৩ দিন অনশনের পর ১৯২৯-এর ১৩ সেপ্টেম্বর প্রাণ ত্যাগ করেছিলেন। মাতৃভূমির প্রতি নিজের কর্তব্যের সমাধা করে ভারত মাতার কোলে এভাবে চিরঘুমে চলে গিয়েছিলেন যতীন্দ্রনাথ দাস। ছবি সৌজন্য বিনয় লাল)

ভারতে  ম্যাকসুইনের এই চরম আত্মত্যাগ আলোড়ন ফেলে দেন। অনেকেই মনে করেন যে, সময়ের সঙ্গে মহাত্মা গাঁধীও ম্যাকসুইনের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিলেন। যদি এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, তিনি  তাঁর দৃঢ়সংকল্পকতা, দেশপ্রেম, সহনশক্তিতে প্রভাবিত হয়েছিলেন। গাঁধী অনশন ও অনশন-হরতালের ফারাক গড়েছিলেন। যাই হোক, সশস্ত্র বিপ্লবীদের কাছে এবং জওহরলাল নেহরুর কাছে  নায়ক ছিলেন ম্যাকসুইনে। 

ম্যাকসুইনের মৃত্যুর বেশ কয়েক বছর পর কন্যা ইন্দিরাকে  চিঠিতে নেহরু  লিখেছিলেন, এই আইরিশ বিপ্লবীর অনশন-হরতাল আয়ারল্যান্ডকে রোমাঞ্চিত করেছিল এবং প্রকৃতপক্ষে বিশ্বকেও। লিখেছিলেন, জেলে ঢোকানো হলে তিনি ঘোষণা করেথিলেন যে, জীবিত বা মৃত, তিনি বাইরে বেরিয়ে আসবেন এবং খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিয়েছিলেন। ৭৪ দিনের অনশনের পর তাঁর দেহ জেলের বাইরে বের করে নিয়ে আসা হয়। 

লাহোর ষড়যন্ত্র মামলায় যাঁদের জড়িত করা হয়েছিল, সেই ভগৎ সিংহ, বটুকেশ্বর দত্ত ও অন্যান্য়রা  রাজনৈতিক বন্দির মর্যাদা চেয়ে ১৯২৯-এর মাঝামাঝি সময়ে অনশন-হরতাল শুরু করেন। তখন তাঁদের সামনে মহাত্মা গাঁধী নয়, ছিল ম্যাকসুইনের দৃষ্টান্ত। এই অনশন হরতালে যোগ দেন রাজনৈতিক সংগ্রামী ও বোম-প্রস্তুতকারী যতীন্দ্রনাথ দাস। জেলের অবর্ননীয় দুরবস্থা ও রাজনৈতিক বন্দিদের অধিকার রক্ষায় ছিল এই অনশন হরতাল। 

১৯২৯-এর ১৩ সেপ্টেম্বর ৬৩ দিনের অনশনের পর যতীনন্দ্রনাথ দাস মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। নেহরু তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছেন, সারা দেশ শোকস্তব্ধ। তিনি লেখেন, যতীন দাসের মৃত্যু সারা দেশে আলোড়ন তুলেছিল। যতীন দাসের শেষকৃত্য কলকাতায় কার্যত রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সম্মন্ন হয়। তাঁর দেহ  যাঁরা বহন করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে ছিলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু। 

গাঁধীজী ছিলেন অনশন আন্দোলনের পুরোধা। তবে আধুনিক ইতিহাসে অনশন-হরতাল শুরু হয়েছিল টেরেন্স ম্যাকসুইনের সঙ্গে। ম্যাকসুইনে শহীদ হওয়ার পর সম্ভবত তিনি বুঝতে পারেন যে, রাজনীতির মঞ্চে  অনশন আন্দোলন কীভাবে সমগ্র দেশকেই শুধু নয়, বিশ্বের জনমতকেও প্রভাবিত করতে পারে। 

নিজের দেশের মানুষের অধিকার রক্ষায় এই অদম্য লড়াইয়ের পাশাপাশি ভারতে ম্যাকসুইনের জীবনকাহিনী অনুরণিত হওয়া দরকার। ভারতকে কার্যত দুর্দশার মুখে ফেলে দেওয়ার আগে ইংল্যান্ড আয়ারল্যান্ডকে অনুন্নয়নের শিকার করে তুলেছিল। বসতি গড়া, কর আরোপ, দুর্ভিক্ষে ত্রাণ, বিক্ষোভ দমন আরও বহুক্ষেত্রে ব্রিটিশ নীতির ভারতের মতো আয়ারল্যান্ডও ছিল অনেকক্ষেত্রেই পরীক্ষাগারের মতো। এটাও একটা অত্যন্ত বিরক্তিকর বাস্তব হল, ভারতে আইরিশদের কাহিনী মনে করায় যে, যারা নৃশংসতার শিকার হয়েছে, তারা অন্যদের প্রতি নৃশংস আচরণ করে। ভারতে উপনিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে আইরিশদের সুনির্দিষ্ট ভূমিকা নিয়ে খতিয়ে দেখা দরকার। 

অন্যদিকে, ম্যাকসুইনের কিংবদন্তী ইতিহাসের জটিলতার ক্ষেত্রে উজ্জ্বল দিকের দিক নির্দেশ করে, যা বিগত বছরগুলিতে কয়েকজন পণ্ডিত খতিয়ে দেখতে শুরু করেছেন, ভারতীয় ও আইরিশদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে। ভারতীয়রা উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আইরিশ মহিলা অ্যানি বেসান্তের সঙ্গে পরিচিত। কিন্তু এধরনের একাত্মতার ক্ষেত্রে  এই পরিবর্তিত অভিব্য়ক্তির প্রকাশ বিভিন্ন ধারায় হয়েছে।  

বিশ্ব যখন অস্থিরতা ও জাতিবিদ্বেষ প্রসূত জাতীয়তাবাদের রমরমা দেখা দিয়েছে, তখন ম্যাকসুইনের কাহিনী সীমান্তের বেড়া পেরিয়ে সহানুভূতির ধারার প্রসঙ্গ তুলে ধরে। 

(বিনয় লাল একজন লেখক, ব্লগার, সাংস্কৃতিক সমালোচক ও ইউসিএলএ-র ইতিহাসের অধ্যাপক)
 

[ডিসক্লেমার-এই ওয়েবসাইটে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন লেখক ও ফোরাম যে মতামত, বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গী প্রকাশ করেন, তা তাঁদের ব্যক্তিগত। তা এবিপি নেটওয়ার্ক প্রাইভেট লিমিটেডের মতামত, বিশ্বাস ও দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন  নয়]

আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

Lakshmir Bhandar: আরও বাড়বে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা? বরাদ্দ বাড়িয়ে ২০০০ করতে মমতাকে চিঠি দিলেন BJP সাংসদ
আরও বাড়বে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা? বরাদ্দ বাড়িয়ে ২০০০ করতে মমতাকে চিঠি দিলেন BJP সাংসদ
Gautam Adani Indictment: সরকারি প্রকল্পের বরাত পেতে ২০২৯ কোটি ঘুষ? ভারতের পাঁচ রাজ্যের নাম উঠে এল
সরকারি প্রকল্পের বরাত পেতে ২০২৯ কোটি ঘুষ? ভারতের পাঁচ রাজ্যের নাম উঠে এল
Rahul Gandhi on Adani: 'আদানিকে গ্রেফতার করতে পারবেন না মোদি, তাতে নিজের নামও বেরিয়ে আসবে', ফের সুর চড়ালেন রাহুল
'আদানিকে গ্রেফতার করতে পারবেন না মোদি, তাতে নিজের নামও বেরিয়ে আসবে', ফের সুর চড়ালেন রাহুল
RG Kar Case: সঞ্জয় রায়ের ফাঁসি চায় কিনা, স্পষ্ট জানাক সিপিএম : কুণাল ঘোষ
সঞ্জয় রায়ের ফাঁসি চায় কিনা, স্পষ্ট জানাক সিপিএম : কুণাল ঘোষ
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

TMC News: পার্টি অফিসের দখল ঘিরে শান্তিনিকেতনে শাসকদলের গোষ্ঠীকোন্দলRahul Gandhi: 'মোদি এবং আদানি, দুজনেই দুর্নীতিগ্রস্ত', আক্রমণ রাহুলের | ABP Ananda LIVERahul Gandhi: 'গোটা দেশটাকে হাইজ্যাক করেছেন', কাকে আক্রমণ করলেন রাহুল?Bankura News: প্রশাসনের নাকের ডগায় গন্ধেশ্বরী নদীর গর্ভেই চলছে বেআইনি নির্মাণ ! খবর পেয়ে বন্ধ কাজ | ABP Ananda LIVE

ফটো গ্যালারি

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Lakshmir Bhandar: আরও বাড়বে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা? বরাদ্দ বাড়িয়ে ২০০০ করতে মমতাকে চিঠি দিলেন BJP সাংসদ
আরও বাড়বে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা? বরাদ্দ বাড়িয়ে ২০০০ করতে মমতাকে চিঠি দিলেন BJP সাংসদ
Gautam Adani Indictment: সরকারি প্রকল্পের বরাত পেতে ২০২৯ কোটি ঘুষ? ভারতের পাঁচ রাজ্যের নাম উঠে এল
সরকারি প্রকল্পের বরাত পেতে ২০২৯ কোটি ঘুষ? ভারতের পাঁচ রাজ্যের নাম উঠে এল
Rahul Gandhi on Adani: 'আদানিকে গ্রেফতার করতে পারবেন না মোদি, তাতে নিজের নামও বেরিয়ে আসবে', ফের সুর চড়ালেন রাহুল
'আদানিকে গ্রেফতার করতে পারবেন না মোদি, তাতে নিজের নামও বেরিয়ে আসবে', ফের সুর চড়ালেন রাহুল
RG Kar Case: সঞ্জয় রায়ের ফাঁসি চায় কিনা, স্পষ্ট জানাক সিপিএম : কুণাল ঘোষ
সঞ্জয় রায়ের ফাঁসি চায় কিনা, স্পষ্ট জানাক সিপিএম : কুণাল ঘোষ
RG Kar Case: 'RG করকাণ্ডে প্রাক্তন CP বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে রাজ্যই..', হাইকোর্টে জানাল কেন্দ্রীয় সরকার
'RG করকাণ্ডে প্রাক্তন CP বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে রাজ্যই..', হাইকোর্টে জানাল কেন্দ্রীয় সরকার
Air Pollution: দূষণ দাপটে কাতর দিল্লি, দূষণ উদ্বেগজনক কলকাতাতেও, কী বলছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ?
দূষণ দাপটে কাতর দিল্লি, দূষণ উদ্বেগজনক কলকাতাতেও, কী বলছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ?
Gold Price: সোনার গয়না গড়াতে খরচ কি বাড়ল ? আজ রাজ্যে কত দর চলছে ?
সোনার গয়না গড়াতে খরচ কি বাড়ল ? আজ রাজ্যে কত দর চলছে ?
West Bengal News Live : আর জি কর কাণ্ডে তদন্তে গতি আনার দাবি জানিয়ে ফের পথে সিপিএম
আর জি কর কাণ্ডে তদন্তে গতি আনার দাবি জানিয়ে ফের পথে সিপিএম
Embed widget