কারও বয়স ৪০ পেরোয়নি, কেউ আবার ৪০-এ পৌঁছনইনি। সাম্প্রতিক কালে যত পরিচিত মানুষ মারা গিয়েছেন, কমবেশি প্রায় সকলের মধ্যেই পাওয়া গিয়েছে হৃদরোগের উপসর্গ।
2/10
এর জন্য বর্তমান দিনে আমাদের জীবনযাপনকই দায়ী করছেন চিকিৎসকরা। তাঁদের মধ্যে, ব্যস্ততার মধ্যে শরীরে প্রতি অবহেলা বেশি হয় আজকাল। হৃদরোগের নেপথ্যে বেশ কিছু বদভ্যাসকে চিহ্নিত করেছেন তাঁরা।
3/10
অস্বাস্থ্যকর ডায়েট হৃদরোগের অন্যতম কারণ বলে মনে করেন চিকিৎসকরা। তেল-মশলা কমিয়ে, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস রপ্ত করলেই ঝুঁকি কমবে বলে মত তাঁদের।
4/10
শুধু ডায়েট নয়, সুস্থ থাকতে রোজ শরীরচর্চাও জরুরি। সে অল্পক্ষণের জন্য হলেও। শারীরিক ভাবে সক্রিয় নন যাঁরা, তাঁদের ক্ষেত্রে হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি।
5/10
প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে স্থূলতার সমস্যা রয়েছে। ওজন বেশি হলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। উচ্চরক্তচাপ, ডায়বিটিস, ঘুমের সমস্যাও হয়।
6/10
ধূমপান নানা কারণেই শরীরের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। মধ্যবয়সি নারী-পুরুষ, যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
7/10
অতিরিক্ত মদ্যপানেও ক্ষতি হতে পারে। এতে উচ্চরক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয়। তা থেকে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
8/10
বার্থ কন্ট্রোল বা হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি নেন যাঁরা, তাঁদের ক্ষেত্রেও হৃদরোগের ঝুঁকি রয়েছে। বার্থ কন্ট্রোলের ওষুধে এস্ট্রোজেন থাকে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
9/10
গাঁজা, কোকেন, হেরোইন-সহ অন্য মাদক নেন যাঁরা, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি অনেক বেশি। সাধারণত মাদক নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই স্ট্রোক হয়।
10/10
তাই এই ছোট ছোট বদভ্যাস ছাড়তে পারলেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। নিয়মিত চেকআপেরও পরামর্শ দেন তাঁরা।