![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Panchayat Election:কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা পেলেন ভাঙড়ের বিধায়ক, নৌশাদের বাড়ি পৌঁছলেন CISF-র ৭ আধিকারিক
Naushad Siddiqui Gets Central Security:অবশেষে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা পেলেন ভাঙড়ের বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকি। তাঁর বাড়িতে পৌঁছল কেন্দ্রীয় বাহিনী।
![Panchayat Election:কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা পেলেন ভাঙড়ের বিধায়ক, নৌশাদের বাড়ি পৌঁছলেন CISF-র ৭ আধিকারিক ISF MLA Of Bhangor Naushad Siddiqui Gets Central Security After High Court Order On Sunday Panchayat Election:কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা পেলেন ভাঙড়ের বিধায়ক, নৌশাদের বাড়ি পৌঁছলেন CISF-র ৭ আধিকারিক](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/06/26/09b1cd76243de2944731433d85b157001687719162401482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: অবশেষে কেন্দ্রীয় বাহিনীর (Central Security) নিরাপত্তা পেলেন ভাঙড়ের (Bhangor)বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকি (ISF MLA Naushad Siddiqui)। তাঁর বাড়িতে পৌঁছল কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Force)।
কী বললেন ভাঙড়ের বিধায়ক?
আইএসএফের বিধায়কের কথায়, 'রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারকে জানিয়েও কোনও নিরাপত্তা না পেয়ে হাইকোর্টে গিয়েছিলাম। কলকাতা হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে আমার নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছিল। সেই অনুযায়ী, আজ বেলা চারটেয় সিআইএসএফের ৭ জনের একটি দল আমার নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়েছে।' তবে কোন ক্যাটেগরির নিরাপত্তা চূড়ান্ত করা হচ্ছে, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট করা হয়নি, জানিয়েছেন নৌশাদ সিদ্দিকি। পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন পর্বে ভয়ঙ্কর হিংসায় তেতে উঠেছিল ভাঙড়। এই পরিস্থিতিতে ক্যানিং পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক শওকত মোল্লাকে জেড ক্যাটেগরির নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছিল। তার পরেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন নৌশাদ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকেও নিরাপত্তা চেয়ে চিঠি দিয়েছিলেন ভাঙড়ের বিধায়ক। পরে বলেন, "যে প্রাণঘাতী হামলা চালিয়েছে, আমি আতঙ্কিত হয়ে রাজ্য সরকারের দ্বারস্থ হয়েছিলাম। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছেও নিরাপত্তা চেয়েছিলাম। কিন্তু দুঃখের বিষয় রাজ্য সরকার কী কেন্দ্রীয় সরকার আমার নিরাপত্তা নিয়ে কেউ ভাবেনি। তাই বাধ্য হয়ে আদালতে এসেছি। ইতিমধ্যেই ভাঙড়বাসীর নিরাপত্তাও চেয়ে রাজ্যপা্লকে জানিয়েছি। এই বিষয় তুলে ধরার জন্য নবান্নেও গিয়েছিলাম।'' গত ২০ জুন, তাঁকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার নির্দেশ দেয় হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। বলেন, 'রাজ্যের বিশাল সংখ্যক বিধায়ক নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে ভাঙড়ের বিধায়কের কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পাওয়া প্রয়োজন', মন্তব্য করেছিলেন বিচারপতি মান্থার। সঙ্গে সংযোজন, 'যত শীঘ্র সম্ভব পরিস্থিতি বিবেচনা করে নিরাপত্তা দিতে হবে।'
তপ্ত ভাঙড়...
পঞ্চায়েতের মনোনয়ন ঘিরে ভয়ঙ্কর অশান্ত হয়েছিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের যাবতীয় বিধিনিষেধকে হেলায় উড়িয়ে বাঁশ, লাঠি, গাছের ডাল হাতে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিতে হাজির হয়ে যান তৃণমূল ও যুব তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা। রুমালে মুখ ঢেকে ডান্ডা হাতে ISF-কে ঠান্ডা করতে রাস্তায় নামেন তাঁরা, এমনই অভিযোগ। মুখে মুখে ঘুরছে অ্যাকশনের কথা। প্রকাশ্যেই ভাঙড়ের ISF বিধায়ক নৌশাদ সিদ্দিকির পিঠের চামড়া তোলার হুঁশিয়ারিও শোনা যায়, অভিযোগ এমনও। বস্তুত, জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের মঙ্গলবার তুলকালাম কাণ্ড হয়েছিল ভাঙড়ে। এক আইএসএফ প্রার্থী গুলিবিদ্ধ হন বলেও দাবি। আহত হন একাধিক আইএসএফ কর্মী। রক্ত ঝরে পুলিশেরও। তার পরদিনও একই রকম উত্তাপ ভাঙড়জুড়ে। তৃণমূল প্রার্থীদের মনোনয়নে সুরক্ষা ঢালের ভূমিকা নিয়েছিলেন স্বয়ং আরাবুল ইসলাম। সকাল ১১টা থেকে মনোনয়ন পর্ব শুরু হয়। তার প্রায় আড়াই ঘণ্টা আগেই ভাঙড় ২ নম্বর ব্লক অফিসে দলীয় প্রার্থীদের নিয়ে হাজির হয়ে যান তৃণমূল নেতা আরাবুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে হাকিমুল ইসলাম। বিডিও অফিস চত্বরে মোতায়েন ছিল প্রচুর পুলিশ।
আরও পড়ুন:লক্ষ্মীলাভ করতেও ভরসা উপকারী লবঙ্গ! লাভ পাবেন চাষিরা
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)