Jukti Takko:'বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ দেখেছে,মৌলবাদীদের কাছে হারতে পারেনা',বললেন অনির্বাণ বন্দ্যোপাধ্যায়
Jukti Takko : হুমায়ুন আহমেদ লিখেছেন, আমি প্রায় মরতে মরতেও খুব শান্তি পেলাম। আমি যথার্থ একজন লেখক। মৃত্যুকালেও আমার যে গল্পটা লেখা হয়নি তার কথা মনে পড়ছে। বাংলাদেশে অশান্তি চলছে। সেখানে শুধুমাত্র বেছে বেছে হিন্দু নিপীড়ন হচ্ছে এমনটা নয়। লালন মেলা ভেঙে দেওয়া হচ্ছে, সুফি ধর্মাবলম্বীদের অত্যাচার করা হচ্ছে। আওয়ামি লীগের অন্তর্গত মুসলিমদের মারধর করা হচ্ছে। যে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে এত বছর রয়েছে সেই বাংলাদেশ এত সহজে মৌলবাদীদের কাছে হারতে পারে না', এবিপি আনন্দের 'যুক্তি-তক্কো' অনুষ্ঠানে এসে বললেন অনির্বাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৯৪৭ সালে যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল বাংলাভাগের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু তার কথা মানা হয়নি। তিনি ছিলেন পাকিস্তানের ক্যাবিনেট মন্ত্রী। এর ঠিক ৩ বছর পর পদত্যাগ করেন। ঠিক একই ঘটনা ২০২৪ সালে ঘটেছে। চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের উকিলদের তার হয়ে দাঁড়াতেই দেওয়া হচ্ছে না। রবীন্দ্র ঘোষকে আক্রমণ করা হয়েছে। এটা জাস্টিস নাকি বিচারের নামে প্রহসন? কখনও বাংলাদেশ সেনা, কখনও পুলিশ, কখনও জামাত হিন্দুদের উপর অত্যাচার চালাচ্ছে। ২০০১ সাল, পূর্নিমা শীলকে নির্যাতন করা হয়। ১৯৪৭ সাল থেকে এই মৌলবাদের বীজ রোপণ করা হয়েছিল। সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপণ করা হয়েছিল ১৯৪৭ সালে। যাদের রাজাকার বলা হয় তাদের মনে ছিল হিংসার বীজ। এবিপি আনন্দের 'যুক্তি-তক্কো' অনুষ্ঠানে এসে বললেন বিজেপি মুখপাত্র কেয়া ঘোষ।