এক্সপ্লোর
ITR Filing: আয়কর জমার আগে করবেন না এই ভুল! তাহলেই দিতে হতে পারে জরিমানা
ITR Filing Mistake: আয়কর তথ্য জমার আগে নজর রাখতেই হবে এই দিকে।

প্রতীকী চিত্র
1/10

আয়কর-তথ্য় জমা দেওয়ার দিন প্রায় দোরগোড়ায়। আর কদিন পরেই নথি জমা দেওয়ার ডেডলাইন। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের জন্য ব্যক্তিগত আয়করদাতাদের ডেডলাইন ৩১ জুলাই
2/10

আয়কর তথ্য দাখিলের সময় বেশ কিছু দিকে মনোযোগ দিতেই হয়। নয়তো ভুল হয়ে গেলে সমস্যা তৈরি হবে। ৩১ জুলাইয়ের মধ্য়ে আয়কর দাখিলের সময় খেয়াল রাখবেন কোন কোন দিকে?
3/10

আয়কর দাখিলের সময় সঠিক ব্যক্তিগত তথ্য় দিতে হবে। প্যান নম্বর, নাম, ঠিকানা, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের যাবতীয় তথ্য ঠিকমতো দিয়েছেন কিনা কয়েকবার দেখে নিন। নয়তো রিটার্নে ভুল হলে জটিলতা তৈরি হবে।
4/10

ভুল আয়কর ফর্ম ভরলে সমস্যা হবে। আপনার জন্য কোন আয়কর ফর্ম ঠিক, সেটা আগে দেখে নিন। ভুল ফর্ম জমা দিলে রিটার্ন বাতিল হয়ে যাবে। এক একরকম আয়করদাতাদের জন্য এক একরকম ফর্ম থাকে।
5/10

আয়কর দাখিলের সময় আয়ের উৎস ঠিকমতো দেখে নিতে হবে। যাবতীয় উৎস ঠিকমতো দেখে নিন। সেভিংস অ্যাকাউন্ট থেকে যা সুদ আসছে, ফিক্সড ডিপোজিট থেকে যা আসছে, ভাড়া-বাবদ কোনও আয় থাকলে বা অন্য় কোনও উৎস থাকতে তা স্পষ্ট করতে হবে দাখিলের সময়।
6/10

আয়কর দাখিলের সময় 26AS এবং AIS- এই দুটি ফর্ম এড়িয়ে যাবেন না। AIS বা Actual Information Statement আয়কর দাখিলের জন্য় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ফর্মগুলি TDS-এর তথ্য রাখে। এর সঙ্গে অ্যাডভান্স ট্যাক্স এবং সেল্ফ অ্যাসেসমেন্ট ট্য়াক্সের হিসেব থাকবে।
7/10

Deduction- এর বিষয় থাকে। ভুলভাবে এই ডিডাকশন ক্লেম করলে ভুল হবে, পরে জটিলতা তৈরি হয়। 80C, 80D, 80G- এই সেকশনগুলির অধীনে ঠিক কী কী ডিডাকশান নেওয়া যাবে, সেগুলি দেখে নিয়ে সেভাবেই আবেদন করুন।
8/10

ITR Verification অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আয়কর দাখিলের জন্য়। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আইটিআর ভেরিফিকেশন করতে হয়। আনভেরিফায়েড রিটার্ন বাতিল গ্রাহ্য করা হয়। Aadhaar OTP, নেট ব্যাঙ্কিংয়ের মাধ্যমে ITR ভেরিফিকেশন করা যায়।
9/10

অ্যাডভান্স ট্যাক্স পেমেন্ট এড়িয়ে যাবেন না। একটি অর্থবর্ষে মোট ট্যাক্স লায়াবিলিটি ১০ হাজার টাকা পেরিয়ে গেলে অ্যাডভান্সড ট্যাক্স দিতে হয়। সেটি হিসেব না করলে 234B এবং 234C-এর অধীনে পেনাল্টি হতে পারে।
10/10

Capital Gains-এর হিসেবে ভুল হলে সমস্যা হবে। বিনিয়োগ এবং সম্পত্তির ক্ষেত্রে মূলধনী লাভ হলে তার হিসেব ঠিকমতো করতে হবে আগে থেকেই। অন্তত ৬ বছরের যাবতীয় কর-তথ্য কাছে রাখা ভাল, যদি কখনও রি-অ্যাসেসমেন্ট বা স্ক্রুটিনি হয় সেক্ষেত্রে কাজে লাগবে।
Published at : 14 Jul 2024 05:25 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
আইপিএল
Advertisement
ট্রেন্ডিং
