![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Iran Blast:ইরানে জোড়া বিস্ফোরণের নেপথ্যে ইসলামিক স্টেট, ১ দিন পর বিবৃতিতে স্বীকারোক্তি
Islamic State Accepts Responsibility: সন্দেহের সবকটি আঙুলই উঠেছিল ইজরায়েলের দিকে। তবে বৃহস্পতিবার, জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট জানিয়ে দিল, ইরানে জোড়া বিস্ফোরণের নেপথ্যে তারা।
![Iran Blast:ইরানে জোড়া বিস্ফোরণের নেপথ্যে ইসলামিক স্টেট, ১ দিন পর বিবৃতিতে স্বীকারোক্তি Islamic State Accepts Responsibility For The Twin Blasts In Iran That Claimed To Have Taken Hundreds Of Life Iran Blast:ইরানে জোড়া বিস্ফোরণের নেপথ্যে ইসলামিক স্টেট, ১ দিন পর বিবৃতিতে স্বীকারোক্তি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/01/04/42e4482269c0296d52443c6cc3fdeb151704388891309482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: সন্দেহের সবকটি আঙুলই উঠেছিল ইজরায়েলের দিকে। তবে বৃহস্পতিবার, জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট জানিয়ে দিল, ইরানে জোড়া বিস্ফোরণের নেপথ্যে তারা। টেলিগ্রাম চ্যানেলে এই কথা জানিয়ে বিবৃতি দেয় ইসলামিক স্টেট।
কী জানা গেল?
২০২০ সালে মার্কিন ড্রোন হামলায় নিহত, ইরানের অত্যন্ত বিখ্যাত রেভোলিউশনারি গার্ডের শীর্ষ কমান্ডার কাসেম সোলেইমানির স্মরণে, গত কাল, কেরমানি শহিদ গোরস্থানে জড়ো হয়েছিলেন অসংখ্য মানুষ। দুপুর পৌনে তিনটে নাগাদ, সেই ভিড় ভরা জায়গাতেই প্রথম বিস্ফোরণটি হয়। তদন্তকারীরা প্রায় নিশ্চিত, আত্মঘাতী বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছিল। এর পর, যে বিস্ফোরণটি ঘটে, তার থেকে সোলেইমানির সমাধির দূরত্ব ছিল মেরেকেটে ৭০০ মিটার। সংবাদসংস্থা IRNA-র বিশ্বস্ত সূত্র উদ্ধৃত করে জানিয়েছিল, দ্বিতীয় বিস্ফোরণটিও সম্ভবত একই কায়দার করা হয়েছে। জোড়া বিস্ফোরণে ১০৩ জনের প্রাণ যায়, জখম হন বহু। দেশের বুকে এমন ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দেয় ইরান। 'শয়তান শত্রুদের' এই কারসাজির কড়া জবাব দেওয়া হবে বলে আক্রমণ শানান দেশের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেনেই। ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি-ও এই ঘটনার জন্য ইজরায়েলের দিকে আঙুল তোলেন বলে খবর। হুঁশিয়ারি, 'জায়নবাদীদের সতর্ক করছি, এই অপরাধ ও বাকি সমস্ত অপরাধের জন্য যে তোমাদের কড়ায়-গণ্ডায় মূল্য দিতে হবে তা নিয়ে কোনও দ্বিধা রেখো না।' সেই 'শাস্তি' যে অত্যন্ত কড়া হবে, সে কথাও মনে করিয়ে দেন রাইসি। তার পর ইসলামিক স্টেটের এই বিবৃতি।
প্রেক্ষাপট...
এমনিতেই গত ৭ অক্টোবর, ইজরায়েলের মাটিতে হামাসের হামলার পর থেকে সংঘর্ষের আগুন জ্বলছে পশ্চিম এশিয়া। ইজরায়েলের জবাবি হামলা ও অবরোধের জেরে গাজা ভূখণ্ডের সাধারণ মানুষের জীবন যে 'নরকসম' হয়ে উঠেছে, তা নিয়ে বার বার সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলি। তার পরও যুদ্ধ থামার লক্ষণ নেই। বরং ইজরায়েলের অভিযোগ, হামাসের লড়াইয়ে নানা ভাবে মদত জোগাচ্ছে ইরান। তেহরানও তেল আভিভের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে কথা বলে চলেছে। সব মিলিয়ে এমনিতেই পশ্চিম এশিয়ার ভবিষ্যৎ অত্যন্ত টলোমলো। গত কাল কেরমানি শহরে জোড়া বিস্ফোরণের পর ইজরায়েলের দিকে ইরান আঙুল তোলে ইরান। আজ আবার হামলার দায়স্বীকার করে বিবৃতি আইএসের। এর পর কোথাকার জল কোথায় গড়াবে, বোঝা কঠিন।
আরও পড়ুন:লেখাপড়া বা কর্মসূত্রে প্রিয়জন কি বিদেশে থাকেন? 'সাইবার কিডন্যাপিং' থেকে বাঁচবেন কী করে?
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)