নিজের দেশেই ক্রীতদাসের মতো থাকতে হচ্ছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও নেই, Twitter কর্তৃপক্ষকে তোপ Kangana Ranaut-এর
Eliminating one’s digital identity is no less than a murder in virtual world, says Kangana. | প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে ট্যুইটারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধও জানিয়েছেন কঙ্গনা।
When they don’t have answers to your questions they break your house, put you in jail, gag your voice or kill your digital identity. Eliminating one’s digital identity is no less than a murder in virtual world, there must be strict laws against it #BringBackTrueIndology https://t.co/tvPiWidQez
— Kangana Ranaut (@KanganaTeam) November 18, 2020
এই ঘটনা নিয়ে সরব কঙ্গনা। তিনি ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ ও ট্যুইটারের সিইও জ্যাক ডোরসে-র তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, ‘প্রশ্নের জবাব না থাকলে বাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়, জেলে পুরে দেওয়া হয়, কণ্ঠরোধ করা হয় বা ডিজিট্যাল পরিচয় মুছে ফেলা হয়। কোনও ব্যক্তির ডিজিট্যাল পরিচয় মুছে ফেলা ভার্চুয়াল দুনিয়ায় খুনের চেয়ে কম কিছু নয়। এর বিরুদ্ধে কঠোর আইন হওয়া উচিত। ট্রু ইন্ডোলজি ফেরানো হোক।’
@jack @Twitter @TwitterIndia your bias and Islamist’s propaganda is embarrassing, why did you suspend @TIinExile ? Because he busted fake narratives of our history? Shame on you, waiting for the day when you will be banned in India, hope @PMOIndia takes action against twitter.
— Kangana Ranaut (@KanganaTeam) November 18, 2020
অন্য একটি ট্যুইটে জ্যাক ডোরসে ও ট্যুইটার কর্তৃপক্ষকে তোপ দেগেছেন কঙ্গনা। তিনি প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে ট্যুইটারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধও জানিয়েছেন।
@jack @Twitter @TwitterIndia your bias and Islamist’s propaganda is embarrassing, why did you suspend @TIinExile ? Because he busted fake narratives of our history? Shame on you, waiting for the day when you will be banned in India, hope @PMOIndia takes action against twitter.
— Kangana Ranaut (@KanganaTeam) November 18, 2020
আরও একটি ট্যুইট করেছেন এই অভিনেত্রী। সেই ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, ‘নিজের দেশে ক্রীতদাসের মতো থাকতে থাকতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। অসুস্থ বোধ করছি। আমরা নিজেদের উৎসব পালন করতে পারি না, সত্যি কথা বলতে পারি না, পূর্বপুরুষদের হয়ে কথা বলতে পারি না, আমরা সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করতে পারি না, অন্ধকারের রক্ষকদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এরকম লজ্জাজনক ক্রীতদাসের মতো জীবন থেকে লাভ কী!’
Sick n tired of being treated like a slave in my own country, we can’t celebrate our festivals, can’t speak truth and defend our ancestors, we can’t condemn terrorism, what is the point of such a shameful enslaved life controlled by the keepers of darkness #BringBackTrueIndology
— Kangana Ranaut (@KanganaTeam) November 18, 2020
কঙ্গনার মতোই ট্রু ইন্ডোলজিকে সাসপেন্ড করার নিন্দায় সরব হয়েছেন অভিনেতা রণবীর শোরেও। তাঁর ট্যুইট, ‘এই নিয়ে দ্বিতীয়বার অযৌক্তিকভাবে সবচেয়ে তথ্যপূর্ণ ও শালীন ট্যুইটার হ্যান্ডল সাসপেন্ড করে দেওয়া হল। অত্যন্ত লজ্জাজনক বিষয়। ট্রু ইন্ডোলজি ফেরানো হোক।’