![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Poush Mela 2023:৪ গুণ বেড়েছে প্লটের স্কোয়ার ফুট পিছু দর, অভিযোগে পৌষ মেলার প্লট বুকিংয়ের শুরুতেই বিক্ষোভ ব্যবসায়ীদের
Birbhum News:পৌষমেলার প্লট বুকিংয়ের টাকা ৪ গুণ বাড়ি দেওয়ার অভিযোগে হইচই লালমাটির জেলায়। শনিবার প্লট বুকিংয়ের শুরুর দিনেই এনিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন ব্য়বসায়ীরা।
![Poush Mela 2023:৪ গুণ বেড়েছে প্লটের স্কোয়ার ফুট পিছু দর, অভিযোগে পৌষ মেলার প্লট বুকিংয়ের শুরুতেই বিক্ষোভ ব্যবসায়ীদের Plot Booking Controversy Centering Poush Mela 2023 Creates Chaos Poush Mela 2023:৪ গুণ বেড়েছে প্লটের স্কোয়ার ফুট পিছু দর, অভিযোগে পৌষ মেলার প্লট বুকিংয়ের শুরুতেই বিক্ষোভ ব্যবসায়ীদের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/12/16/ca2a1628be90c29eb0970acbab72ff851702745953496482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ভাস্কর মুখোপাধ্যায়, বীরভূম: পৌষমেলার প্লট বুকিংয়ের টাকা ৪ গুণ বাড়ি দেওয়ার অভিযোগে হইচই লালমাটির জেলায়। শনিবার প্লট বুকিংয়ের শুরুর দিনেই এনিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন ব্য়বসায়ীরা।যদিও ফি বৃদ্ধির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ।
কী নিয়ে বিরোধ?
বিক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ২০১৯ সালে মেলার প্লটের প্রতি স্কোয়ার ফুটের দর ছিল ২৫ টাকা। এবার তা বেড়ে হয়েছে ১০০ টাকা। এমনকি, রেস্তোরাঁ ও হস্তশিল্পের জন্য় রেট চার্ট লেখা হয়নি বলেও অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীদের একাংশ। অবশ্য ফি বৃদ্ধির অভিযোগ অস্বীকার করেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ। ব্য়বসায়ীদের মধ্য়ে কোনও ক্ষোভ নেই বলেও দাবি করেন তিনি। বহু টালহাবানার পর এবার ফের পূর্ব পল্লির মাঠে হচ্ছে পৌষমেলা। ২০১৯ সালের পর পূর্ব পল্লির মাঠে পৌষমেলা নিয়ে উৎসাহ ছিলই। এর মধ্যে প্লট বুকিংয়ের দর বাড়ার অভিযোগ। প্রসঙ্গত, এ বছরও বিশ্বভারতীতে পৌষমেলা হবে না জানিয়ে দেন কর্তৃপক্ষ। সপ্তাহ দেড়েক আগে এর প্রতিবাদে বিক্ষোভও দেখায় বাংলা সংস্কৃতি মঞ্চ।
অন্যত্র মেলা....
বছরদুয়েক আগে, বোলপুরের ডাকবাংলো মাঠে শান্তিনিকেতনে পৌষমেলার বিকল্প মেলা উদ্বোধন করেছিলেন বিশ্বভারতীর প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত সবুজকলি সেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্বপন দত্ত, মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ, প্রবীণ আশ্রমিক সুপ্রিয় ঠাকুর, পরিবেশ কর্মী সুভাষ দত্ত, বোলপুরের সাংসদ অসিত মাল ও অন্যান্য আধিকারিকরা। শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী পূর্বপল্লীর পৌষ মেলা মাঠ সে সময় ফাঁকা পড়েছিল। অন্যান্যবারের মতো কোনও প্রস্তুতি ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে মন্দা দেখা দেয় বোলপুর-শান্তিনিকেতনের হোটেল ব্যবসায় ৷ মূলত, পৌষমেলা ও বসন্ত উৎসবকে কেন্দ্র করেই এই এলাকায় হোটেল-লজের ব্যবসা চলে ৷ এক কথায়, পৌষমেলার ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল বোলপুর-শান্তিনিকেতনের অর্থনীতি। প্রতি বছর পৌষমেলার সময় দুই থেকে তিন দিনের প্যাকেজ হিসাবে হোটেল ভাড়া পাওয়া যায় ৷ সারা বছরের থেকে দর থাকে বেশি ৷ ২০২০ সালে কোভিড পরিস্থিতির জন্য বন্ধ ছিল মেলা ৷ তার পরেরও বছরও পৌষমেলার ওই অবস্থা হওয়ায় হোটেল-লজের ব্যবসায় মন্দা দেখা দেয় ৷ গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালেও শান্তিনিকেতনে পৌষ মেলা হয়নি। শুধুমাত্র পৌষ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল বিশ্বভারতীতে। তবে ডাকবাংলো মাঠে রাজ্য সরকারের সহযোগিতায় বিকল্প পৌষ মেলার আয়োজন করে বোলপুর পুরসভা।
আরও পড়ুন:কেষ্টর প্রাক্তন দেহরক্ষীকে NIA জিজ্ঞাসাবাদের মধ্যেই নলহাটি থেকে উদ্ধার বিপুল বিস্ফোরক
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)