ভারতের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকার মানুষকেও ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনের অনুপ্রেরণা দিয়েছিলেন গাঁধী। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
2/9
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আজ পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় ও অলিভার টাম্বোর ছবি দেওয়া ডাকটিকিট প্রকাশ করেন সুষমা ও দক্ষিণ আফ্রিকার উপ-বিদেশমন্ত্রী লুওয়েলিন ল্যান্ডার্স। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
3/9
গাঁধী শান্তিপূর্ভাবে যে আন্দোলনের পথ দেখিয়েছিলেন, বর্তমান সময়েও তা একইভাবে প্রাসঙ্গিক। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
4/9
ভারতের মতোই দক্ষিণ আফ্রিকাতেও আজও মহাত্মা গাঁধী শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
5/9
স্বরাজের দাবিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, আজ তার প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করলেন সুষমা। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
6/9
আজ গাঁধীর একটি মূর্তির আবরণ উন্মোচনও করেন সুষমা। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
7/9
এই ঘটনার সময় আইনজীবী ছিলেন গাঁধী। পরে তিনি আন্দোলন শুরু করেন। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
8/9
ঠিক ১২৫ বছর আগে ১৮৯৩ সালে ট্রেনের প্রথম শ্রেণির কামরায় উঠেছিলেন গাঁধী। কিন্তু বৈধ টিকিট থাকা সত্ত্বেও তাঁকে এই স্টেশনে ধাক্কা মেরে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। পরের ঘটনা ইতিহাস। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার
9/9
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে গিয়ে মহাত্মা গাঁধীর স্মৃতিবিজড়িত পিটারমারিৎজবার্গ স্টেশনে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ। ছবি সৌজন্যে ট্যুইটার