![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Vidya Balan in Kolkata: কলকাতায় বিদ্যা বালান, মহালয়ার সকালে পুজো দিলেন কালীঘাট মন্দিরে
Vidya Balan: কালীঘাটের মন্দিরে পুজো দিলেন বলিউড তারকা অভিনেত্রী বিদ্যা বালান। সঙ্গে ছিলেন অভিনেত্রীর মুম্বইবাসী বোন ও ভগ্নিপতি। বাংলার মানুষকে শারদোৎসবের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নায়িকা।
![Vidya Balan in Kolkata: কলকাতায় বিদ্যা বালান, মহালয়ার সকালে পুজো দিলেন কালীঘাট মন্দিরে Vidya Balan in Kolkata performed morning puja at Kalighat temple on Mahalaya Vidya Balan in Kolkata: কলকাতায় বিদ্যা বালান, মহালয়ার সকালে পুজো দিলেন কালীঘাট মন্দিরে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/10/14/bbdbe92832160a57b5227db47231eebe1697247820612229_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সত্যজিৎ বৈদ্য, কলকাতা: মহালয়ার সকালে ভিড়ে জমজমাট কালীঘাট মন্দির (Kalighat Temple)। এর মধ্যেই পুজো দিতে হাজির বিদ্যা বালান (Bollywood Actress Vidya Balan)। বাঙালি পোশাকে পুজো দিলেন বলিউড অভিনেত্রী। দিন দেখে নয়, কলকাতায় এলেই কালীঘাট মন্দিরে পুজো দেন বলে জানিয়েছেন বিদ্যা বালান। সঙ্গে ছিলেন অভিনেত্রীর মুম্বইবাসী বোন ও ভগ্নিপতি। বাংলার মানুষকে শারদোৎসবের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিদ্যা বালান।
কালীঘাট মন্দিরে বিদ্যা বালান
মহালয়ার পুণ্য লগ্নে ঘাটে ঘাটে পুণ্যার্থীদের ঢল। সেই সঙ্গে উপচে পড়া ভিড় কালীঘাট মন্দিরেও। আর সেখানেই সাধারণ দর্শনার্থীদের সঙ্গে দেখা গেল বলিউডের তারকা অভিনেত্রী বিদ্যা বালানকে।
ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই কালীঘাট মন্দিরে সাধারণ দর্শনার্থীদের ভিড়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে ভিড়ও। বাঙালি সাজে এদিন মন্দিরে হাজির হন 'কাহানি' অভিনেত্রী। খালি পায়ে মন্দিরের সামনের গেট দিয়েই বাকিদের মতো প্রবেশ করেন তিনি। পুজো দিলেন। কলকাতায় অভিনেত্রী এসেছেন একাধিক কাজ নিয়ে। তবে যখনই আসেন, তখনই কালীঘাটে পুজো নিশ্চিতভাবে দেন, জানান অভিনেত্রী। পরনে লাল শাড়ি, চুল তুলে খোঁপা করে হাতে পুজোর ডালা নিয়ে দেখা যায় তাঁকে। স্বাভাবিকভাবেই সাত সকালে মন্দিরে বলি তারকাকে দেখে উচ্ছ্বসিত সাধারণ মানুষ। অনেকেই কথা বলতে চান, ছবি তুলতে চান। মিটিয়েছেন সেলফির আবদারও।
আজ এক বিশেষ দিন। পিতৃলোকের আহ্বান করে তৃপ্তিসাধনের উদ্দেশ্যে জলদান বহুযুগের রীতি। শাস্ত্রমতে তর্পণে তৃপ্ত হন প্রয়াত প্রিয়জন। শান্তি পায় তাঁদের পরলোকগত আত্মা। প্রেতলোকের কষ্ট ত্যাগ করে যেন স্বর্গলোক লাভ করেন প্রয়াত পূর্বপুরুষ। এই ইচ্ছা নিয়ে তাঁদের আত্মার উদ্দেশে জলদান হিন্দু মননে অতি পুণ্যকাজ। অনেকেই বিশ্বাস করেন আত্মার বিনাশ নেই। তাই পূর্বপুরুষের আত্মার তৃপ্তির উদ্দেশে শ্রাদ্ধকাজ করা উত্তরাধিকারীদের কর্তব্য। তৃপ্তিদান ও তৃপ্তিলাভ - এটাই তর্পণের প্রধান লক্ষ্য। পূর্বপুরুষে আত্মা তৃপ্ত হলে উত্তরাধিকারীদের স্বাস্থ্য, আয়ু ও ধন বৃদ্ধি হয় বলে বিশ্বাস রয়েছে। আসে শান্তি । ওঁ (নমঃ) অগ্নিদগ্ধশ্চ যে জীবাঃ যেহপ্যদগ্ধা কুলে মম। ভূমৌ দক্তেন তৃপ্যন্তু তৃপ্তা যান্তু পরাং গতিম। অর্থ - আমার বংশে যে সকল জীব অগ্নিদ্বারা দগ্ধ হয়েছেন, অর্থাৎ যাঁদের দাহ-সংস্কার হয়েছে এবং যাঁরা দগ্ধ হননি, অর্থাৎ কেউ তাঁদের দাহ-সংস্কার করেনি, তাঁরা তৃপ্তি লাভ করুন আমার এই জল গ্রহণ করে এবং পরাগতি অর্থাৎ স্বর্গলোক লাভ করুন।
আরও পড়ুন: Mahalaya: মহালয়া-পিতৃপুরুষের মহোৎসব, মাতৃতন্ত্রের উদযাপন
পিতৃপক্ষের অবসান ঘটিয়ে দেবীপক্ষের (DurgaPuja 2023) সন্ধিক্ষণ মহালয়া। আর এই মহালগ্নে উত্তরপুরুষের হাতের জলে পূর্বপূরুষ তৃপ্ত হলে তার থেকে ভাল আর কিছু হয় না বলেই বিশ্বাস।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)