গান গেয়ে চলে জীবন। প্রায়শই ঘুরতে হত বাইরে। কিন্তু কলকাতায় এসে আর ফেরা হবে না, তা নিজেও হয়ত ভাবতে পারেননি কৃষ্ণকুমার কুন্নথ।
2/10
সঙ্গীতশিল্পী কে কে-র মৃত্যুতে তাই শোকের ছায়া সর্বত্র। বৃহস্পতিবার দুপুরে মুম্বইয়ে শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে তাঁর। তিনি নেই তা ভাবতেই পারছেন না সতীর্থরা। বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজাও।
3/10
এ সবের মধ্যেও কে কে-র মতোই সংযমী নীরবতা বজায় রাখতে দেখা গেল তাঁর পরিবারের সদস্যদের। কলকাতায় এসে দেহ সংগ্রহ করা থেকে সৎকার, যাবতীয় বিতর্ক, তরজা থেকে দূরত্ব রেখে চলছেন তাঁরা।
4/10
বরং নিজের মতো করে আবেগ প্রকাশ করতে দেখা গেল তাঁর মেয়ে ট্যামারাকে। ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে বাবার উদ্দেশে একটিমাত্র বাক্যই লিখেছেন তিনি। তাতে তাতেও সংযমী মনোভাবেরই প্রতিফল দেখা গিয়েছে।
5/10
ডিজিটাল কার্ড পোস্ট করে অন্তিম দর্শনে কে কে-র অনুরাগী এবং সতীর্থদের আহ্বান জানান ট্যামারা। তার নীচে একটিই বাক্য লেখেন ট্যামারা, ‘তোমাকে চিরকাল ভালবাসব বাবা।’
6/10
কলকাতায় অনুষ্ঠানের পর কে কে-র আকস্মিক মৃত্যুর ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পারছেন না কেউ। ঘুরে ফিরে কানে বাজছে তাঁর গাওয়া, বন্ধুত্ব, প্রেম এবং বিরহের গান। ট্যামারার পোস্ট করা কার্ডেও ধরা পড়েছে কে কে-র গাওয়া বিখ্যাত গানের এক ছত্র, ‘হম রহে ইয়া না রহে, কল ইয়াদ আয়েঙ্গে ইয়ে পল।’
7/10
সাফল্যের শিকড়ে পৌঁছেও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বরাবরই গোপনীয়তা রেখে এসেছেন কে কে। পার্টিতে যাওয়ার বদলে, কাজ শেষ করে বাড়িতে সময় কাটানো, বেড়াতে যাওয়াই শখ ছিল তাঁর।
8/10
ট্যামারাও প্রচারের আলোয় আসেননি সেভাবে। তবে ইনস্টাগ্রামে নিজেকে গায়িকা, সঙ্গীতশিল্পী এবং প্রযোজক বলে উল্লেখ করেছেন ট্যামারা। সঙ্গীতচর্চার কিছু টুকরো ভিডিও-ও পোস্ট করেছেন তিনি।
9/10
বলিউডে বহুমুখী শিল্পী হিসেবেই পরিচিত ছিলেন কে কে। হিন্দি, তামিল, তেলুগু, কন্নড়, বাংলা-সহ আরও একাধিক ভাষায় গান গেয়েছেন। কলকাতায় মঞ্চে গান গাওয়ার সময়ই অসুস্থ বোধ করেন। কিন্তু আর কখনও মঞ্চে দেখা যাবে না তাঁকে।
10/10
একাধিক জায়গায় অনুষ্ঠান করার পাশাপাশি, মৃত্যুর আগে পর্যন্ত প্লেব্যাকও সমান তালে চালিয়ে যাচ্ছিলেন কেকে। সলমন খান, ক্যাটরিনা কাইফ অভিনীত ‘টাইগার-৩‘ ছবিতেই তাঁর রেকর্ড করা শেষ গানটি শোনা যাবে বলে জানা গিয়েছে।