গত বছরের বেশিরভাগ সময়টাই কাটে করোনাভাইরাস সংক্রমণের আতঙ্কে। বছরের একটা বড় সময় ধরে জারি ছিল লকডাউন। এক বছর পরে সেই আতঙ্কের দিনগুলি ফিরে দেখা যাক। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
2/14
গত বছরের ২৪ মার্চ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত জারি ছিল প্রথম পর্যায়ের লকডাউন। পরে ধাপে ধাপে বাড়ানো হয় লকডাউন। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
3/14
লকডাউনের ফলে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়তে হয় পরিযায়ী শ্রমিকদের। ট্রেন, বাস বা অন্য কোনও গাড়ি না পেয়ে দলে দলে পরিযায়ী শ্রমিক হেঁটে বাড়ি ফেরা শুরু করেন। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে তাঁদের দুর্দশার ছবি উঠে আসে। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
4/14
পরে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ট্রেন চালু হয়। তবে সেই ট্রেনে জায়গা পাওয়া নিয়েও হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যায়। সবমিলিয়ে পরিযায়ী শ্রমিকদেরই লকডাউনের ফলে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়তে হয়। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
করোনা আবহে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে দেয় সরকার। সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচার জন্য সব বয়সের মানুষই মাস্ক পরা শুরু করেন। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
7/14
৭০ দিনের লকডাউনের পর ১ জুন থেকে শুরু হয় আনলক ১। ধীরে ধীরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে শুরু করে সরকার। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
8/14
লকডাউন পর্বে বিভিন্ন পরিষেবার সুযোগ থেকে বঞ্চিত থাকতে হয় সাধারণ মানুষকে। চিকিৎসা করাতে গিয়েও মানুষকে দুর্ভোগে পড়তে হয়। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
9/14
এখন আনলক-১০ পর্ব চলছে। দেশের বিভিন্ন অংশে নতুন করে ছড়িয়ে পড়েছে সংক্রমণ। ফলে উদ্বেগ বাড়ছে। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
10/14
নতুন করে সংক্রমণ ছড়ানোয় আগের মতোই সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
11/14
অনেকের অভিযোগ, কিছু মানুষের গাফিলতির জন্যই ফের করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
12/14
ফের সংক্রমণ ছড়ানোয় নড়েচড়ে বসেছে সরকার। দেশের কিছু জায়গায় আংশিক লকডাউন, নাইট কারফিউ জারি করা হয়েছে। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
13/14
এরাজ্যেও ফের লকডাউন হতে পারে বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই সেই আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। সরকারের পক্ষ থেকে অবশ্য পশ্চিমবঙ্গে লকডাউনের বিষয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি। ছবি সৌজন্যে পিটিআই
14/14
লকডাউনের সময় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সেনা, আধা সেনা, পুলিশকর্মীরা। চিকিৎসক, নার্স, চিকিৎসাকর্মীদের পাশাপাশি তাঁরাও করোনাযোদ্ধা। ছবি সৌজন্যে পিটিআই