অযোধ্যার সোহাভাল তহসিলের ধাননিপুর গ্রামে পাঁচ একর জমিতে প্রস্তাবিত মসজিদের ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। গত বছর সুপ্রিম কোর্টের রায় অযোধ্যায় একটি মসজিদ নির্মাণের দায়িত্ব দেয় ট্রাস্টকে। তারাই মসজিদের নকশা প্রকাশ করেছে।
2/6
আগামী বছর শুরুর দিকে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হবে। মসজিদের পাশাপাশি একটি হাসপাতালও থাকবে। দ্বিতীয় দফায় হাসপাতাল বাড়ানো হবে বলে জানা গিয়েছে। গত বছরের ৯ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট সুন্নি ওয়াক্ফ বোর্ডকে বিকল্প পাঁচ একর জমি দেওয়ার জন্য কেন্দ্রকে নির্দেশ দিয়েছে। উত্তরপ্রদেশের শহরাঞ্চলে এই জমি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।
3/6
ইন্দো ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট জানিয়েছে, মসজিদের নাম এখনও ঠিক করা হয়নি। তবে কোনও সম্রাট বা রাজার নামে এই মসজিদের নামকরণ করা হবে না।
4/6
সংশ্লিষ্ট ট্রাস্ট বিশ্বজুড়ে বেশ কয়েকটি মসজিদের নকশা দেখায়। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই মসজিদের নকশা তৈরি হয়েছে।কম্পিউটারে তৈরি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাগান জুড়ে একটি বিশাল কাচের গম্বুজ রয়েছে। মসজিদের পিছনে হাসপাতালের নকশা দেখা যাচ্ছে। মসজিদ কমপ্লেক্সের মধ্যে মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল, কমিউনিটি কিচেন এবং একটি লাইব্রেরি আছে। মসজিদের প্রধান স্থপতি অধ্যাপক এস এম আখতার বলেন, মসজিদের কাঠামো হবে গোলাকার। একসঙ্গে ২ হাজার জন নামাজ পড়তে পারবে।
5/6
আখতার আরও বলেছিলেন যে নতুন মসজিদ বাবরি মসজিদের চেয়ে বড় হবে। তিনি বলেন, এই কমপ্লেক্সের মূল আকর্ষণ হবে হাসপাতাল। আখতার আরও বলেন যে হাসপাতাল কোনও সাধারণ কংক্রিটের কাঠামো হবে না। মসজিদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখা হবে। ক্যালিগ্রাফি এবং ইসলামের প্রতীক দিয়ে সাজানো হবে।
6/6
আখতার জানান, ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল হবে এটি। মিশনারিদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে। সৌর শক্তি ও প্রাকৃতিক তাপমাত্রা সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। ইন্দো-ইসলামিক কালচারাল ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি আথার হুসেন বলেন, "২৬ জানুয়ারি থেকে মসজিদ নির্মাণের কাজ থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এত কম সময়ের মধ্যে মানচিত্র অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা কম। সেক্ষেত্রে আপাতত শুধু ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হবে।