(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
UP Election 2022: ভোটে দলের টিকিট না পেয়ে ক্যামেরার সামনেই ডুকরে কেঁদে ফেললেন এই নেতা
UP Assembly Election 2022:তিনি দাবি করেছেন, আসন্ন নির্বাচনে প্রচারে হোর্ডিংও লাগিয়ে ফেলেছিলেন। কিন্তু এরপরও তাঁকে শেষ মুহূর্তে দলের টিকিট থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।
Uttar Pradesh Assembly Election 2022: উত্তরপ্রদেশে ভোটের দিন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। এরইমধ্যে রাজ্য রাজনীতি প্রতিপক্ষ দলগুলির মধ্যে তৎপরতা তুঙ্গে উঠেছে। জোরকদমে চলছে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ। প্রতিপক্ষ দলগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণ তো শানাচ্ছেই, সেই সঙ্গে কোনও কোনও নেতার গলায় আবার দলের বিরুদ্ধে অসন্তোষের সুর শোনা যাচ্ছে। এরইমধ্যে চলছে দলবদলও। এক দল ছেড়ে অন্য দলে যোগদানের পর্বও চলছে। এই আবহেই টিকিট না পেয়ে অসন্তুষ্ট নেতাদের দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ সামনে চলে আসছে।
রাজনৈতিক মহলের অনুমান, এবার নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বিজেপি শিবিরের সঙ্গে জোর টক্কর হয়ে চলেছে সমাজবাদী পার্টির নেতৃত্বাধীন জোটের। এরইমধ্যে বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি)-র এক নেতা তাঁকে ভোটে লড়াইয়ে দলের টিকিট না দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন। শুধু তাই নয়, ক্যামেরার সামনে ভোটে লড়াইয়ের টিকিট না পাওয়ার দুঃখে চোখের জলও সামলাতে পারলেন না ওই নেতা(BSP Leader) ।
#WATCH | Uttar Pradesh: BSP worker Arshad Rana bitterly cries claiming that he was promised a ticket in UP election only to be denied ticket at the last moment despite putting up hoardings for the upcoming polls pic.twitter.com/DMe8mDHk2J
— ANI UP/Uttarakhand (@ANINewsUP) January 14, 2022
বিএসপি নেতা আরশাদ রানা (Arshad Rana)টিকিট না পাওয়ায় ক্যামেরার সামনে ফুঁপিয়ে ফুপিয়ে কেঁদে ফেললেন। তিনি দাবি করেছেন, আসন্ন নির্বাচনে প্রচারে হোর্ডিংও লাগিয়ে ফেলেছিলেন। কিন্তু এরপরও তাঁকে শেষ মুহূর্তে দলের টিকিট থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। তাঁর দাবি, দল তাঁকে বিধানসভা ভোটে টিকিট দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি দল। কাঁদতে কাঁদতে তাঁর দাবি, ওই সময় লোকজন তাঁকে হাসির খোরাক করে তুলেছেন। তাঁকে বলা হয়েছে, অন্য কাউকে প্রার্থী করা হবে।
এবার উত্তরপ্রদেশ বিধানসভার ৪০৩ আসনে সাত দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে। প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে ১০ ফেব্রুয়ারি। এই পর্বে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের ১১ জেলার ৫৮ আসনে ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি, তৃতীয় দফার ভোট ২০ ফেব্রুয়ারি, চতুর্থ দফার ভোচ ২৩ ফেব্রুয়ারি, পঞ্চম দফায় ভোট ২৭ ফেব্রুয়ারি, ষষ্ঠ দফার ভোট ৩ মার্চ। সপ্তম দফার ভোট ৭ মার্চ।