By : abp ananda | Updated at : 03 Apr 2022 06:11 PM (IST)
প্রতীকী ছবি
1/10
তামাকাজাত দ্রব্যের ব্যবহার বন্ধ করার জন্য সরকারি- বেসরকারি স্তরে আরও নানা ভাবে চলে প্রচার। তথ্য বলছে ভারতের জনগণের প্রায় ৩৫ শতাংশ ধূমপায়ী। ধূমপানের জন্য প্রতিবছর ভারতে বহু সংখ্যক মৃত্য়ুও ঘটে।
2/10
বিভিন্ন ধরনের নন কমিউনিকেবল ডিজিজ হয় ধূমপানের অভ্যাস থেকে। হার্টের বিভিন্ন সমস্য়া, কিডনির সমস্যা, ক্যানসার-এই ধরনের রোগগুলিতে নন কমিউনিকেবল ডিজিজ বলে। যা অনেকসময় প্রাণঘাতীও হয়ে থাকে।
3/10
বিশেষজ্ঞরা বলছেন শুধু হার্টের রোগ বা ক্যানসার নয়। ধূমপানের কারণে ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় চোখও। কিন্তু চোখের ক্ষতি নিয়ে অধিকাংশ মানুষই যথেষ্ট সচেতন নন।
4/10
ধূমপানের কারণে ক্ষতিকর পদার্থ মানবদেহের রক্তে মেশে। যা চোখের বিপদ ডেকে আনে। ড্রাই আই, ক্যাটারাক্ট বা ছানি হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। এছাড়াও ডায়াবেটিক রেটিনোপ্যাথি এবং অপটিক নার্ভের সমস্যা হয়ে থাকে।
5/10
এজ রিলেটেড ম্যাকুলার ডিজেনারেশন, সাধারণত বয়স বাড়লে এই সমস্যা হয়। ধূমপানের অভ্যেস থাকলে এই রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। central vission নষ্ট হতে থাকে। দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে।
6/10
ধূমপানের প্রভাব রয়েছে গ্লুকোমার উপরেও। চোখের একাধিক সমস্যাকে একসঙ্গে গ্লুকোমা বলা হয়ে থাকে। চোখের ভিতরে জলীয় পদার্থ জমে এই অবস্থা হতে পারে।
7/10
গ্লুকোমার কারণে ক্ষতি হয় অপটিক নার্ভের। অপটিক নার্ভে একবার ক্ষতি হয়ে গেলে তা আর মেরামত করা যায় না। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ধূমপানের অভ্যাস যত বেশি থাকে, তত বেশি করে গ্লুকোমার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।
8/10
সুস্থ থাকতে ধূমপান বন্ধ করতেই হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যাঁরা ধূমপানের অভ্যাস ছেড়েছেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলে মনের জোর বাড়াতে হবে। ধূমপান বন্ধের সঙ্গেই পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে ডায়েটে।
9/10
চোখ বাঁচাতে যেমন ধূমপান বন্ধ করতে হবে। তেমনই আরও একটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। তা হল স্ক্রিন টাইম কমানো। কাজের প্রয়োজন ছাড়া মোবাইল বা ল্যাপটপ যতটা কম ব্যবহার করা যায় ততই ভাল।
10/10
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন। ছবি: pixabay