Newtown News: অ্যাসবেসটস খুলে বড়সড় লুঠ নিউটাউনের দোকানে ! পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ
Newtown Store Burglary: নিউটাউন বাগজোলা খালপাড়ের দোকানে বড়সড় চুরির অভিযোগ। লক্ষাধিক টাকার জিনিস নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা।পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ।
![Newtown News: অ্যাসবেসটস খুলে বড়সড় লুঠ নিউটাউনের দোকানে ! পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ Newtown News Newtown store burglary again, allegations of Police inaction Newtown News: অ্যাসবেসটস খুলে বড়সড় লুঠ নিউটাউনের দোকানে ! পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/07/10/eaee22952c387bc45c7eafa1a91888391657456483_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রঞ্জিত সাউ, কলকাতাঃ নিউটাউন (Newtown) বাগজোলা খালপাড়ের দোকানে বড়সড় চুরি। অভিযোগ, লক্ষাধিক টাকার জিনিস নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। ঘটনাস্থলে নিউটাউন থানার পুলিশ (Newtown Police Station)। একাধিকবার এই একই দোকানে চুরির ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ। যার কারণে বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে স্থানীয় দোকানদারেরা। প্রত্যেকবারই পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ আনছেন স্থানীয় অন্যান্য দোকানদারেরা।
আরও পড়ুন,'বাংলাভাগ'-র রাজনীতির প্রতিবাদ, সাইকেলে কলকাতা পাড়ি তৃণমূলের
অ্যাজবেস্টর ভেঙে দোকানে ঢুকে চুরি
নিউটাউন থানা অন্তর্গত প্রোমদগড় বাগজোলা খালপাড়ের মোবাইল রিপিয়ারিং এবং বৈদ্যুতিক সামগ্রী দোকানে শনিবার রাত আড়াইটে নাগাদ একদল দুষ্কৃতী দোকানের অ্যাজবেস্টর ভেঙে দোকানে ঢুকে নগদ ৬ হাজার টাকা ও লক্ষাধিক টাকার মোবাইল ও বৈদ্যুতিক সামগ্রী লুঠ করে। এর আগেও চার থেকে পাঁচ বার এই একই দোকানে চুরির ঘটনা ঘটে যে কারণে দোকানে বসানো হয় সিসিটিভি ক্যামেরা। বারবার চুরি হচ্ছে এবং চুরি যাওয়া জিনিসপত্র আইনি সমস্যায় আর ফেরত পাওয়া যাচ্ছে না। যার কারণে বেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে স্থানীয় দোকানদারেরা। প্রত্যেকবারই পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ আনছেন স্থানীয় অন্যান্য দোকানদারেরা। দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে একজন দুষ্কৃতীকে চিহ্নিত করা যায়। অজয় দাস ওরফে ছোটু, তাঁকে বাড়িতে না পেয়ে তাঁর বাবা-মাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। গোটা ঘটনা তদন্ত করছে নিউটাউন থানার পুলিশ।
দোকান খোলা থাকলে ডাকাতির ভয়, বন্ধে চুরি !
প্রসঙ্গত, রাতের শহরে দোকানের নিরাপত্তার ইস্যুকে বুক ধুকপুক নিয়ে বাড়ি যান ব্যবসায়ীরা। বাজার সমিতির তরফে অধিকাংশ এলাকায় নাইটগার্ড থাকলেও, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাঁর সারাদিন অন্যকাজ থেকে ফের রাত জাগার কাজ করায় স্বাভাবিকভাবেই চোখ জুড়িয়ে যায়। এদিকে কলকাতার বুকে এই ঘটনা নতুন নয়। অস্ত্র নিয়ে এসে ভর সন্ধ্যাবেলাতেও মহানগরের মোবাইল স্টোরগুলিতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। তবে অনেকসময়ই পাশেই পুলিশস্টেশন থাকায়, ফোন করে জানানোর আগেই পগারপার দুষ্কৃতীরা। জেলায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডাকাতির ভয়ে যার জন্য সন্ধ্যা পেরোতেই দোকান বন্ধ করে দেন অধিকাংশ ব্যবসাদারেরা। সোনার দোকান থেকে মোবাইল স্টোর একযোগে বন্ধ করে দেওয়া হয়। বন্ধ করলে না হয় ডাকাতি এড়ানো গেল, কিন্তু চুরির আশঙ্কা থেকেই যায়।আর তারই শিকার হল এবার নিউটাউন এলাকা।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)