TMC Janagarjan Sabha: তৃণমূলের জনগর্জন, কোন পথে ট্রাফিক? কোন রাস্তায় কম থাকবে যানজট?
TMC Sunday Rally: লোকসভার আগে ব্রিগেডে এই সভা ঘিরে ইতিমধ্যেই উত্তেজনা কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে
কলকাতা: রাত পোহালেই তৃণমূলের- (TMC) 'জনগর্জন' (Janagarjan) সভা। লোকসভার আগে ব্রিগেডে এই সভা ঘিরে ইতিমধ্যেই উত্তেজনা কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে। তৃণমূলের রবিবাসরীয় ব্রিগেডের দিন রাস্তাঘাট সচল রাখতে একাধিক পদক্ষেপ করেছে পুলিশ। লালবাজার সূত্রের খবর, কলকাতার বিভিন্ন এলাকাকে ১০টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে।
প্রতিটি সেক্টরে লালবাজারের সিনিয়র অফিসাররা দায়িত্বে থাকবেন। লালবাজার সূত্রের খবর, সমাবেশের সময় মাত্রাতিরিক্ত ভিড় হলে, ব্রিগেডে সংলগ্ন ক্যাসুরিনা অ্যাভিনিউয়ে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। প্রয়োজন হলে গাড়ি ঘুরিয়ে দেওয়া হবে স্ট্র্যান্ড রোড এবং জওহরলাল নেহরু রোড দিয়ে।
ব্রিগেডমুখী মিছিল যে পথে যাবে, তাও নির্দিষ্ট করা হয়েছে। শিয়ালদা থেকে আসা মিছিল এস এন ব্যানার্জি রোড, ধর্মতলা হয়ে পৌঁছবে ব্রিগেডে। হাওড়া স্টেশন থেকে আসা মিছিল হাওড়া ব্রিজ পেরিয়ে, ব্রেবোর্ন রোড হয়ে এগোবে ব্রিগেডের দিকে।
দক্ষিণ কলকাতার রাসবিহারী ও হাজরা থেকে বেরনো মিছিল আশুতোষ মুখার্জি রোড হয়ে ব্রিগেডের পথে যাবে। হাওড়া এবং বিভিন্ন জেলা থেকে আসা তৃণমূল কর্মীরা, দ্বিতীয় হুগলি সেতু পেরিয়ে, খিদিরপুর রোড, ক্যাসুরিনা অ্যাভিনিউ হয়ে ব্রিগেডের পথে যাবেন।
ব্রিগেডের দিন প্রয়োজনে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ হবে মূলত- ক্যাসুরিনা অ্যাভিনিউ, জওহরলাল নেহরু রোড, স্ট্র্যান্ড রোড
আরও পড়ুন, সমাবেশ মঞ্চের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে র্যাম্প, ব্রিগেডে তৃণমূলের জনগর্জন সভার প্রস্তুতি
রবিবার যে পথে ব্রিগেডে:
শিয়ালদা - এস এন ব্যানার্জি রোড - ধর্মতলা - ব্রিগেড
হাওড়া স্টেশন - হাওড়া ব্রিজ - ব্রেবোর্ন রোড - ব্রিগেড
রাসবিহারী - হাজরা - আশুতোষ মুখার্জি রোড - ব্রিগেড
দ্বিতীয় হুগলি সেতু -- খিদিরপুর রোড -- ক্যাসুরিনা অ্যাভিনিউ -- ব্রিগেড
দূরের জেলাগুলি থেকে ইতিমধ্যেই শহরে আসতে শুরু করেছে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। নিউটাউন, গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র, নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে তাঁদেতাঁ র থাকা, খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্যদিকে, রবিবার ভোর থেকেই শহরতলী ও কলকাতার আশেপাশের জেলা থেকে একের পর এক মিছিল ও গাড়ি ব্রিগেডমুখী হবে। ছুটির দিন হলেও, রেকর্ড জমায়েতের জন্য শহরে যানজট হবেই ধরে নিয়ে তা যাতে দ্রুত সামলানো যায়, তার জন্য সচেষ্ট হল কলকাতা পুলিশ।