Rajiv Chandrasekhars Twitter Account: কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক সরিয়ে ফের বিতর্কে ট্যুইটার
এবার কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক সরিয়ে দিল মাইক্রোব্লগিং সাইট ট্যুইটার। পরে তা ফিরিয়েও দেওয়া হয়।
![Rajiv Chandrasekhars Twitter Account: কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক সরিয়ে ফের বিতর্কে ট্যুইটার Blue Tick From MoS IT Rajiv Chandrasekhars Twitter Account Removed and later Restored Rajiv Chandrasekhars Twitter Account: কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক সরিয়ে ফের বিতর্কে ট্যুইটার](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/12/5d02b22c7a985593c0ed5c3561e9fdaf_original.jpeg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নিউ দিল্লি : সাম্প্রতিক সময়ে কোনও না কোনও কারণে খবরের শিরোনামে থাকছে ট্যুইটার। এবার কেন্দ্রীয়মন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক সরিয়ে দিয়ে ফের বিতর্কে জড়াল এই মাইক্রোব্লগিং সাইট। বৈদ্যুতিন, তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষতা উন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরের অ্যাকাউন্ট থেকে নীল চিহ্ন সরিয়ে দেওয়া হয়।
যদিও পরে এই অফিসিয়াল ভেরিফিকেশন ব্যাজ যাকে মূলত ব্লু টিক বলা হয়, তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয়মন্ত্রীকে। ট্যুইটারের তরফে বলা হয়েছে, তাদের হ্যান্ডেলে নাম পাল্টালে অনেক সময় ব্লু টিক সরিয়ে দেওয়া হয়। সম্ভবত সেই কারণেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এই প্রথম কোনও বিশিষ্ট ব্যক্তির ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ব্লু টিক সরানো হল না। এর আগে উপ রাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডুর অ্যাকাউন্ট থেকে নীল চিহ্ন সরিয়ে দিয়েছিল ট্যুইটার। পরে অবশ্য তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এছাড়া সংঘ পরিবারের একাধিক নেতার অ্যাকাউন্ট থেকেও ব্লু টিক সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই তালিকায় ছিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতও । পরে অবশ্য তা ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
নতুন তথ্যপ্রযুক্তি নিয়ম কানুন নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের বেশ কয়েকদিন ধরে টানাপোড়েন চলছে। এরই মধ্যে গতকাল জানা যায়, ভারতে রেসিডেন্ট গ্রিভ্যান্স অফিসার নিয়োগ করেছে ট্যুইটার। বিনয় প্রকাশকে ওই পদে বসানো হয়েছে। ট্যুইটারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে একথা জানানো হয়।
এই মাইক্রোব্লগিং সাইট জানিয়েছে, রেসিডেন্ট গ্রিভ্যান্স অফিসারের সঙ্গে এই ইমেল আইডি- grievance-officer-in@twitter.com.-তে যোগাযোগ করা যাবে।
গত বৃহস্পতিবার ট্যুইটারের তরফে দিল্লি হাইকোর্টকে জানানো হয়েছিল, ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইন মেনে চিফ কমপ্ল্যায়েন্স অফিসার নিয়োগ করতে তাদের আট সপ্তাহ সমস লাগবে। এর পাশাপাশি সংস্থার তরফে জানানো হয়, তারা ভারতের এক বাসিন্দাকে অভ্যন্তরীণ কমপ্ল্যায়েন্স অফিসার হিসেবে হায়ার করেছে। ৬ জুলাই থেকে তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন। এবিষয়ে তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
ট্যুইটারের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সুরক্ষা নেই বলে জানিয়ে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)