Covid 19: রাজ্যে করোনা-উদ্বেগের মধ্যেই এল স্বস্তির খবর, নতুন করে আক্রান্ত কত ?
Kolkata Covid 19: রাজ্যে বেশ কয়েকজন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হলেও স্বস্তির খবর একটাই, সেটা হল..
ঝিলম করঞ্জাই, কলকাতা: রাজ্যেও করোনা-উদ্বেগ (Covid 19)। দেশের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাতেও বাড়ছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। গোটা দেশে একদিনে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৮৫। সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৩৯৪। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬৩৬ জন। মৃত্যু হয়েছে তিনজনের। বাংলাতেও অ্য়াক্টিভ কেস বেড়েছে। আরও ৩ জন নতুন করে আক্রান্ত হওয়ায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বে়ড়ে হয়েছে ৭৩। রাজ্যে বেশ কয়েকজন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হলেও স্বস্তির খবর একটাই। জেনোমিক সিকোয়েন্সিংয়ে মেলেনি কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ। তবে ভিড়ে মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
কলকাতায় ক্রমেই বাড়ছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা
কলকাতায় ক্রমেই বাড়ছে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। কলকাতার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, আরও ৫ জন কোভিড আক্রান্ত।এদের মধ্যে ২ জন ভর্তি রয়েছেন বেলভিউতে। ঢাকুরিয়া আমরিতে ভর্তি রয়েছেন ৩ জন। নতুন করে ৫ টি কোভিড কেস। বয়স্কদের মাস্ক পরার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। মঙ্গলবার থেকে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে শুরু হয়েছে পরিদর্শন। বি সি রায় হাসপাতালে যায় রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের একটি বিশেষ টিম।পরে, আরজি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালেও পরিদর্শনে যান তারা। শ্বাসকষ্ট বা ইনফ্লুয়েঞ্জার রোগীদের চিকিৎসার জন্য় পর্যাপ্ত পরিকাঠামো রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হয়। কোভিড টেস্টের পরিকাঠামোও পরিদর্শন করে স্বাস্থ্য দফতরের স্পেশাল টিম।
নতুন করে করোনা আক্রান্ত হলেও স্বস্তির খবরটা হল...
তবে স্বস্তির খবর এই যে ,এখনও পর্যন্ত এরাজ্যে কোভিডের নতুন সাবভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ এর হদিশ মেলেনি। সম্প্রতি, ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ বায়োমেডিক্যাল জেনোমিক্সে পাঠানো হয়েছিল ৭ টি নমুনা। জেনোমিক সিকোয়েন্সিয়ে তার কোনওটাতেই নতুন ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মেলেনি।বেলেঘাটার নাইসেড সূত্রে খবর, সেখানেও শুরু হতে চলেছে জেনোমিক সিকোয়েন্সিং।
আরও পড়ুন, '..সব লোকসভা কেন্দ্রেই জয়ের বার্তা অভিষেকের', কালীঘাটে বৈঠক শেষে দাবি সওকতের
ANI-কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে INSACOG প্রধান এনকে অরোরা জানিয়েছেন, 'যাঁদের বয়স ৬০ বছর বা তারও বেশি তাঁদের কোভিড থেকে বাঁচার জন্য সাবধানতা নেওয়া উচিত। যাঁদের কোমর্বিডিটি রয়েছে, যাঁরা এমন ওষুধ নেন যার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় তাঁদের সাবধানী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এমন ব্যক্তিরা যদি এখনও কোনও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ না নেন, তাহলে তাঁরা অবশ্যই সেটা নিন, এখনই কোনও টিকার প্রয়োজন নেই।'