এক্সপ্লোর
QR Code: বাড়ছে কিউআর কোডের ব্যবহার! বিপদ লুকিয়ে সেখানেই?
জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই স্পর্শহীন প্রযুক্তিটি

এই কোড হলো সাদা-কালো কিছু পিক্সেলে ভরা একটি বর্গাকার বাক্স
1/7

বারকোডের আইডিয়া নিয়েই নতুনভাবে তৈরি হয় কিউআর কোড। বারকোড স্ক্যান করেও তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব ছিল। তবে তাতে শুধু ২০টি অক্ষরই সংরক্ষণ করা সম্ভব ছিল।
2/7

১৯৯৪ সালে জাপানি ইঞ্জিনিয়ার মাশাহিরো হারা আবিষ্কার করেন ৪ কোনা বক্সের সাদা কালো পিক্সেলে ভরা স্কানেবল কিউআর কোড। যার ফলে আগের বারকোডের চেয়ে ১০ গুণ বেশি দ্রুত এবং অধিক তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।
3/7

QR Code-এর পূর্ণাঙ্গ রূপ Quick Response Code। দ্রুততার সঙ্গে কিউআর কোডের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ (ডাটা এনকোড) করা যায় বলে এই নাম। এই কোড হলো সাদা-কালো কিছু পিক্সেলে ভরা একটি বর্গাকার বাক্স, যার মধ্যে সংরক্ষণ করা যায় প্রায় ৭ হাজার অক্ষর বা সংখ্যা।
4/7

কোডটি স্ক্যান করলেই পাওয়া যাবে সব তথ্য। বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণে কিউআর কোড ব্যবহার করা হয়।
5/7

কোনো পণ্যের তথ্য যাচাই, ওয়াইফাই কানেক্ট করতে অথবা কারও মোবাইল নম্বর নিতে এই কোড ব্যবহার করা হয়। যেমন- পত্রিকায় কোনো ফোনের বিজ্ঞাপন দিলে তার পাশে কিউআর কোড দেওয়া হয়।
6/7

কিউআর কোডে যেহেতু ব্যক্তিগত তথ্য বা পাসওয়ার্ড ইনপুট দেওয়া সম্ভব। তাই যে কোনো স্থানে ম্যানুয়ালি পাসওয়ার্ড দেয়ার বদলে কিউআর কোড ব্যবহার করা দ্রুত ও নিরাপদ।
7/7

প্লেনের টিকিট থেকে শুরু করে অ্যাপ ডাউনলোড আজকাল কিউআর কোডের ব্যবহার হয়।
Published at : 01 Feb 2024 07:43 AM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
আইপিএল
আইপিএল
খবর
জেলার
Advertisement
ট্রেন্ডিং
