Howrah News: শিশুদের সাঁতার শেখানোর জায়গায় জলের গভীরতা কতটা ছিল? হাওড়ায় বালকের মৃত্যুতে উঠছে প্রশ্ন
Student Death: শিশুদের সাঁতার শেখানোর জায়গায় জলের গভীরতা কতটা ছিল, সেখানে কোনও নজরদারি ছিল কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনাস্থলে ছিল না সিসি ক্যামেরার নজরদারি।
পার্থ প্রতিম ঘোষ, কলকাতা: হাওড়ায় (Howrah) সাঁতার শিখতে গিয়ে জলে ডুবে ৯ বছরের বালকের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার পর থেকেই বন্ধ সুইমিং ক্লাব (Swimming Club)। এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে চ্যাটার্জিহাট থানার পুলিশ। বালকের মৃত্যুর ঘটনায় গাফিলতির অভিযোগ তুলেছে পরিবার। শিশুদের সাঁতার শেখানোর জায়গায় জলের গভীরতা কতটা ছিল, সেখানে কোনও নজরদারি ছিল কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনাস্থলে ছিল না সিসি ক্যামেরার নজরদারি। গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করে প্রশিক্ষকের দাবি, বালকের অসুস্থতার কারণেই এই ঘটনা। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
View this post on Instagram
বালকের মর্মান্তিক মৃত্যু: হাওড়ায় ৯ বছরের সাঁতার শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় বিস্ফোরক অভিযোগ মায়ের। তাঁর দাবি, এপ্রিল মাসে ভর্তি হয় বিদীপ্ত। গতকাল একসঙ্গে পুলে নেমেছিল প্রায় ৩৫ জন সাঁতারু। এক প্রশিক্ষক বিদীপ্তকে গভীর জলে নিয়ে যান। এর কিছুক্ষণ পরেই সংজ্ঞাহীন অবস্থায় বালককে নিয়ে আসা হয় পাড়ে। তার পেট থেকে প্রচুর জল বের করা হয়। নজরদারির অভাবের অভিযোগ তুলেছে মৃত বালকের পরিবার। স্থানীয় সূত্রে খবর, সুইমিং পুলের গভীরতা কোথাও ৭, কোথাও ৬ ফুট। ডিমার্কেশনও করা ছিল না। আলাদা করে নেই বেবিপুল। মূলত প্রশিক্ষকরাই ঠিক করেন পুলের কোন দিকে কে থাকবে। ছিল না সিসি ক্যামেরার নজরদারিও। ঘটনার পর থেকেই বন্ধ সুইমিং ক্লাব। এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে চ্যাটার্জিহাট থানার পুলিশ। গাফিলতির অভিযোগ অস্বীকার করে প্রশিক্ষকের দাবি, বালকের অসুস্থতার কারণেই এই ঘটনা।
আরও পড়ুন: Fraud Case: মোবাইল ফোনের টাওয়ার বসানোর নাম করে প্রতারণার অভিযোগ, গ্রেফতার ১২